স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার ৯নং মানিকপুর ইউনিয়নের মনসুরপুর গ্রামের মুহিবুর রহমানের বাড়ির সামনে কালভার্ট নির্মাণের তিন মাস পর ভেঙে পড়েছে। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে মনসুরপুর গ্রামবাসীকে।
সরেজমিন গিয়ে জানা যায়, গত বছরের রমজান মাসে টেস্ট রিলিফের (টিআর) এক লক্ষ টাকায় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মাহতাব হোসেন চৌধুরী কালভার্টের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। অর্ধেক কাজ করার পর আটকে যায় কালভার্ট নির্মাণের কার্যক্রম। সর্বশেষ গত বছরের ডিসেম্বরে কালভার্ট কাজ সম্পন্ন করা হয়। নির্মাণের মাত্র তিন মাসের মাথায় কালভার্টের দুই মুখে মাটি ভরাট করতে গেলে গতকাল হঠাৎ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় কালভার্টি।
মনসুরপুর গ্রমের বাসিন্দা ফখরুল ইসলাম ও কবির আহমদ জানান, গ্রামের স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, বাজার ও অন্যান্য কাজে যাতায়াতে এ সড়কটি ব্যবহৃত হয়। তাই গুরুত্বপূর্ণ এ কালভার্টটি নিম্নমানের কাজ হওয়ার কারণে কালভার্টের উভয় পাশে মাটি ফেলার আগেই ফাটল দেখা দেয়। মাটি দেয়ার সাথে সাথেই ভেঙ্গে যায় কালভার্টটি।
এ ব্যাপারে মানিকপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহতাব হোসেন চৌধুরী জানান, টেস্ট রিলিফ (টিআর) এর এক লক্ষ টাকায় কালভার্টটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কালভার্টের দেয়াল ঘেষে কাদামাটি ফেলার কারণে দেয়াল ফেটে কালভার্টটি ভেঙ্গে যায়। তিনি নিজ দায়িত্বে পুনরায় কালভার্টটি মেরামত করবেন বলেও জানান।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মোঃ আতাউর রহমান বলেন, কালভার্ট ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। দ্রুত সরেজমিন তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজন কুমার সিংহ বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খবর নিয়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
সরেজমিন গিয়ে জানা যায়, গত বছরের রমজান মাসে টেস্ট রিলিফের (টিআর) এক লক্ষ টাকায় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মাহতাব হোসেন চৌধুরী কালভার্টের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। অর্ধেক কাজ করার পর আটকে যায় কালভার্ট নির্মাণের কার্যক্রম। সর্বশেষ গত বছরের ডিসেম্বরে কালভার্ট কাজ সম্পন্ন করা হয়। নির্মাণের মাত্র তিন মাসের মাথায় কালভার্টের দুই মুখে মাটি ভরাট করতে গেলে গতকাল হঠাৎ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় কালভার্টি।
মনসুরপুর গ্রমের বাসিন্দা ফখরুল ইসলাম ও কবির আহমদ জানান, গ্রামের স্কুল, মসজিদ, মাদ্রাসা, বাজার ও অন্যান্য কাজে যাতায়াতে এ সড়কটি ব্যবহৃত হয়। তাই গুরুত্বপূর্ণ এ কালভার্টটি নিম্নমানের কাজ হওয়ার কারণে কালভার্টের উভয় পাশে মাটি ফেলার আগেই ফাটল দেখা দেয়। মাটি দেয়ার সাথে সাথেই ভেঙ্গে যায় কালভার্টটি।
এ ব্যাপারে মানিকপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহতাব হোসেন চৌধুরী জানান, টেস্ট রিলিফ (টিআর) এর এক লক্ষ টাকায় কালভার্টটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কালভার্টের দেয়াল ঘেষে কাদামাটি ফেলার কারণে দেয়াল ফেটে কালভার্টটি ভেঙ্গে যায়। তিনি নিজ দায়িত্বে পুনরায় কালভার্টটি মেরামত করবেন বলেও জানান।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মোঃ আতাউর রহমান বলেন, কালভার্ট ভেঙে যাওয়ার বিষয়টি আমার জানা নেই। দ্রুত সরেজমিন তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিজন কুমার সিংহ বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খবর নিয়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !