স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে চমক দেখাতে যাচ্ছেন নৌকা প্রতীকের আলহাজ্ব লোকমান উদ্দিন চৌধুরী। জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও হাফিজ মজুমদার শিক্ষা ট্রাস্টের সচিব লোকমান চৌধুরীর জনপ্রিয়তার কাছে অপর ৩ প্রার্থী পুরোপুরি ধরাশায়ী। তাদেরকে সাধারণ ভোটাররা ঠিকমতো দেখেননি এবং চেনেননি বলেও মন্তব্য রয়েছে। এসব কারণে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে লোকমান চৌধুরীর বিজয় অনেকটা সুনিশ্চিত বলে দাবী করেছেন তাঁর সমর্থকরা। সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাফিজ আহমদ মজুমদারের একান্তজন হিসেবে পরিচিত লোকমান উদ্দীন চৌধুরী বিগত দিনে যোগাযোগ, শিক্ষা, চিকিৎসা ও গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নয়নের মাধ্যমে মানুষের মন জয় করতে সমর্থ হয়েছেন। উপজেলাবাসীর যেকোন সুখে-দুঃখে সামর্থ অনুযায়ী পাঁশে দাঁড়িয়েছেন। ক্ষমতাসীন দলের উপজেলা সভাপতি হলেও তিনি বিরোধী দলের কোন মানুষকে হয়রানি করেননি। এলাকার মানুষ আপদে-বিপদে তাঁর কাছে গেলে শান্তনা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এ কারণে লোকমান চৌধুরীর জনপ্রিয়তার কাছে ধরাশায়ী বাকি ৩ জন প্রার্থী।
১৮ মার্চ জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নৌকা প্রতীক নিয়ে জনগণের কাছে ভোট প্রার্থনা করছেন আলহাজ্ব লোকমান উদ্দিন চৌধুরী। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত অবধি প্রচারণা চালাচ্ছেন সমানতালে। ভোটারদের সাড়ায় ক্লান্তি তাঁকে দমে রাখতে পারছেনা। ছুটে চলছেন ‘এ গ্রাম’ থেকে ‘ও গ্রামে’। বিগত নির্বাচনে রেকর্ড সংখ্যক ভোট পেয়েও অল্পের জন্য হেরে যাওয়া লোকমান উদ্দিন চৌধুরী এবার নিশ্চিত বিজয়ের লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। কর্মবান্ধব লোকমান চৌধুরী বিগত নির্বাচনের পরাজয়কে শক্তিতে রূপান্তরিত করে সাধারণ মানুষের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়েছেন। এজন্য ভোটাররা ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান দু’টি পদে ভোট নিয়ে দ্বিধায় থাকলেও লোকমান চৌধুরীর নৌকা প্রতীকের ভোটটি যেন অনেকেই আগেই নিশ্চিত করে রেখেছেন। অগণিত ভোটারের সাথে কথা বলে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এমনকি নির্বাচন থেকে সরে থাকা বিএনপি-জামায়াত জোটের সাধারণ ভোটাররাও এবার ব্যাক্তি লোকমান চৌধুরীর বিজয়ের ব্যাপারে মুখ খুলতে দেখা যায়। তারপরও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থীকে খাঁটো করে দেখছেন না লোকমান উদ্দিন চৌধুরী। এজন্য বিজয় সুনিশ্চিত করতে উপজেলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মী সহ অপেক্ষাকৃত তরুণ ভোটারদের নিয়ে তিনি প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন। এ কাজে অনুপ্রেরণা, সাহস, শক্তি তথা সর্বাত্মক সহযোগীতা করছেন জকিগঞ্জ উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ।
এ প্রসঙ্গে নৌকা প্রতীকের প্রতিনিধি আলহাজ্ব লোকমান উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আমার জীবনের বিশাল একটি অংশ মানুষের পেছনে ব্যায় করেছি। এলাকার উন্নয়নের জন্য হাফিজ আহমদ মজুমদার এমপির মহোদয়কে সাথে নিয়ে বিগত দিনে কাজ করেছি। আমার টার্গেট একটাই জকিগঞ্জ উপজেলার সামগ্রীক উন্নয়ন করা। আমি নির্বাচিত হলে আমার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের সাথে নিয়ে এলাকার উন্নয়নে কাজ চালিয়ে যাবো। তিনি নিজের প্রতিদ্বন্দ্বি সকল প্রার্থীকে শাক্তিশালী মনে করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানান।
জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে চমক দেখাতে যাচ্ছেন নৌকা প্রতীকের আলহাজ্ব লোকমান উদ্দিন চৌধুরী। জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও হাফিজ মজুমদার শিক্ষা ট্রাস্টের সচিব লোকমান চৌধুরীর জনপ্রিয়তার কাছে অপর ৩ প্রার্থী পুরোপুরি ধরাশায়ী। তাদেরকে সাধারণ ভোটাররা ঠিকমতো দেখেননি এবং চেনেননি বলেও মন্তব্য রয়েছে। এসব কারণে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে লোকমান চৌধুরীর বিজয় অনেকটা সুনিশ্চিত বলে দাবী করেছেন তাঁর সমর্থকরা। সিলেট-৫ (জকিগঞ্জ-কানাইঘাট) আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব হাফিজ আহমদ মজুমদারের একান্তজন হিসেবে পরিচিত লোকমান উদ্দীন চৌধুরী বিগত দিনে যোগাযোগ, শিক্ষা, চিকিৎসা ও গ্রামীণ অবকাঠামোর উন্নয়নের মাধ্যমে মানুষের মন জয় করতে সমর্থ হয়েছেন। উপজেলাবাসীর যেকোন সুখে-দুঃখে সামর্থ অনুযায়ী পাঁশে দাঁড়িয়েছেন। ক্ষমতাসীন দলের উপজেলা সভাপতি হলেও তিনি বিরোধী দলের কোন মানুষকে হয়রানি করেননি। এলাকার মানুষ আপদে-বিপদে তাঁর কাছে গেলে শান্তনা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এ কারণে লোকমান চৌধুরীর জনপ্রিয়তার কাছে ধরাশায়ী বাকি ৩ জন প্রার্থী।
১৮ মার্চ জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নৌকা প্রতীক নিয়ে জনগণের কাছে ভোট প্রার্থনা করছেন আলহাজ্ব লোকমান উদ্দিন চৌধুরী। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত অবধি প্রচারণা চালাচ্ছেন সমানতালে। ভোটারদের সাড়ায় ক্লান্তি তাঁকে দমে রাখতে পারছেনা। ছুটে চলছেন ‘এ গ্রাম’ থেকে ‘ও গ্রামে’। বিগত নির্বাচনে রেকর্ড সংখ্যক ভোট পেয়েও অল্পের জন্য হেরে যাওয়া লোকমান উদ্দিন চৌধুরী এবার নিশ্চিত বিজয়ের লক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। কর্মবান্ধব লোকমান চৌধুরী বিগত নির্বাচনের পরাজয়কে শক্তিতে রূপান্তরিত করে সাধারণ মানুষের সাথে মিলেমিশে একাকার হয়েছেন। এজন্য ভোটাররা ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান দু’টি পদে ভোট নিয়ে দ্বিধায় থাকলেও লোকমান চৌধুরীর নৌকা প্রতীকের ভোটটি যেন অনেকেই আগেই নিশ্চিত করে রেখেছেন। অগণিত ভোটারের সাথে কথা বলে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এমনকি নির্বাচন থেকে সরে থাকা বিএনপি-জামায়াত জোটের সাধারণ ভোটাররাও এবার ব্যাক্তি লোকমান চৌধুরীর বিজয়ের ব্যাপারে মুখ খুলতে দেখা যায়। তারপরও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থীকে খাঁটো করে দেখছেন না লোকমান উদ্দিন চৌধুরী। এজন্য বিজয় সুনিশ্চিত করতে উপজেলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মী সহ অপেক্ষাকৃত তরুণ ভোটারদের নিয়ে তিনি প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন। এ কাজে অনুপ্রেরণা, সাহস, শক্তি তথা সর্বাত্মক সহযোগীতা করছেন জকিগঞ্জ উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ।
এ প্রসঙ্গে নৌকা প্রতীকের প্রতিনিধি আলহাজ্ব লোকমান উদ্দিন চৌধুরী বলেন, আমার জীবনের বিশাল একটি অংশ মানুষের পেছনে ব্যায় করেছি। এলাকার উন্নয়নের জন্য হাফিজ আহমদ মজুমদার এমপির মহোদয়কে সাথে নিয়ে বিগত দিনে কাজ করেছি। আমার টার্গেট একটাই জকিগঞ্জ উপজেলার সামগ্রীক উন্নয়ন করা। আমি নির্বাচিত হলে আমার প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীদের সাথে নিয়ে এলাকার উন্নয়নে কাজ চালিয়ে যাবো। তিনি নিজের প্রতিদ্বন্দ্বি সকল প্রার্থীকে শাক্তিশালী মনে করে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানান।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !