স্টাফ রিপোর্টার
সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার ৯নং মানিকপুর ইউনিয়নের সুরানন্দপুর গ্রামে গোপাটের গাছ কাটা নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে মালিকানা নিয়ে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এ ঘটনায় রোববার সিলেটের জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত দরখাস্ত করেছেন সুরান্দপুর গ্রামের মৃত আলাউদ্দিনের ছেলে মালেক আহমদ।
দরখাস্তে তিনি উল্লেখ করেন, সুরানন্দপুর গ্রামের ৯০নং জেএলস্থিত ২৪৭নং দাগে সরকারি খাস খতিয়ানের সাড়ে ১৩ ফুট প্রস্থ গোপাট রকম রাস্তা দিয়ে দরখাস্তকারীর পূর্বপুরুষের আমল থেকে যাতায়াত করে এবং গরু-মহিষ নিয়ে চলাফেরা করে আসছেন। গোপাটের পূর্ব দিকে কিছু জায়গায় এলোমেলোভাবে ছোট ছোট গাছ গাছালী উঠে যাওযায় এলাকাবাসীর চলাচলে বিঘœ ঘটে। এহেন পরিস্থিতিতে এলাকাবাসী জনসাধারণ একত্রিত হয়ে গাছগুলো কেটে রাস্তা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে গোপাটের পাশে রাখেন। বর্তমানে গোপাটের পূর্ব পাশের বাড়ির বাসিন্দা জনৈক আব্দুল বারী (কটি মিয়া) গাছগুলো নিজের বলে দাবী করলে এলাকাবাসী এর প্রতিবাদ করেন। এমতাবস্থায় কটি মিয়া আক্রোশ্বান্বিত হয়ে এলাকাবাসীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে জোরপূর্বক রক্ষিত গাছগুলো নিজ বাড়িতে নিতে চাইলে এলাকাবাসীর প্রতিরোধের মুখে গাছগুলো নিতে পারেননি। এনিয়ে এলাকায় চরম উত্তেজনা, অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগ রয়েছে।
দরখাস্তকারী মালেক আহমদ বলেন, গোপাটের গাছগুলি স্থানীয় সরকারি কর্মকর্তার জিম্মায় রাখা না হলে কটি মিয়া যে কোন সময় জোরে বলে নিয়ে যেতে পারে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে খুন খারাবী হতে পারে। তিনি বলেন গোপাটটি সরকারি সার্ভেয়ার দ্বারা চিহ্নত করলে উক্ত গাছ গাছালী গোপাটে ভিতর রয়েছে বলে সার্ভেয়ার জানান। তাই সরকারি গোপাটের গাছগুলো সরকারি জিম্মায় নেয়া একান্ত প্রয়োজন। নতুবা এনিয়ে এলাকায় চরম উত্তেজনা দেখা দিতে পারে।
বিষয়টি জানতে আব্দুল বারী (কটি মিয়া)’র ০১৭৩১৯৮৩৬৭৭ নাম্বারে যোগাযোগ করলে একজন মহিলা রিসিভ করে তিনি বাড়িতে নয় বলে জানান।
এ বিষয়ে জানতে স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মাহতাব হোসেন চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, গাছগুলি সরকারি গোপাটে ছিল। চলাচলের সুবিধার্থে এলাকাবাসী কেটে ফেলেন। এনিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে আমি মিমাংসার চেষ্ঠা করে ব্যার্থ হই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জকিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজন কুমার সিংহ বলেন, আমি এ বিষয়ে অবগত নয়। তবে ইউএনও অফিস সূত্র জানায় গত ১৪.১১.২০১৯ইংরেজী তারিখে ৫৯৫ নং ডকেটে দরখাস্তটি সংরক্ষিত আছে।
সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার ৯নং মানিকপুর ইউনিয়নের সুরানন্দপুর গ্রামে গোপাটের গাছ কাটা নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে মালিকানা নিয়ে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। এ ঘটনায় রোববার সিলেটের জেলা প্রশাসক বরাবরে লিখিত দরখাস্ত করেছেন সুরান্দপুর গ্রামের মৃত আলাউদ্দিনের ছেলে মালেক আহমদ।
দরখাস্তে তিনি উল্লেখ করেন, সুরানন্দপুর গ্রামের ৯০নং জেএলস্থিত ২৪৭নং দাগে সরকারি খাস খতিয়ানের সাড়ে ১৩ ফুট প্রস্থ গোপাট রকম রাস্তা দিয়ে দরখাস্তকারীর পূর্বপুরুষের আমল থেকে যাতায়াত করে এবং গরু-মহিষ নিয়ে চলাফেরা করে আসছেন। গোপাটের পূর্ব দিকে কিছু জায়গায় এলোমেলোভাবে ছোট ছোট গাছ গাছালী উঠে যাওযায় এলাকাবাসীর চলাচলে বিঘœ ঘটে। এহেন পরিস্থিতিতে এলাকাবাসী জনসাধারণ একত্রিত হয়ে গাছগুলো কেটে রাস্তা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে গোপাটের পাশে রাখেন। বর্তমানে গোপাটের পূর্ব পাশের বাড়ির বাসিন্দা জনৈক আব্দুল বারী (কটি মিয়া) গাছগুলো নিজের বলে দাবী করলে এলাকাবাসী এর প্রতিবাদ করেন। এমতাবস্থায় কটি মিয়া আক্রোশ্বান্বিত হয়ে এলাকাবাসীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে জোরপূর্বক রক্ষিত গাছগুলো নিজ বাড়িতে নিতে চাইলে এলাকাবাসীর প্রতিরোধের মুখে গাছগুলো নিতে পারেননি। এনিয়ে এলাকায় চরম উত্তেজনা, অভিযোগ ও পাল্টা অভিযোগ রয়েছে।
দরখাস্তকারী মালেক আহমদ বলেন, গোপাটের গাছগুলি স্থানীয় সরকারি কর্মকর্তার জিম্মায় রাখা না হলে কটি মিয়া যে কোন সময় জোরে বলে নিয়ে যেতে পারে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে খুন খারাবী হতে পারে। তিনি বলেন গোপাটটি সরকারি সার্ভেয়ার দ্বারা চিহ্নত করলে উক্ত গাছ গাছালী গোপাটে ভিতর রয়েছে বলে সার্ভেয়ার জানান। তাই সরকারি গোপাটের গাছগুলো সরকারি জিম্মায় নেয়া একান্ত প্রয়োজন। নতুবা এনিয়ে এলাকায় চরম উত্তেজনা দেখা দিতে পারে।
বিষয়টি জানতে আব্দুল বারী (কটি মিয়া)’র ০১৭৩১৯৮৩৬৭৭ নাম্বারে যোগাযোগ করলে একজন মহিলা রিসিভ করে তিনি বাড়িতে নয় বলে জানান।
এ বিষয়ে জানতে স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মাহতাব হোসেন চৌধুরীর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, গাছগুলি সরকারি গোপাটে ছিল। চলাচলের সুবিধার্থে এলাকাবাসী কেটে ফেলেন। এনিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ দেখা দিলে আমি মিমাংসার চেষ্ঠা করে ব্যার্থ হই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জকিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজন কুমার সিংহ বলেন, আমি এ বিষয়ে অবগত নয়। তবে ইউএনও অফিস সূত্র জানায় গত ১৪.১১.২০১৯ইংরেজী তারিখে ৫৯৫ নং ডকেটে দরখাস্তটি সংরক্ষিত আছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !