স্টাফ রিপোর্টার
দুই দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে হেরে গেলেন জকিগঞ্জের আটগ্রাম সরকারি আশ্রয়ন প্রকল্প গুচ্ছগ্রামে অগ্নিদগ্ধ সেই এতিম শিশুকন্যা বুশরা (০৩)। সোমাবার রাত সাড়ে আটটায় ঢাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়। এতিম এ শিশুর মৃত্যুর খবরে সর্বত্র চলছে মোকের মাতম। আত্মীয়-স্বজন ও পরিবার পরিজনকে শান্তনা দেয়ার ভাষা যেন প্রতিবেশীরা হারিয়ে ফেলেছে।
জানা যায়, গত ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের আটগ্রাম এলাকায় সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্প গুচ্ছগ্রামের একটি ঘরে কয়েলের আগুন থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে গুচ্ছগ্রামের মৃত মখদ্দছ আলীর স্ত্রী রুশনা বেগম (৪৫), মেয়ে ফাতিহা বেগম (২২) ও নাতনি বুশরা বেগম (৩) মারাত্মকভাবে আহত হন। খবর পেয়ে জকিগঞ্জ থানা পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে প্রেরণ করেন। রোববার সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালের চিকিৎসক আহতদের মধ্যে শিশু বুশরা ও তার মা ফাতিহা-কে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দেন। ঐ রাতেই দানশীল বিভিন্নজনের আর্থিক সহযোগিতায় তাদেরকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশু কন্যা বুশরা মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে সোমবার হেরে যায়।
দুই দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে হেরে গেলেন জকিগঞ্জের আটগ্রাম সরকারি আশ্রয়ন প্রকল্প গুচ্ছগ্রামে অগ্নিদগ্ধ সেই এতিম শিশুকন্যা বুশরা (০৩)। সোমাবার রাত সাড়ে আটটায় ঢাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়। এতিম এ শিশুর মৃত্যুর খবরে সর্বত্র চলছে মোকের মাতম। আত্মীয়-স্বজন ও পরিবার পরিজনকে শান্তনা দেয়ার ভাষা যেন প্রতিবেশীরা হারিয়ে ফেলেছে।
জানা যায়, গত ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের আটগ্রাম এলাকায় সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্প গুচ্ছগ্রামের একটি ঘরে কয়েলের আগুন থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে গুচ্ছগ্রামের মৃত মখদ্দছ আলীর স্ত্রী রুশনা বেগম (৪৫), মেয়ে ফাতিহা বেগম (২২) ও নাতনি বুশরা বেগম (৩) মারাত্মকভাবে আহত হন। খবর পেয়ে জকিগঞ্জ থানা পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে প্রেরণ করেন। রোববার সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালের চিকিৎসক আহতদের মধ্যে শিশু বুশরা ও তার মা ফাতিহা-কে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দেন। ঐ রাতেই দানশীল বিভিন্নজনের আর্থিক সহযোগিতায় তাদেরকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশু কন্যা বুশরা মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে সোমবার হেরে যায়।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !