স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম গোটারগ্রামে গৃহবধু হাসিনা আক্তার মান্নাকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে ৩০৬ পেনাল কোডে মামলা দায়ের করেছে পরিবার। গত ২৬ আগস্ট হিউম্যান এইড ইন্টারন্যাশনালের সহকারি মহাসচিব নারীনেত্রী শামীমা স্বাধীনের সহযোগিতায় এ মামলা দায়ের করে মান্নার ছোট ভাই আব্দুস শুক্কুর। জকিগঞ্জ থানার মামলা নং-৩৩, তারিখ-২৬/০৮/২০১৯ইং। এতে আসামী করা হয়েছে মৃত হাসিনা বেগম মান্নার স্বামী আব্দুল হালিম (৩৮), ভাশুর হেলাল আহমদ ও আব্দুর রাজ্জাককে। মামলা দায়েরের পর থেকে আসামীরা পলাতক থাকায় পুলিশ এখনো কোন আসামী ধরতে পারেনি। তবে আসামী ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জহিরুল ইসলাম।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৪ বছর পূর্বে জকিগঞ্জ উপজেলার পূর্ব খলাদাফনিয়া গ্রামের মৃত আব্দুস সামাদের মেয়ে হাসিনা আক্তার মান্নাকে বিয়ে করেন একই উপজেলার পশ্চিম গোটারগ্রামের মৃত রাইয়ব আলীর ছেলে আব্দুল হালিম। বিয়ের পর থেকেই সাংসারিক তুচ্ছ বিষয়াদি নিয়ে আব্দুল হালিম স্ত্রী মান্নার সাথে ঝগড়া ফ্যাসাদ সহ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। এনিয়ে অনেকবার স্থানীয়ভাবে বিচার সালিশ হলেও কোন সুফল আসেনি। গত ২৫ আগস্ট সকালে পারিবারিক বিষয় নিয়ে মান্নাকে স্বামী আব্দুল হালিম দুর্ব্যবহারসহ খারাপ আচরণ ও শারীরিকভাবে মারপিট করে। এক পর্যায়ে স্বামী আব্দুল হালিম স্ত্রী মান্নাকে ‘তুই মর, তুই মর’ বলে এবং তুই মরলে কেউ কিছু করতে পারবেনা বলে তিরস্কার করে। তাদের এহেন তিরস্কার মূলক কথা-বার্তা ও প্ররোচনায় দুঃখ কষ্টে গৃহবধু হাসিনা আক্তার মান্না কিটনাশক জাতীয় বিষপান করে মৃত্যুবরণ করে।
এ প্রসঙ্গে হিউম্যান এইড ইন্টারন্যাশনালের সহকারি মহাসচিব ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর নারীনেত্রী শামীমা স্বাধীন জানান, একটি অসহায় পরিবারের মেয়ে হাসিনা আক্তার মান্না স্বামীর অমানুষিক নির্যাতনে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে শুনে আমি সরেজমিন পরিদর্শন করি। স্বামীর বাড়ির প্রতিবেশী লোকজনের মুখ থেকে স্বামীর অমানুষিক নির্যাতনে স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে এমন গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেলেও আ্ইনি জটিলতার কারনে পুলিশের সাথে কথা বলে ্আমরা আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে ৩০৬ পেনাল কোডে মামলা দায়ের করেছি। আমি আশাবাদী পুলিশ খুব দ্রুত সময়ে সকল আসামীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসবে।
এ বিষয়ে জানতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জকিগঞ্জ থানার এসআই জহিরুল ইসলামকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, আসামীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশ নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে।
জকিগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম গোটারগ্রামে গৃহবধু হাসিনা আক্তার মান্নাকে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে ৩০৬ পেনাল কোডে মামলা দায়ের করেছে পরিবার। গত ২৬ আগস্ট হিউম্যান এইড ইন্টারন্যাশনালের সহকারি মহাসচিব নারীনেত্রী শামীমা স্বাধীনের সহযোগিতায় এ মামলা দায়ের করে মান্নার ছোট ভাই আব্দুস শুক্কুর। জকিগঞ্জ থানার মামলা নং-৩৩, তারিখ-২৬/০৮/২০১৯ইং। এতে আসামী করা হয়েছে মৃত হাসিনা বেগম মান্নার স্বামী আব্দুল হালিম (৩৮), ভাশুর হেলাল আহমদ ও আব্দুর রাজ্জাককে। মামলা দায়েরের পর থেকে আসামীরা পলাতক থাকায় পুলিশ এখনো কোন আসামী ধরতে পারেনি। তবে আসামী ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জহিরুল ইসলাম।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৪ বছর পূর্বে জকিগঞ্জ উপজেলার পূর্ব খলাদাফনিয়া গ্রামের মৃত আব্দুস সামাদের মেয়ে হাসিনা আক্তার মান্নাকে বিয়ে করেন একই উপজেলার পশ্চিম গোটারগ্রামের মৃত রাইয়ব আলীর ছেলে আব্দুল হালিম। বিয়ের পর থেকেই সাংসারিক তুচ্ছ বিষয়াদি নিয়ে আব্দুল হালিম স্ত্রী মান্নার সাথে ঝগড়া ফ্যাসাদ সহ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। এনিয়ে অনেকবার স্থানীয়ভাবে বিচার সালিশ হলেও কোন সুফল আসেনি। গত ২৫ আগস্ট সকালে পারিবারিক বিষয় নিয়ে মান্নাকে স্বামী আব্দুল হালিম দুর্ব্যবহারসহ খারাপ আচরণ ও শারীরিকভাবে মারপিট করে। এক পর্যায়ে স্বামী আব্দুল হালিম স্ত্রী মান্নাকে ‘তুই মর, তুই মর’ বলে এবং তুই মরলে কেউ কিছু করতে পারবেনা বলে তিরস্কার করে। তাদের এহেন তিরস্কার মূলক কথা-বার্তা ও প্ররোচনায় দুঃখ কষ্টে গৃহবধু হাসিনা আক্তার মান্না কিটনাশক জাতীয় বিষপান করে মৃত্যুবরণ করে।
এ প্রসঙ্গে হিউম্যান এইড ইন্টারন্যাশনালের সহকারি মহাসচিব ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর নারীনেত্রী শামীমা স্বাধীন জানান, একটি অসহায় পরিবারের মেয়ে হাসিনা আক্তার মান্না স্বামীর অমানুষিক নির্যাতনে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে শুনে আমি সরেজমিন পরিদর্শন করি। স্বামীর বাড়ির প্রতিবেশী লোকজনের মুখ থেকে স্বামীর অমানুষিক নির্যাতনে স্ত্রীর মৃত্যু হয়েছে এমন গুরুতর অভিযোগ পাওয়া গেলেও আ্ইনি জটিলতার কারনে পুলিশের সাথে কথা বলে ্আমরা আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে ৩০৬ পেনাল কোডে মামলা দায়ের করেছি। আমি আশাবাদী পুলিশ খুব দ্রুত সময়ে সকল আসামীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসবে।
এ বিষয়ে জানতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জকিগঞ্জ থানার এসআই জহিরুল ইসলামকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, আসামীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে। আসামীদের গ্রেফতারে পুলিশ নিয়মিত অভিযান চালাচ্ছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !