স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদের ৬নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনে সদস্য পদে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী মতন মালাকার। প্রবাসী এই প্রার্থী নিজেকে দল নিরপেক্ষ দাবী করে বলেন, আমি একজন সাধারণ পরিবারের সন্তান। জীবন চলার পথে মানুষের সাথে আমি কখনো খারপ আচর করিনি। সে কারণে মানুষ আমাকে ভালোবাসেন। হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সকল দল ও মতের মানুষ আমাকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে। মোরগ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী মতন মালাকার বলেন, যেহেতু এখন দেশে অবস্থান করে ব্যবসা বাণিজ্য করছি, সে হিসেবে মানুষের জন্য কাজ করতে এবার আমি প্রার্থী হয়েছি। আমি সুবিধা বঞ্চিত ৬নং ওয়ার্ডের মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। ভোটারগণ তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে আমাকে বিজয়ী করলে আমি এ ওয়ার্ডের উন্নয়নে আপ্রাণ চেষ্ঠা চালিয়ে যাবো। এলাকার মানুষের অধিকার আদায়ে নিরলস কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণ এই প্রার্থী বলেন, আমাদের এখন কাজ করার সময়। তাই মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আমি আশাবাদী এলাকার মানুষ আমাকে কাজ করার সুযোগ করে দিবেন।
জানা যায়, জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদের ৬নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা জমে উঠেছে। পোষ্টারে পোষ্টারে ছেয়ে গেছে গোটা ওয়ার্ডের বাড়ীঘর, রাস্তাঘাট ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেওয়াল। আগামী ২৯ মার্চ বহস্পতিবার এ উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে সদস্য পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তারা হলেন- নীলাম্বরপুর গ্রামের গোবিন্দ সরকারের ছেলে মানিক সরকার (তালা), মোঃ কামাল উদ্দিনের ছেলে মোঃ আলিম উদ্দিন (টিউবওয়েল), রামেশ্বর বিশ্বাসের ছেলে রসলাল বিশ্বাস (ফুটবল) ও শ্রী মনোরঞ্জন মালাকারের ছেলে শ্রী মতন মালাকার (মোরগ)।
তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কাজলসার ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের ভোট যুদ্ধে কে বিজয়ী হবেন সে বিষয়ে ভোটাররা এখনও মুখ খুলছেন না। সে কারণে ৬নং ওয়ার্ডের আগামী দিনের কান্ডারী কে হচ্ছেন তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছেননা। তবে নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসায় প্রার্থীরা চোখের ঘুম উপেক্ষা করে ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুড়ছেন এবং ভোটারদের জড়িয়ে ধরে ভোট ও দোয়া চাচ্ছেন।
উল্লেখ্য যে, এ ওয়ার্ডের নির্বাচিত সদস্য গৌছ উদ্দিন মরণব্যাধী ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরের শুরুতে মারা গেলে সদস্য পদ শূণ্য হয়ে পড়ে। এ কারণে নির্বাচন কমিশন ৬নং ওয়ার্ডে উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে।
জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদের ৬নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনে সদস্য পদে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী মতন মালাকার। প্রবাসী এই প্রার্থী নিজেকে দল নিরপেক্ষ দাবী করে বলেন, আমি একজন সাধারণ পরিবারের সন্তান। জীবন চলার পথে মানুষের সাথে আমি কখনো খারপ আচর করিনি। সে কারণে মানুষ আমাকে ভালোবাসেন। হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সকল দল ও মতের মানুষ আমাকে ভোট দিয়ে বিজয়ী করবে। মোরগ প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী মতন মালাকার বলেন, যেহেতু এখন দেশে অবস্থান করে ব্যবসা বাণিজ্য করছি, সে হিসেবে মানুষের জন্য কাজ করতে এবার আমি প্রার্থী হয়েছি। আমি সুবিধা বঞ্চিত ৬নং ওয়ার্ডের মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। ভোটারগণ তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে আমাকে বিজয়ী করলে আমি এ ওয়ার্ডের উন্নয়নে আপ্রাণ চেষ্ঠা চালিয়ে যাবো। এলাকার মানুষের অধিকার আদায়ে নিরলস কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তরুণ এই প্রার্থী বলেন, আমাদের এখন কাজ করার সময়। তাই মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আমি আশাবাদী এলাকার মানুষ আমাকে কাজ করার সুযোগ করে দিবেন।
জানা যায়, জকিগঞ্জ উপজেলার ৩নং কাজলসার ইউনিয়ন পরিষদের ৬নং ওয়ার্ডের উপ-নির্বাচনে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা জমে উঠেছে। পোষ্টারে পোষ্টারে ছেয়ে গেছে গোটা ওয়ার্ডের বাড়ীঘর, রাস্তাঘাট ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দেওয়াল। আগামী ২৯ মার্চ বহস্পতিবার এ উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে সদস্য পদে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধীতা করছেন। তারা হলেন- নীলাম্বরপুর গ্রামের গোবিন্দ সরকারের ছেলে মানিক সরকার (তালা), মোঃ কামাল উদ্দিনের ছেলে মোঃ আলিম উদ্দিন (টিউবওয়েল), রামেশ্বর বিশ্বাসের ছেলে রসলাল বিশ্বাস (ফুটবল) ও শ্রী মনোরঞ্জন মালাকারের ছেলে শ্রী মতন মালাকার (মোরগ)।
তবে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কাজলসার ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের ভোট যুদ্ধে কে বিজয়ী হবেন সে বিষয়ে ভোটাররা এখনও মুখ খুলছেন না। সে কারণে ৬নং ওয়ার্ডের আগামী দিনের কান্ডারী কে হচ্ছেন তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারছেননা। তবে নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসায় প্রার্থীরা চোখের ঘুম উপেক্ষা করে ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুড়ছেন এবং ভোটারদের জড়িয়ে ধরে ভোট ও দোয়া চাচ্ছেন।
উল্লেখ্য যে, এ ওয়ার্ডের নির্বাচিত সদস্য গৌছ উদ্দিন মরণব্যাধী ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে চলতি বছরের শুরুতে মারা গেলে সদস্য পদ শূণ্য হয়ে পড়ে। এ কারণে নির্বাচন কমিশন ৬নং ওয়ার্ডে উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !