স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার বাবুর বাজার ও মৌলভী বাজারের বড়লেখা উপজেলার চান্দগ্রামে দীর্ঘ ৭ বছর ধরে এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয় দিয়ে চিকিৎসা করে আসছেন আলম খান নামে এক ব্যক্তি। মঙ্গলবার দুপুরে তারুণ্য ছাত্র ঐক্য পরিষদের সভাপতি মোস্তফা জামান পাটওয়ারী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহাদৎ হোসেন, ডাক্তার আফজাল আহমদ সাগর, ফজলেহ রাব্বী, হেল্থ টেকনোলজিষ্ট নাসের আহমদ, বাবুর বাজার বণিক সমিতির সদস্যবৃন্দ অভিযুক্ত আলম খানের বাবুর বাজারস্থ চিকিৎসালয়ে গিয়ে ভূয়া চিকিৎসক হিসাবে অভিযুক্ত করেন। এ সময় অভিযুক্ত আলম খান সন্তোষ জনক কোন কাগজপত্র দেখাতে না পারলে ক্ষুব্ধ জনতা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে উপজেলা জুড়ে তোলপাড় সৃষ্ঠি হয়।
ডাক্তার আফজাল আহমদ অভিযোগ করেন, আলম খান রোগীকে একই সাথে ৪ প্রকারের পেসারের ও ২ প্রকারের গেস্ট্রিকের ঔষধ দিয়ে ব্যবস্থাপত্রে চলবে লিখে দিয়েছেন। যা রোগীর জন্য ক্ষতিকর। এভাবে প্রায় রোগীকেই তিনি অপ্রয়োজনীয় ও মাত্রাতিরিক্ত ঔষধ দিয়ে থাকেন।
অভিযুক্ত আলম খান জানান, ভারতের কলকাতার একটি মেডিকেল কলেজ থেকে তিনি এমবিবিএস পাস করেছেন। উচ্চ আদালতের এ ব্যাপারে তার একটি মামলা রয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আব্দুল্লাহ আল মেহেদী বলেন, বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) নিয়ম অনুসারে দেশের বাইরের কোন মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করে বিএমডিসির রেজিষ্ট্রেশন ছাড়া চিকিৎসা প্রদান করতে পারেন না। তাই যাচাই বাছাইয়ের জন্য আলম খানের কাগজপত্র জব্দ করেন এবং পরবর্তী সিন্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে রোগীদের ব্যবস্থাপত্র না দেওয়ার জন্য মৌখিক নির্দেশ দেন।
এলাকাবাসী জানান, আলম খানকে ইতিপূর্বে সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোবাশ্বেরুল ইসলাম মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করেছিলেন। আলম খানের বিষয়টি উপজেলা চেয়ারম্যান ও জকিগঞ্জের ইউএনওকে অবগত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কাগজপত্র যাচাই বাছাই করার জন্য পাঠানো হবে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজন কুমার সিংহ বলেন, কাগজপত্র যাচাই করে এ ব্যাপারে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জকিগঞ্জ উপজেলার বাবুর বাজার ও মৌলভী বাজারের বড়লেখা উপজেলার চান্দগ্রামে দীর্ঘ ৭ বছর ধরে এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয় দিয়ে চিকিৎসা করে আসছেন আলম খান নামে এক ব্যক্তি। মঙ্গলবার দুপুরে তারুণ্য ছাত্র ঐক্য পরিষদের সভাপতি মোস্তফা জামান পাটওয়ারী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাহাদৎ হোসেন, ডাক্তার আফজাল আহমদ সাগর, ফজলেহ রাব্বী, হেল্থ টেকনোলজিষ্ট নাসের আহমদ, বাবুর বাজার বণিক সমিতির সদস্যবৃন্দ অভিযুক্ত আলম খানের বাবুর বাজারস্থ চিকিৎসালয়ে গিয়ে ভূয়া চিকিৎসক হিসাবে অভিযুক্ত করেন। এ সময় অভিযুক্ত আলম খান সন্তোষ জনক কোন কাগজপত্র দেখাতে না পারলে ক্ষুব্ধ জনতা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে উপজেলা জুড়ে তোলপাড় সৃষ্ঠি হয়।
ডাক্তার আফজাল আহমদ অভিযোগ করেন, আলম খান রোগীকে একই সাথে ৪ প্রকারের পেসারের ও ২ প্রকারের গেস্ট্রিকের ঔষধ দিয়ে ব্যবস্থাপত্রে চলবে লিখে দিয়েছেন। যা রোগীর জন্য ক্ষতিকর। এভাবে প্রায় রোগীকেই তিনি অপ্রয়োজনীয় ও মাত্রাতিরিক্ত ঔষধ দিয়ে থাকেন।
অভিযুক্ত আলম খান জানান, ভারতের কলকাতার একটি মেডিকেল কলেজ থেকে তিনি এমবিবিএস পাস করেছেন। উচ্চ আদালতের এ ব্যাপারে তার একটি মামলা রয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আব্দুল্লাহ আল মেহেদী বলেন, বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) নিয়ম অনুসারে দেশের বাইরের কোন মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করে বিএমডিসির রেজিষ্ট্রেশন ছাড়া চিকিৎসা প্রদান করতে পারেন না। তাই যাচাই বাছাইয়ের জন্য আলম খানের কাগজপত্র জব্দ করেন এবং পরবর্তী সিন্ধান্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে রোগীদের ব্যবস্থাপত্র না দেওয়ার জন্য মৌখিক নির্দেশ দেন।
এলাকাবাসী জানান, আলম খানকে ইতিপূর্বে সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোবাশ্বেরুল ইসলাম মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জরিমানা করেছিলেন। আলম খানের বিষয়টি উপজেলা চেয়ারম্যান ও জকিগঞ্জের ইউএনওকে অবগত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কাগজপত্র যাচাই বাছাই করার জন্য পাঠানো হবে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজন কুমার সিংহ বলেন, কাগজপত্র যাচাই করে এ ব্যাপারে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !