স্টাফ রিপোর্টার
সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের পূর্ব চারিগ্রামে বিয়ের চার দিনের মাথায় নববধুর যৌনাঙ্গ কাঁচি দিয়ে কেঁটে ফেলার অভিযোগে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন স্বামী নাজিম উদ্দীন। এ ঘটনায় নির্যাতিত স্ত্রী রুনা বেগম বাদী হয়ে জকিগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলা নং-১২, ২৪.০৬.২০১৯ইংরেজী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, পূর্ব চারিগ্রামে মৃত মুছব্বির আলীর ছেলে নাজিম উদ্দিন (৩৩) এর সাথে গত ১৩ জুন হরাইত্রিলোচন গ্রামের দিনমজুর আব্দুল গফুরের মেয়ে মামলার বাদী রুনা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের প্রথম রাতেই রুনার স্বামী নাজিম উদ্দিন স্ত্রীকে বলেন বিয়েতে তার প্রায় এক লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। সে টাকা বাবার বাড়ী থেকে এনে দেয়ার জন্য রুনাকে চাঁপ দিতে শুরু করেন স্বামী নাজিম উদ্দিন। বিয়ের চার দিনের মাথায় গত ১৭ জুন গভীর রাতে যৌতুকের টাকা নিয়ে বাকবিতন্ডার সময় গামছা ও ওড়না দিয়ে হাত-পা বেঁধে মারধোরের এক পর্যায়ে রুনার যৌনাঙ্গে কাঁচি ঢুকিয়ে তা কেটে ফেলে। এতে রুনা অজ্ঞান হয়ে পড়লে ভোরে রক্তাক্ত অবস্থায় সিএনজি চালিত অটোরিক্সা দিয়ে বাবার বাড়ী পাঠিয়ে দেন। রক্তাক্ত রুনাকে বাবার বাড়ির লোকজন প্রথমে জকিগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ও পরে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নির্যাতিতা রুনার বাবা দিনমজুর আব্দুল গফুর মেয়ে নির্যাতনের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবী করে বলেন, মানুষের সাহায্য সহযোগিতা ও ধারকর্জ করে মেয়েকে বিয়ে দেই। আশা ছিল বিয়ে সুখে শান্তিতে স্বামীর বাড়িতে থাকবে। কিন্তু দূর্ভাগ্য মেয়ের বিয়ের চারদিন পর থেকে হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরছি। সে আমার মেয়ের সর্বনাশ করে দিলো।
জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, জঘন্য ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা হয়েছে। আসামী ধরার চেষ্টা চলছে।
সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের পূর্ব চারিগ্রামে বিয়ের চার দিনের মাথায় নববধুর যৌনাঙ্গ কাঁচি দিয়ে কেঁটে ফেলার অভিযোগে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন স্বামী নাজিম উদ্দীন। এ ঘটনায় নির্যাতিত স্ত্রী রুনা বেগম বাদী হয়ে জকিগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলা নং-১২, ২৪.০৬.২০১৯ইংরেজী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, পূর্ব চারিগ্রামে মৃত মুছব্বির আলীর ছেলে নাজিম উদ্দিন (৩৩) এর সাথে গত ১৩ জুন হরাইত্রিলোচন গ্রামের দিনমজুর আব্দুল গফুরের মেয়ে মামলার বাদী রুনা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের প্রথম রাতেই রুনার স্বামী নাজিম উদ্দিন স্ত্রীকে বলেন বিয়েতে তার প্রায় এক লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। সে টাকা বাবার বাড়ী থেকে এনে দেয়ার জন্য রুনাকে চাঁপ দিতে শুরু করেন স্বামী নাজিম উদ্দিন। বিয়ের চার দিনের মাথায় গত ১৭ জুন গভীর রাতে যৌতুকের টাকা নিয়ে বাকবিতন্ডার সময় গামছা ও ওড়না দিয়ে হাত-পা বেঁধে মারধোরের এক পর্যায়ে রুনার যৌনাঙ্গে কাঁচি ঢুকিয়ে তা কেটে ফেলে। এতে রুনা অজ্ঞান হয়ে পড়লে ভোরে রক্তাক্ত অবস্থায় সিএনজি চালিত অটোরিক্সা দিয়ে বাবার বাড়ী পাঠিয়ে দেন। রক্তাক্ত রুনাকে বাবার বাড়ির লোকজন প্রথমে জকিগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ও পরে সিলেট এমএজি ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নির্যাতিতা রুনার বাবা দিনমজুর আব্দুল গফুর মেয়ে নির্যাতনের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবী করে বলেন, মানুষের সাহায্য সহযোগিতা ও ধারকর্জ করে মেয়েকে বিয়ে দেই। আশা ছিল বিয়ে সুখে শান্তিতে স্বামীর বাড়িতে থাকবে। কিন্তু দূর্ভাগ্য মেয়ের বিয়ের চারদিন পর থেকে হাসপাতালে হাসপাতালে ঘুরছি। সে আমার মেয়ের সর্বনাশ করে দিলো।
জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, জঘন্য ঘটনায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা হয়েছে। আসামী ধরার চেষ্টা চলছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !