স্টাফ রিপোর্টার
আগামীকাল ১০ জিলহজ। পবিত্র ঈদুল আজহা। দেশজুড়ে পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে ত্যাগের মহিমায় এ ধর্মীয় উৎসব পালন করবেন মুসলমানরা। তবে নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে এবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে উৎসব পালনে জোর দেয়া হচ্ছে।
জানা যায়, প্রায় চার হাজার বছর আগে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য হজরত ইব্রাহিম (আ.) নিজ পুত্র হজরত ইসমাইলকে (আ.) কোরবানি করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু পরম করুণাময়ের অপার কুদরতে হজরত ইসমাইলের (আ.) পরিবর্তে একটি দুম্বা কোরবানি হয়ে যায়। হজরত ইব্রাহিমের (আ.) সেই ত্যাগের মহিমার কথা স্মরণ করে মুসলিম সম্প্রদায় জিলহজ মাসের ১০ তারিখে আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের আশায় পশু কোরবানি দিয়ে থাকে।
করোনার কারণে এবার ঈদ উদযাপনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়, এবারের পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত ঈদগাহ বা খোলা জায়গার পরিবর্তে নিকটস্থ মসজিদে আদায় করতে হবে। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক ঈদ জামাত আদায় করা যাবে।
এবার পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজের জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। নামাজের আগে সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। মুসল্লিরা প্রত্যেকে নিজ নিজ দায়িত্বে বাসা থেকে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন। জামায়াতে আসা মুসল্লিকে অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করতে পারবেন না মুসল্লিরা।
ঈদের নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে এবং এক কাতার অন্তর অন্তর কাতার করতে হবে।
আগামীকাল ১০ জিলহজ। পবিত্র ঈদুল আজহা। দেশজুড়ে পশু কোরবানির মধ্য দিয়ে ত্যাগের মহিমায় এ ধর্মীয় উৎসব পালন করবেন মুসলমানরা। তবে নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে এবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে উৎসব পালনে জোর দেয়া হচ্ছে।
জানা যায়, প্রায় চার হাজার বছর আগে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য হজরত ইব্রাহিম (আ.) নিজ পুত্র হজরত ইসমাইলকে (আ.) কোরবানি করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। কিন্তু পরম করুণাময়ের অপার কুদরতে হজরত ইসমাইলের (আ.) পরিবর্তে একটি দুম্বা কোরবানি হয়ে যায়। হজরত ইব্রাহিমের (আ.) সেই ত্যাগের মহিমার কথা স্মরণ করে মুসলিম সম্প্রদায় জিলহজ মাসের ১০ তারিখে আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের আশায় পশু কোরবানি দিয়ে থাকে।
করোনার কারণে এবার ঈদ উদযাপনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে বলা হয়েছে। ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়, এবারের পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত ঈদগাহ বা খোলা জায়গার পরিবর্তে নিকটস্থ মসজিদে আদায় করতে হবে। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক ঈদ জামাত আদায় করা যাবে।
এবার পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজের জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। নামাজের আগে সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। মুসল্লিরা প্রত্যেকে নিজ নিজ দায়িত্বে বাসা থেকে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন। জামায়াতে আসা মুসল্লিকে অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করতে পারবেন না মুসল্লিরা।
ঈদের নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে এবং এক কাতার অন্তর অন্তর কাতার করতে হবে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !