স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার বারঠাকুরী ইউনিয়নের রাড়িগ্রামে রাতের আধারে বিধবার ঘর-দরজা, নিত্য প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর ও লুটপাটের ঘটনায় বুধবার জকিগঞ্জ থানায় দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করেছেন বিধবার দেবর নজরুল ইসলাম খান। জকিগঞ্জ থানার মামলা নং ১৭. তারিখ-২২.০১.২০১৯ইং। মামলায় ৯ জনের নাম উল্লেখ পূর্বক অজ্ঞাতনামা ৩৫/৪০ জনকে আসামী করা হয়েছে। আসামীরা হলেন রাড়িগ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে শিহাব উদ্দীন (৩২), রিয়াজ উদ্দীন (৩৫), জসিম উদ্দীন (২৫), মৃত ইরশাদ আলী ছেলে নাইম উদ্দীন (৩৫), আজির উদ্দীন (৫০), শামসুদ্দীন (৪৮), কামাল উদ্দীন (৪৫), আব্দুল কাইয়ুম (৪০) ও শামসুদ্দীনের ছেলে ছায়েম উদ্দীন (২২)। মামলা দায়েরের সাথে সাথে পুলিশ দু’জনকে আটক করেছে। আটকৃতরা হলেন রাড়িগ্রামের মৃত ইরশাদ আলীর ছেলে শামসুদ্দীন (৪৮) ও একই গ্রামের মৃত ইয়াকুব আলীর ছেলে নজরুল ইসলাম নজু (৪০)। বুধবার পুলিশ তাদের দ্রুত বিচার আইনে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।
বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জকিগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) মুমিনুল ইসলাম বলেন, মামলা দায়েরের সাথে সাথে পুলিশ দু’জনকে আটক করেছে। বাকি আসামীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
জকিগঞ্জ উপজেলার বারঠাকুরী ইউনিয়নের রাড়িগ্রামে রাতের আধারে বিধবার ঘর-দরজা, নিত্য প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর ও লুটপাটের ঘটনায় বুধবার জকিগঞ্জ থানায় দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করেছেন বিধবার দেবর নজরুল ইসলাম খান। জকিগঞ্জ থানার মামলা নং ১৭. তারিখ-২২.০১.২০১৯ইং। মামলায় ৯ জনের নাম উল্লেখ পূর্বক অজ্ঞাতনামা ৩৫/৪০ জনকে আসামী করা হয়েছে। আসামীরা হলেন রাড়িগ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে শিহাব উদ্দীন (৩২), রিয়াজ উদ্দীন (৩৫), জসিম উদ্দীন (২৫), মৃত ইরশাদ আলী ছেলে নাইম উদ্দীন (৩৫), আজির উদ্দীন (৫০), শামসুদ্দীন (৪৮), কামাল উদ্দীন (৪৫), আব্দুল কাইয়ুম (৪০) ও শামসুদ্দীনের ছেলে ছায়েম উদ্দীন (২২)। মামলা দায়েরের সাথে সাথে পুলিশ দু’জনকে আটক করেছে। আটকৃতরা হলেন রাড়িগ্রামের মৃত ইরশাদ আলীর ছেলে শামসুদ্দীন (৪৮) ও একই গ্রামের মৃত ইয়াকুব আলীর ছেলে নজরুল ইসলাম নজু (৪০)। বুধবার পুলিশ তাদের দ্রুত বিচার আইনে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে।
বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জকিগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) মুমিনুল ইসলাম বলেন, মামলা দায়েরের সাথে সাথে পুলিশ দু’জনকে আটক করেছে। বাকি আসামীদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !