স্টাফ রিপোর্টার
সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদের সেই আলোচিত ইউপি সদস্য আব্দুস ছালাম সহ ৪ জনকে কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত। শুক্রবার বিকালে জকিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ছালাম মেম্বার সহ অভিযুক্ত ৪ জনকে হাজির করা হলে আদালত তাদের জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন। বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জকিগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) সুশংকর পাল জানান, বড়বন্দ গ্রামের মৃত সফর আলীর ছেলে গিয়াস উদ্দিনকে অমানুষিক নির্যাতনের দায় স্বীকার করে ইউপি সদস্য আব্দুস ছালাম জকিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আনোয়ার হোসেন সাগরের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন। এ কারণে কোন রিমান্ড চাওয়া হয়নি। পরবর্তীতে মামলার কোন তথ্য উদঘাটনে প্রয়োজন হলে রিমান্ড চাওয়া হতে পারে।
উল্লেখ্য যে, গত বুধবার রাতে জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুস ছালাম কর্তৃক একই ইউনিয়নের বড়বন্দ গ্রামের মৃত সফর আলীর ছেলে গিয়াস উদ্দিনকে অমানুষিক নির্যাতনের ভিডিও সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে সর্বত্র ব্যাপক ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় উঠে। তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে সর্ব মহলে দাবী উঠে। বিষয়টি সিলেটের পুলিশ সুপারের নজরে আসলে জকিগঞ্জ থানা পুলিশকে তাৎক্ষণিক অভিযুক্তদের গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। পরে পুলিশ নির্যাতনের শিকার গিয়াস উদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করে মামলা দায়েরের অনুরোধ করে। গত ২১ নভেম্বর নির্যাতিত গিয়াস উদ্দিনের লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে একটি মামলা রুজু করে। জকিগঞ্জ থানার মামলা নং-২৪, তারিখ-২১-১১-২০১৯ইং। মামলার প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত আলোচিত ইউপি সদস্য আব্দুস ছালাম, অপর ইউপি সদস্য এবাদুর রহমান ও দুই সহযোগি আনোয়ার হোসেন ও শাহজাহানকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদের সেই আলোচিত ইউপি সদস্য আব্দুস ছালাম সহ ৪ জনকে কারাগারে প্রেরণ করেছে আদালত। শুক্রবার বিকালে জকিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ছালাম মেম্বার সহ অভিযুক্ত ৪ জনকে হাজির করা হলে আদালত তাদের জেল হাজতে প্রেরণের নির্দেশ দেন। বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জকিগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) সুশংকর পাল জানান, বড়বন্দ গ্রামের মৃত সফর আলীর ছেলে গিয়াস উদ্দিনকে অমানুষিক নির্যাতনের দায় স্বীকার করে ইউপি সদস্য আব্দুস ছালাম জকিগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আনোয়ার হোসেন সাগরের আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন। এ কারণে কোন রিমান্ড চাওয়া হয়নি। পরবর্তীতে মামলার কোন তথ্য উদঘাটনে প্রয়োজন হলে রিমান্ড চাওয়া হতে পারে।
উল্লেখ্য যে, গত বুধবার রাতে জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আব্দুস ছালাম কর্তৃক একই ইউনিয়নের বড়বন্দ গ্রামের মৃত সফর আলীর ছেলে গিয়াস উদ্দিনকে অমানুষিক নির্যাতনের ভিডিও সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে সর্বত্র ব্যাপক ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় উঠে। তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে সর্ব মহলে দাবী উঠে। বিষয়টি সিলেটের পুলিশ সুপারের নজরে আসলে জকিগঞ্জ থানা পুলিশকে তাৎক্ষণিক অভিযুক্তদের গ্রেফতারের নির্দেশ দেন। পরে পুলিশ নির্যাতনের শিকার গিয়াস উদ্দিনের সাথে যোগাযোগ করে মামলা দায়েরের অনুরোধ করে। গত ২১ নভেম্বর নির্যাতিত গিয়াস উদ্দিনের লিখিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে একটি মামলা রুজু করে। জকিগঞ্জ থানার মামলা নং-২৪, তারিখ-২১-১১-২০১৯ইং। মামলার প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত আলোচিত ইউপি সদস্য আব্দুস ছালাম, অপর ইউপি সদস্য এবাদুর রহমান ও দুই সহযোগি আনোয়ার হোসেন ও শাহজাহানকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !