রহমত আলী হেলালী
সিলেটের জকিগঞ্জের অগ্নিদগ্ধ অসহায় বিধবা ফাতিহা বেগম (২২) মারা গেছেন। পুলিশ-সাংবাদিক আর সামাজিক সংগঠনের শত প্রচেষ্ঠার পরও তাকে বাঁচানো গেলনা। এক সাপ্তাহ মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে ফাতিহা মৃত্যুর কাছে হেরে গেলেন। শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এর আগে সোমবার ফাতিহার অগ্নিদগ্ধ একমাত্র শিশুকন্যা বুশরা (৩) একই মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। অগ্নিদগ্ধ ৩ জনের মধ্যে এখন আর বেঁচে আছেন ফাতিহার মা রুশনা বেগম (৪৫)। তবে জীবিত রুশনা বেগম আশংকামুক্ত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
জানা যায়, গত ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের আটগ্রাম এলাকায় সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্প গুচ্ছগ্রামের একটি ঘরে কয়েলের আগুন থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে গুচ্ছগ্রামের মৃত মখদ্দছ আলীর স্ত্রী রুশনা বেগম (৪৫), মেয়ে ফাতিহা বেগম (২২) ও নাতনি বুশরা বেগম (৩) মারাত্মকভাবে আহত হন। খবর পেয়ে জকিগঞ্জ থানা পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে প্রেরণ করেন। রোববার সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালের চিকিৎসক আহতদের মধ্যে শিশু বুশরা ও তার মা ফাতিহা-কে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দেন। ঐ রাতেই পুলিশ ও সাংবাদিকদের আর্থিক সহযোগিতায় তাদেরকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত সোমবার রাতে শিশুকন্যা বুশরা ও শুক্রবার দুপুরে শিশুটির মা ফাতিহা বেগম মারা যান। এনিয়ে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

জানা যায়, গত ৭ সেপ্টেম্বর শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের আটগ্রাম এলাকায় সরকারি আশ্রয়ণ প্রকল্প গুচ্ছগ্রামের একটি ঘরে কয়েলের আগুন থেকে অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে গুচ্ছগ্রামের মৃত মখদ্দছ আলীর স্ত্রী রুশনা বেগম (৪৫), মেয়ে ফাতিহা বেগম (২২) ও নাতনি বুশরা বেগম (৩) মারাত্মকভাবে আহত হন। খবর পেয়ে জকিগঞ্জ থানা পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে। প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কর্তব্যরত চিকিৎসক সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে প্রেরণ করেন। রোববার সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালের চিকিৎসক আহতদের মধ্যে শিশু বুশরা ও তার মা ফাতিহা-কে ঢাকায় উন্নত চিকিৎসার পরামর্শ দেন। ঐ রাতেই পুলিশ ও সাংবাদিকদের আর্থিক সহযোগিতায় তাদেরকে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত সোমবার রাতে শিশুকন্যা বুশরা ও শুক্রবার দুপুরে শিশুটির মা ফাতিহা বেগম মারা যান। এনিয়ে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !