মেহদী হেলাল
বাংলাদেশে নারীরা দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছেন। সমাজের সর্বক্ষেত্রে তাদের অবস্থান পাকাপোক্ত হচ্ছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ নারীই স্বনির্ভরতার জন্য চাকরিতে যাচ্ছেন। আর কিছু নারী এগিয়ে আসছেন ঝুঁকিপূর্ণ পেশা ব্যবসায়। তারা নানা প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। নিজেদের পাশাপাশি অন্য নারীদেরও উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে সহযোগিতা করছেন। এমন একজন সফল নারী উদ্যোক্তা হাসনা বেগম হেনা।
তিনি ২০০১ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবার পর স্বামীর স্বল্প আয়ের সংসারে কিছু উপার্জনের চিন্তা করেন। বেকারত্বের অভিশাপ মুছে ফেলার এলোমেলো ভাবনা তাড়িত করে তাকে। কর্মের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার প্রত্যয়ে সর্বদা অটুট ছিলেন হাসনা বেগম হেনা। স্বপ্নের ডালাপালাগুলো স্বামীর সাথে ভাগাভাগি করার পর এগিয়ে আসেন তিনি সাগ্রহে।
সর্ব প্রথম নকশী কাঁথা, ওয়ালম্যাট ও অন্যান্য হাতের তৈরী পণ্য বাজারে বিক্রি করে আয়ের উৎস্য তৈরী করি। দিনের বেলায় একটি স্কুলে মাসিক তিন হাজার টাকা বেতনে ৩ বছর চাকুরী করেন জকিগঞ্জ পৌরসভার আলমনগর গ্রামের আব্দুল মান্নানের স্ত্রী হাসনা বেগম। স্কুল ছুটিকালীন সময়ে একটি বিউটি পার্লারে ১০ দিনের প্রশিক্ষণ নেন। শুরু হয় জীবনের আর একটি অধ্যায়। শুরু করেন নিজ ঘরে পার্লারের কাজ। এ কাজে এক বছরের মধ্যে পরিচিতি লাভ করেন এবং একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার চিন্তা করেন। যেই ভাবনা সেই কাজ। স্থানীয় ইখওয়ান সেন্টারে ১ টি কক্ষ ভাড়া নিয়ে ‘টিউলিপ বিউটি পার্লার’ চালু করেন। ব্যবসা ভালো হওয়ায় কিছুদিন পর আর একটি রুম সংযুক্ত করে কসমেটিক্্রসহ সেলাই কাজ শুরু করেন ২০১৬ সালে সিলেটের কদমতলীতে আরও একটি পার্লার প্রতিষ্ঠা করেন আতœ প্রত্যয়ী এই নারী। বর্তমানে দুটি প্রতিষ্ঠানে ১৫ জন কর্মচারী নিয়োজিত আছে। বর্তমানে ব্রাক ব্যাংকের আওতাধীন বিউটিশিয়ান ট্রেইনার হিসাবে প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছেন।
এছাড়া আরো ৩০-৩৫ জন নারী প্রশিক্ষণ নিয়ে আতœকর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়েছেন তার কাছে। বর্তমানে হাসনা বেগম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন। একজন সৌখিন সঙ্গীত শিল্পীও তিনি। সীমান্ত উপজেলা জকিগঞ্জে পিছিয়ে থাকা নারী সমাজের জন্য সফল উদ্যোক্তা হাসনা বেগম একটি দৃষ্টান্ত। শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদান রাখায় তিনি এবার উপজেলার সেরা জয়িতা নির্বাচিত হয়েছেন। জয়তু জয়িতা হাসনা হেনা।
বাংলাদেশে নারীরা দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছেন। সমাজের সর্বক্ষেত্রে তাদের অবস্থান পাকাপোক্ত হচ্ছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ নারীই স্বনির্ভরতার জন্য চাকরিতে যাচ্ছেন। আর কিছু নারী এগিয়ে আসছেন ঝুঁকিপূর্ণ পেশা ব্যবসায়। তারা নানা প্রতিকূলতাকে পেছনে ফেলে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। নিজেদের পাশাপাশি অন্য নারীদেরও উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে সহযোগিতা করছেন। এমন একজন সফল নারী উদ্যোক্তা হাসনা বেগম হেনা।
তিনি ২০০১ সালে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হবার পর স্বামীর স্বল্প আয়ের সংসারে কিছু উপার্জনের চিন্তা করেন। বেকারত্বের অভিশাপ মুছে ফেলার এলোমেলো ভাবনা তাড়িত করে তাকে। কর্মের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার প্রত্যয়ে সর্বদা অটুট ছিলেন হাসনা বেগম হেনা। স্বপ্নের ডালাপালাগুলো স্বামীর সাথে ভাগাভাগি করার পর এগিয়ে আসেন তিনি সাগ্রহে।
সর্ব প্রথম নকশী কাঁথা, ওয়ালম্যাট ও অন্যান্য হাতের তৈরী পণ্য বাজারে বিক্রি করে আয়ের উৎস্য তৈরী করি। দিনের বেলায় একটি স্কুলে মাসিক তিন হাজার টাকা বেতনে ৩ বছর চাকুরী করেন জকিগঞ্জ পৌরসভার আলমনগর গ্রামের আব্দুল মান্নানের স্ত্রী হাসনা বেগম। স্কুল ছুটিকালীন সময়ে একটি বিউটি পার্লারে ১০ দিনের প্রশিক্ষণ নেন। শুরু হয় জীবনের আর একটি অধ্যায়। শুরু করেন নিজ ঘরে পার্লারের কাজ। এ কাজে এক বছরের মধ্যে পরিচিতি লাভ করেন এবং একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার চিন্তা করেন। যেই ভাবনা সেই কাজ। স্থানীয় ইখওয়ান সেন্টারে ১ টি কক্ষ ভাড়া নিয়ে ‘টিউলিপ বিউটি পার্লার’ চালু করেন। ব্যবসা ভালো হওয়ায় কিছুদিন পর আর একটি রুম সংযুক্ত করে কসমেটিক্্রসহ সেলাই কাজ শুরু করেন ২০১৬ সালে সিলেটের কদমতলীতে আরও একটি পার্লার প্রতিষ্ঠা করেন আতœ প্রত্যয়ী এই নারী। বর্তমানে দুটি প্রতিষ্ঠানে ১৫ জন কর্মচারী নিয়োজিত আছে। বর্তমানে ব্রাক ব্যাংকের আওতাধীন বিউটিশিয়ান ট্রেইনার হিসাবে প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছেন।
এছাড়া আরো ৩০-৩৫ জন নারী প্রশিক্ষণ নিয়ে আতœকর্মসংস্থানের সুযোগ পেয়েছেন তার কাছে। বর্তমানে হাসনা বেগম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন। একজন সৌখিন সঙ্গীত শিল্পীও তিনি। সীমান্ত উপজেলা জকিগঞ্জে পিছিয়ে থাকা নারী সমাজের জন্য সফল উদ্যোক্তা হাসনা বেগম একটি দৃষ্টান্ত। শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদান রাখায় তিনি এবার উপজেলার সেরা জয়িতা নির্বাচিত হয়েছেন। জয়তু জয়িতা হাসনা হেনা।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !