রহমত আলী হেলালী
জকিগঞ্জে বরাক সৃষ্ট সুরমা-কুশিয়ার পানি সীমাহীন বেড়ে যাওয়ায় প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। সুরমা ও কুশিয়ারায় পানি বাড়তে থাকলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এ উপজেলায় ভয়াবহ বন্যার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। রোববার ভোরে জকিগঞ্জ সদর ইউনিয়নের রারাই এলাকায় কুশিয়ারা নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে পানি ঢুকে পড়ে। রারাই গ্রামের খয়ের মিয়া ও শিহাব উদ্দীনের বাড়ির দক্ষিণে প্রায় ৫০ মিটার বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় কুশিয়ারার তীরবর্তী বেশ কয়েকটি বাড়ির ভিতরে পানি ঢুকে যায়। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থরা। বাড়িতে পানি ঢুকে যাওয়ায় বেশ কয়েকটি পরিবার বাড়ি ছেড়ে আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
জানা যায়, অবিরাম বৃষ্টির পানিতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার রাস্তা-ঘাট, পুকুর, জলাশয় ও ফসলী জমি ডুবে গেছে। এতে কোটি কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতির আশংকা করছেন এলাকাবাসী। ঝুঁকিতে থাকা উপজেলার ছবড়িয়া, মানিকপুর, পিয়াইপুর, রসুলপুর ও নুরনগর বাঁধ সহ ২০/২২টি বাঁধ ভেঙ্গে গেলে জকিগঞ্জে দেখা দেবে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মুজিবুর রহমান জানান, রারাইগ্রাম সহ আশপাশ এলাকার মানুষ এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছেন। নদী প্রতিরক্ষা বাঁধগুলো বেশ দূর্বল থাকায় যে কোন সময় ভেঙ্গে পানি ঢুকতে পারে। তিনি স্থানীয়দের নিয়ে সরকারি সহযোগিতায় বাঁধ মেরামতের কাজ করছেন বলেও জানান।
এদিকে রোববার উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাছির উল্লাহ খাঁন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজন কুমার সিংহ বন্যা কবলিত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করেন। ত্রাণ বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন সহকারি কমিশনার (ভূমি) ইশতিয়াক ইমন, উপজেলা পজীপ কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আতাউর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুছ ছালাম পানু ও জকিগঞ্জ থানার এসআই কল্লোল গোষ্মামী প্রমূখ।
জকিগঞ্জে বরাক সৃষ্ট সুরমা-কুশিয়ার পানি সীমাহীন বেড়ে যাওয়ায় প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। সুরমা ও কুশিয়ারায় পানি বাড়তে থাকলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এ উপজেলায় ভয়াবহ বন্যার আশঙ্কা করছেন এলাকাবাসী। রোববার ভোরে জকিগঞ্জ সদর ইউনিয়নের রারাই এলাকায় কুশিয়ারা নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধ ভেঙ্গে লোকালয়ে পানি ঢুকে পড়ে। রারাই গ্রামের খয়ের মিয়া ও শিহাব উদ্দীনের বাড়ির দক্ষিণে প্রায় ৫০ মিটার বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় কুশিয়ারার তীরবর্তী বেশ কয়েকটি বাড়ির ভিতরে পানি ঢুকে যায়। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্ষতিগ্রস্থরা। বাড়িতে পানি ঢুকে যাওয়ায় বেশ কয়েকটি পরিবার বাড়ি ছেড়ে আত্মীয় স্বজনের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন।
জানা যায়, অবিরাম বৃষ্টির পানিতে উপজেলার বিভিন্ন এলাকার রাস্তা-ঘাট, পুকুর, জলাশয় ও ফসলী জমি ডুবে গেছে। এতে কোটি কোটি টাকার ক্ষয়-ক্ষতির আশংকা করছেন এলাকাবাসী। ঝুঁকিতে থাকা উপজেলার ছবড়িয়া, মানিকপুর, পিয়াইপুর, রসুলপুর ও নুরনগর বাঁধ সহ ২০/২২টি বাঁধ ভেঙ্গে গেলে জকিগঞ্জে দেখা দেবে স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যা।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মুজিবুর রহমান জানান, রারাইগ্রাম সহ আশপাশ এলাকার মানুষ এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছেন। নদী প্রতিরক্ষা বাঁধগুলো বেশ দূর্বল থাকায় যে কোন সময় ভেঙ্গে পানি ঢুকতে পারে। তিনি স্থানীয়দের নিয়ে সরকারি সহযোগিতায় বাঁধ মেরামতের কাজ করছেন বলেও জানান।
এদিকে রোববার উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোহাম্মদ নাছির উল্লাহ খাঁন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজন কুমার সিংহ বন্যা কবলিত বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ অসহায় মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ করেন। ত্রাণ বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন সহকারি কমিশনার (ভূমি) ইশতিয়াক ইমন, উপজেলা পজীপ কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আতাউর রহমান, ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুছ ছালাম পানু ও জকিগঞ্জ থানার এসআই কল্লোল গোষ্মামী প্রমূখ।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !