রহমত আলী হেলালী
বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন সিলেটের সীমান্তবর্তী জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের কামালপুর, জামুরাইল, গোটারগ্রাম, কড়ইমুড়া সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। এ অঞ্চলের মানুষ নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে বছরের পর বছর গ্রামীণফোন নাম্বার দিয়ে কল করে কথা বলতে বা এসএমএস করতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। অনেকেই জরুরি প্রয়োজনে অন্য নম্বরে কল দিতে চাইলে প্রায়ই ব্যর্থ হন। বারবার কল ফেইলড বলে মোবাইল স্ক্রিনে লেখা উঠে। কখনো ইমার্জেন্সি দেখিয়ে কল আসা-যাওয়া করেনি। একইভাবে এসএমএস পাঠাতে গেলেও ফেইলড দেখায়। এনিয়ে প্রতিনিয়ত এলাকার হাজার হাজার মানুষের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, দেশের মানুষ যখন অহরহ টু-জি ও থ্রি-জি ব্যবহার করে ইন্টারনেট দিয়ে ই-মেইল, ফেসবুক, হোয়াসআ্যাপ, ইমু, ভাইভার ও ম্যাসিঞ্জার সহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, ঠিক এমন সময়েও আমাদের অঞ্চলের গ্রামীণফোন গ্রাহকরা নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে ফোন করে কারো সাথে কথা বলতে বা এসএমএস করতে পারছেনা। এলাকাবাসী অত্যান্ত দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা গ্রামীণফোনকে পছন্দ করি বলে এমন বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। তারা আশু গ্রামীনফোনের নেটওয়ার্ক সমস্যার সমাধান চান।
কামালপুর গ্রামের আব্দুল গফ্ফার জানান, গ্রামীণফোন অপারেটারের টাওয়ার অনেক দূরে থাকায় নেটওয়ার্ক দূর্বলতার কারণে এলাকার মানুষকে এমন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। তাই এ অঞ্চলের ৫/৭টি গ্রামের গ্রামীণফোনের গ্রাহকদের সেবা প্রদানের লক্ষে জরুরী ভিত্তিতে চৌধুরী বাজারে একটি গ্রামীণফোন টাওয়ার স্থাপন করা অত্যান্ত জরুরী। এ বিষয়ে গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আর্কষণ করেন তিনি।
প্রবাসী ইমন নামে একজন জানান, পারিবারিক প্রয়োজনে দেশের বাহিরে থাকায় প্রায়ই পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে মা-বাবা ও ভাই-বোন সহ আত্মীয় স্বজন কারো সাথে কথা বলতে পারছিনা। তিনি এ বিষয়ে গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
কামালপুর গ্রামের আয়শা সিদ্দীকা নামে এক স্কুল পড়–য়া ছাত্রী জানান, বাবা প্রবাসে থাকেন। মাঝে মধ্যে ইচ্ছে হয় বাবার সাথে কথা বলতে কিন্তু নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে কথা বলা হয়না। দিনের বেলা ঘরে বাইরে গিয়ে মুটামুটি কথা বলতে পারলেও রাতের বেলা কারো সাথে কোন কথাই বলা সম্ভব হয়।
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের কাস্টমার ম্যানেজার আল-আমিনের সাথে কথা বললে তিনি জানান, গ্রাহকরা কোনো ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হলে আমরা সব সময়ই তার সমাধান করতে চাই। আর এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এ অঞ্চলের নেটওয়ার্ক সমস্যার বিষয়টি অভিযোগ আকারে লিপিবদ্ধ করা হলো। ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় তা সমাধান করা হবে।
বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটর গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন সিলেটের সীমান্তবর্তী জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়নের কামালপুর, জামুরাইল, গোটারগ্রাম, কড়ইমুড়া সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। এ অঞ্চলের মানুষ নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে বছরের পর বছর গ্রামীণফোন নাম্বার দিয়ে কল করে কথা বলতে বা এসএমএস করতে চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। অনেকেই জরুরি প্রয়োজনে অন্য নম্বরে কল দিতে চাইলে প্রায়ই ব্যর্থ হন। বারবার কল ফেইলড বলে মোবাইল স্ক্রিনে লেখা উঠে। কখনো ইমার্জেন্সি দেখিয়ে কল আসা-যাওয়া করেনি। একইভাবে এসএমএস পাঠাতে গেলেও ফেইলড দেখায়। এনিয়ে প্রতিনিয়ত এলাকার হাজার হাজার মানুষের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, দেশের মানুষ যখন অহরহ টু-জি ও থ্রি-জি ব্যবহার করে ইন্টারনেট দিয়ে ই-মেইল, ফেসবুক, হোয়াসআ্যাপ, ইমু, ভাইভার ও ম্যাসিঞ্জার সহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, ঠিক এমন সময়েও আমাদের অঞ্চলের গ্রামীণফোন গ্রাহকরা নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে ফোন করে কারো সাথে কথা বলতে বা এসএমএস করতে পারছেনা। এলাকাবাসী অত্যান্ত দুঃখ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, আমরা গ্রামীণফোনকে পছন্দ করি বলে এমন বিড়ম্বনা পোহাতে হচ্ছে। তারা আশু গ্রামীনফোনের নেটওয়ার্ক সমস্যার সমাধান চান।
কামালপুর গ্রামের আব্দুল গফ্ফার জানান, গ্রামীণফোন অপারেটারের টাওয়ার অনেক দূরে থাকায় নেটওয়ার্ক দূর্বলতার কারণে এলাকার মানুষকে এমন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। তাই এ অঞ্চলের ৫/৭টি গ্রামের গ্রামীণফোনের গ্রাহকদের সেবা প্রদানের লক্ষে জরুরী ভিত্তিতে চৌধুরী বাজারে একটি গ্রামীণফোন টাওয়ার স্থাপন করা অত্যান্ত জরুরী। এ বিষয়ে গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আর্কষণ করেন তিনি।
প্রবাসী ইমন নামে একজন জানান, পারিবারিক প্রয়োজনে দেশের বাহিরে থাকায় প্রায়ই পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু গ্রামীণফোনের নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে মা-বাবা ও ভাই-বোন সহ আত্মীয় স্বজন কারো সাথে কথা বলতে পারছিনা। তিনি এ বিষয়ে গ্রামীণফোন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
কামালপুর গ্রামের আয়শা সিদ্দীকা নামে এক স্কুল পড়–য়া ছাত্রী জানান, বাবা প্রবাসে থাকেন। মাঝে মধ্যে ইচ্ছে হয় বাবার সাথে কথা বলতে কিন্তু নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে কথা বলা হয়না। দিনের বেলা ঘরে বাইরে গিয়ে মুটামুটি কথা বলতে পারলেও রাতের বেলা কারো সাথে কোন কথাই বলা সম্ভব হয়।
এ বিষয়ে গ্রামীণফোনের কাস্টমার ম্যানেজার আল-আমিনের সাথে কথা বললে তিনি জানান, গ্রাহকরা কোনো ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হলে আমরা সব সময়ই তার সমাধান করতে চাই। আর এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। এ অঞ্চলের নেটওয়ার্ক সমস্যার বিষয়টি অভিযোগ আকারে লিপিবদ্ধ করা হলো। ধারাবাহিক প্রক্রিয়ায় তা সমাধান করা হবে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !