স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার কালিগঞ্জ বাজারে মাহিষের মাংস বিক্রি নিয়ে তুলকালামকান্ড ঘটেছে। শনিবার কালিগঞ্জ বাজারের মেইন রোডের পাশে দিগালীগ্রামের ফারুক আহমদের মাংসের দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা দামের একটি মহিষ শনিবার কালিগঞ্জ বাজারে জবাই করা হবে বলে এলাকায় মাইকিং করা হয়। মাইকিং শুনে শনিবার সকালে কিছু ক্রেতা ভীড় করেন মাংস কেনার জন্য ওই দোকানে। পার্শ্ববর্তী এলাকার এক ঠেলা চালক আসেন এক কেজি মাংস কিনতে। তিনি দোকানদারকে বলেন, হাড্ডি ছাড়া ১ কেজি মাংস দিতে। দোকানী হাড্ডি ছাড়া মাংস ৫০০ টাকা দাম হাঁকেন। এতে তিনি রাজী হন। ওই ঠেলা চালক পরে তার মাংসের ব্যাগে দেখতে পান মাংসের সাথে হাড্ডিও দেয়া হয়েছে। এতে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে বাক বিতন্ডা শুরু হয়। ঠিক এর আগে ওই দোকান থেকে মাংস কেনেন মৌলভীরচক গ্রামের প্রবাসী সোলেমান আহমদ ও কাতার প্রবাসী জাবেদুর রহমান। এ সময় তাদের মাঝেও কিছুটা খটকা বাঁধে। তখন তারা তাদের মাংস আবার ওজন করতে বলেন। এতে দেখা যায় প্রতি ২ কেজি মাংসের মাঝে ৭০০ গ্রাম করে কম। তখন প্রত্যক্ষদর্শীরা উত্তেজিত হয়ে উঠে। ঐ মাংস ব্যবসায়ী ডিজিটাল দাঁড়িপাল্লার পরিবর্তে ব্যবহার করতেন পুরাতন মাপযন্ত্র।
এ বিষয়ে কালিগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবুল মিয়া ও ৯নং মানিকপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহতাব হোসেনের কাছে অভিযোগ করলে তিনি ওই মাংস ব্যবসায়ীকে ডেকে নেন ইউনিয়ন কার্যালয়ে। এসময় ক্রেতা-বিক্রেতার অভিযোগ শুনে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় আগামী শনিবার থেকে বাজারে ডিজিটাল দাঁড়িপাল্লা ছাড়া কেউ মাংস ব্যবসা করেতে পারবেন না। এছাড়া কোন পশু জবাই করার আগে বাজার কমিটির কাছে দেখানোর পর পশু জবাই করতে হবে।
এ ব্যাপারে প্রবাসী সোলেমান আহমদ বলেন, গত বছর একটি ওয়াজের জন্য মাংস কেনা হয় কালিগঞ্জ বাজার থেকে। এ সময় ১১ কেজি মাংস কেনা হয়। ব্যাগ হাতে নেয়ার পর এতে তাঁর সন্দেহ হলে পুনরায় মাপার জন্য বলেন। তখন দেখা যায়, এতে প্রায় ৩ কেজি মাংস কম। তখন তিনি লিখিত আকারে অভিযোগ দায়ের করেন বাজার কমিটি ও ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে। এতে তিনি কোন প্রতিকার পাননি।
জকিগঞ্জ উপজেলার কালিগঞ্জ বাজারে মাহিষের মাংস বিক্রি নিয়ে তুলকালামকান্ড ঘটেছে। শনিবার কালিগঞ্জ বাজারের মেইন রোডের পাশে দিগালীগ্রামের ফারুক আহমদের মাংসের দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা দামের একটি মহিষ শনিবার কালিগঞ্জ বাজারে জবাই করা হবে বলে এলাকায় মাইকিং করা হয়। মাইকিং শুনে শনিবার সকালে কিছু ক্রেতা ভীড় করেন মাংস কেনার জন্য ওই দোকানে। পার্শ্ববর্তী এলাকার এক ঠেলা চালক আসেন এক কেজি মাংস কিনতে। তিনি দোকানদারকে বলেন, হাড্ডি ছাড়া ১ কেজি মাংস দিতে। দোকানী হাড্ডি ছাড়া মাংস ৫০০ টাকা দাম হাঁকেন। এতে তিনি রাজী হন। ওই ঠেলা চালক পরে তার মাংসের ব্যাগে দেখতে পান মাংসের সাথে হাড্ডিও দেয়া হয়েছে। এতে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে বাক বিতন্ডা শুরু হয়। ঠিক এর আগে ওই দোকান থেকে মাংস কেনেন মৌলভীরচক গ্রামের প্রবাসী সোলেমান আহমদ ও কাতার প্রবাসী জাবেদুর রহমান। এ সময় তাদের মাঝেও কিছুটা খটকা বাঁধে। তখন তারা তাদের মাংস আবার ওজন করতে বলেন। এতে দেখা যায় প্রতি ২ কেজি মাংসের মাঝে ৭০০ গ্রাম করে কম। তখন প্রত্যক্ষদর্শীরা উত্তেজিত হয়ে উঠে। ঐ মাংস ব্যবসায়ী ডিজিটাল দাঁড়িপাল্লার পরিবর্তে ব্যবহার করতেন পুরাতন মাপযন্ত্র।
এ বিষয়ে কালিগঞ্জ বাজার ব্যবসায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবুল মিয়া ও ৯নং মানিকপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহতাব হোসেনের কাছে অভিযোগ করলে তিনি ওই মাংস ব্যবসায়ীকে ডেকে নেন ইউনিয়ন কার্যালয়ে। এসময় ক্রেতা-বিক্রেতার অভিযোগ শুনে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় আগামী শনিবার থেকে বাজারে ডিজিটাল দাঁড়িপাল্লা ছাড়া কেউ মাংস ব্যবসা করেতে পারবেন না। এছাড়া কোন পশু জবাই করার আগে বাজার কমিটির কাছে দেখানোর পর পশু জবাই করতে হবে।
এ ব্যাপারে প্রবাসী সোলেমান আহমদ বলেন, গত বছর একটি ওয়াজের জন্য মাংস কেনা হয় কালিগঞ্জ বাজার থেকে। এ সময় ১১ কেজি মাংস কেনা হয়। ব্যাগ হাতে নেয়ার পর এতে তাঁর সন্দেহ হলে পুনরায় মাপার জন্য বলেন। তখন দেখা যায়, এতে প্রায় ৩ কেজি মাংস কম। তখন তিনি লিখিত আকারে অভিযোগ দায়ের করেন বাজার কমিটি ও ইউপি চেয়ারম্যানের কাছে। এতে তিনি কোন প্রতিকার পাননি।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !