স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার কসকনকপুর ইউনিয়নের হানিফগ্রামে স্ত্রীকে গলাটিপে হত্যার অভিযোগে স্বামী হানু মিয়া (৪৫) কে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার সকালে স্ত্রী রুমানা বেগম (৩০) কথাবার্তা না শুনার কারণে রাগের মাথায় শ্বাসরোধ করে হত্যার পর মুখে বিষ ঢেলে হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বামী হানু মিয়া। চিকিৎসকরা রুমানার শরীরে আঘাতের চিহৃ দেখে পুলিশকে খবর দিলে সিলেট জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (জকিগঞ্জ সার্কেল) সুদীপ্ত রায়ের নেতৃত্বে একদল পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে নিহত রুমানার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পেয়ে ঘাতক স্বামীকে আটক করে।
জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার জানান, নিহত রুমানার গলায়, গালে ও পায়ে আঘাতের চিহৃ রয়েছে। আটকের পর ঘাতক স্বামী তার স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার কথা স্বীকার করেছে। রুমানা স্বামীর কথাবার্তা না শুনার কারণে রাগের মাথায় গলা টিপে ধরেন। ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়।
এলাকাবাসী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, নিহত রুমানার বাবার বাড়ি একই উপজেলার বারঠাকুরী ইউনিয়নের বারগাত্তা গ্রামের আব্দুল লতিফের মেয়ে। নিহত রুমানা বেগমের ১ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে। বড় সন্তান সুহাদা আক্তারের বয়স ৫ বছর ও ছোট সন্তান আশরাফুল ইসলামের বয়স ৫ মাস।
এ ব্যাপারে জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. খালেদ আহমদ জানান, স্ত্রী রুমানা বেগমকে নিয়ে আসার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রুমানার মুখে কীটনাশকের গন্ধ পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে হত্যার পর মুখে কীটনাশক ঢেলে অপরাধ ঢাকতে পাষন্ড স্বামী হাসপাতালে নিয়ে আসে।
জকিগঞ্জ উপজেলার কসকনকপুর ইউনিয়নের হানিফগ্রামে স্ত্রীকে গলাটিপে হত্যার অভিযোগে স্বামী হানু মিয়া (৪৫) কে আটক করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার সকালে স্ত্রী রুমানা বেগম (৩০) কথাবার্তা না শুনার কারণে রাগের মাথায় শ্বাসরোধ করে হত্যার পর মুখে বিষ ঢেলে হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বামী হানু মিয়া। চিকিৎসকরা রুমানার শরীরে আঘাতের চিহৃ দেখে পুলিশকে খবর দিলে সিলেট জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (জকিগঞ্জ সার্কেল) সুদীপ্ত রায়ের নেতৃত্বে একদল পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে নিহত রুমানার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পেয়ে ঘাতক স্বামীকে আটক করে।
জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার জানান, নিহত রুমানার গলায়, গালে ও পায়ে আঘাতের চিহৃ রয়েছে। আটকের পর ঘাতক স্বামী তার স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার কথা স্বীকার করেছে। রুমানা স্বামীর কথাবার্তা না শুনার কারণে রাগের মাথায় গলা টিপে ধরেন। ঘটনাস্থলেই সে মারা যায়।
এলাকাবাসী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, নিহত রুমানার বাবার বাড়ি একই উপজেলার বারঠাকুরী ইউনিয়নের বারগাত্তা গ্রামের আব্দুল লতিফের মেয়ে। নিহত রুমানা বেগমের ১ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে। বড় সন্তান সুহাদা আক্তারের বয়স ৫ বছর ও ছোট সন্তান আশরাফুল ইসলামের বয়স ৫ মাস।
এ ব্যাপারে জকিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. খালেদ আহমদ জানান, স্ত্রী রুমানা বেগমকে নিয়ে আসার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। রুমানার মুখে কীটনাশকের গন্ধ পাওয়া যায়। ধারণা করা হচ্ছে হত্যার পর মুখে কীটনাশক ঢেলে অপরাধ ঢাকতে পাষন্ড স্বামী হাসপাতালে নিয়ে আসে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !