স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের গোটারগ্রামে অরক্ষিত বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে নিহত কৃষক আব্দুল আহাদ উরফে বলন মিয়ার পরিবারকে ৪০ হাজার টাকা দিয়েছেন জকিগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম আবুল কালাম আজাদ। লাশ দাফনের পূর্বে শনিবার সকালে ডিজিএম স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জুলকারনাইন লস্করের সহযোগিতায় বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে নিহতের বিধবা স্ত্রী ও দ্ইু সন্তানের হাতে এ টাকা প্রদান করেন।
টাকা প্রাপ্তির সত্যতা স্বীকার করে নিহতের আত্মীয় লুৎফুর রহমান বলেন, বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের নিকট লাশের বিনিময়ে আমরা টাকা চাইনি। আমরা মানুষের নিরাপত্তা চাই। সকলের অনুরোধে আমরা মামলা মুকাদ্দমায় যাইনি। তবে আমাদের অনুরোধ বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের এমন অবহেলার কারণে আর যেন কারো মৃত্যু না হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য কফিলুজ্জামান কফিল বলেন, আমাদের সামনে নিহত বলন মিয়ার পরিবারকে ৪০ হাজার টাকা প্রদান করেন ডিজিএম। তবে পরিবার এ টাকা চায়নি। তারা বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের নিকট ভবিষ্যতের মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা দাবী করেছে।
স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জুলকারনাইন লস্কর বলেন, নিহত বলন মিয়ার পরিবার খুবই অসহায়। তাদের পরিবারকে ডিজিএম ৪০ হাজার টাকা অনুদান দিয়েছেন। আমি তাদের ভাঙ্গাচুরা ঘরটি সরকারিভাবে করে দেয়ার আশ্বাস ও বিধবা ভাতা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছি। এছাড়া বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষকে আগামী ৩ দিনের ভিতরে আমার ইউনিয়নের সকল ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুতের তার ঝুঁকিমুক্ত করার জন্য বলেছি।
এ প্রসঙ্গে ডিজিএম আবুল কালাম আজাদ বলেন, এটা একটা দুর্ঘটনা। আমরা এ বিষয়ের জন্য দুঃখিত। বিদ্যুৎ বিভাগের আলাদা কোন ফান্ড না থাকায় আমরা নিজেদের বেতন থেকে ওই পরিবারকে কিছু সহযোগিতা করেছি। পাশাপাশি আমি খুব দ্রুত ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ লাইন সরানোর ব্যবস্থা করছি।
জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের গোটারগ্রামে অরক্ষিত বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে নিহত কৃষক আব্দুল আহাদ উরফে বলন মিয়ার পরিবারকে ৪০ হাজার টাকা দিয়েছেন জকিগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম আবুল কালাম আজাদ। লাশ দাফনের পূর্বে শনিবার সকালে ডিজিএম স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জুলকারনাইন লস্করের সহযোগিতায় বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিয়ে নিহতের বিধবা স্ত্রী ও দ্ইু সন্তানের হাতে এ টাকা প্রদান করেন।
টাকা প্রাপ্তির সত্যতা স্বীকার করে নিহতের আত্মীয় লুৎফুর রহমান বলেন, বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের নিকট লাশের বিনিময়ে আমরা টাকা চাইনি। আমরা মানুষের নিরাপত্তা চাই। সকলের অনুরোধে আমরা মামলা মুকাদ্দমায় যাইনি। তবে আমাদের অনুরোধ বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের এমন অবহেলার কারণে আর যেন কারো মৃত্যু না হয়।
স্থানীয় ইউপি সদস্য কফিলুজ্জামান কফিল বলেন, আমাদের সামনে নিহত বলন মিয়ার পরিবারকে ৪০ হাজার টাকা প্রদান করেন ডিজিএম। তবে পরিবার এ টাকা চায়নি। তারা বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের নিকট ভবিষ্যতের মানুষের জান-মালের নিরাপত্তা দাবী করেছে।
স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জুলকারনাইন লস্কর বলেন, নিহত বলন মিয়ার পরিবার খুবই অসহায়। তাদের পরিবারকে ডিজিএম ৪০ হাজার টাকা অনুদান দিয়েছেন। আমি তাদের ভাঙ্গাচুরা ঘরটি সরকারিভাবে করে দেয়ার আশ্বাস ও বিধবা ভাতা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছি। এছাড়া বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষকে আগামী ৩ দিনের ভিতরে আমার ইউনিয়নের সকল ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুতের তার ঝুঁকিমুক্ত করার জন্য বলেছি।
এ প্রসঙ্গে ডিজিএম আবুল কালাম আজাদ বলেন, এটা একটা দুর্ঘটনা। আমরা এ বিষয়ের জন্য দুঃখিত। বিদ্যুৎ বিভাগের আলাদা কোন ফান্ড না থাকায় আমরা নিজেদের বেতন থেকে ওই পরিবারকে কিছু সহযোগিতা করেছি। পাশাপাশি আমি খুব দ্রুত ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যুৎ লাইন সরানোর ব্যবস্থা করছি।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !