স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার নিজগ্রামে জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে আপন চাচাতো ভাইদের ধারালো অস্ত্রের উপর্যুপরী আঘাতে রক্তাক্ত জখম হয়েছেন মৃত আব্দুল হকের ছেলে আব্দুল মোমিন (৩০)। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে নিজ বাড়ির পাশেই। পরিবারের লোকজন আব্দুল মোমিনের শোর চিৎকার শুনে তাকে উদ্ধার করে সিলেট এম.এ.জি.ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে গুরুতর আহত অবস্থায় তিনি ঢাকা পঙ্গু হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনায় বুধবার গুরুতর আহত আব্দুল মোমিনের স্ত্রী সেলিনা বেগম বাদী হয়ে জকিগঞ্জ থানায় একটি মামালা দায়ের করেছেন। মামলা নং ১১, তারিখ-২১.০৩.২০১৮ইং। এতে আসামী করা হয়েছে একই বাড়ির তাদের আপন চাচাতো ভাই আব্দুল জলিলের ছেলে কাওছার আহমদ (২২), ওয়েছ আহমদ (৩৫), সাইফ আহমদ (৩০), একই গ্রামের শফিক মিয়ার ছেলে শাহিন আহমদ (২২), চুনু মিয়ার ছেলে জুনাইদ আহমদ (২০), পুটিজুরী গ্রামের মোস্তফা আহমদের ছেলে গুলজার হোসাইন (২০) ও বিয়ানীবাজার উপজেলা চারাবই গ্রামের আব্দুল কাদির (৪৫) কে। আসামীদের মধ্যে কাওছার আহমদ ও গুলজার হোসাইনকে পুলিশ তাৎক্ষণিক আটক করেছে।
গুরুতর আহত আব্দুল মোমিনের বোন তাহেরা বেগম জানান, আমার ভাই ঘরে মোবাইলের নেটওয়ার্ক না পেয়ে বাহিরে বের হয়ে ফোন করছিলেন। এমন সময় আসামীরা আমার ভাইকে ধরে নিয়ে বাড়ির পার্শ্ববর্তী একটি খালে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় আমি ঘরের বারান্দায় ফোন করতে গিয়ে চিৎকার শুনে দৌড়ে গিয়ে ভাইকে রক্তাক্ত শরীরে দেখতে পাই। বর্তমানে আমার ভাই সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা পঙ্গ হাসাপাতালে ডাঃ ফরিদ আহমদ বাবু’র তত্বাবধানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তাঁর শারীরিক উন্নতির বিষয়ে এখনোও চিকিৎসকরা কিছুই বলতে পারছেননা। তবে তাঁরা আমার ভাই বেঁচে থাকার বিষয়ে মাত্র ৪০ পার্সেন্ট নিশ্চয়তা দিয়েছেন। তিনি দেশবাসী সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন।
নিজগ্রামের মাওলানা জয়নুল হক বলেন, আসামীদের উৎপাতে এলাকার জনসাধারণ অনেকটা জিম্মি হয়ে আছে। এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা না করা হলে এদের হাতে মানুষ প্রতিনিয়িত নির্যাতনের শিকার হবেন।
জায়গা-জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জের ধরে এমন ঘটনা ঘটেছে স্বীকার করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, পরিবারিক বিরোধের বিষয়টি প্রাথমিকভাবে আমি শান্তিপূর্ণ সমাধানের চেষ্ঠা করে ব্যার্থ হয়ে দুই পক্ষের অভিযোগের ভিত্তিতে পাল্টাপাল্টি দু’টি মামলা রেকর্ড করি। এরপর দু’দিন যেতে না যেতে এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে একটি পক্ষ। আব্দুল মোমিনকে কুপানোর ঘটনায় দায়েরকৃত পৃথক মামলায় ২জনকে আটক করা হয়েছে। বাকি আসামীদের ধরতে পুলিশ জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
জকিগঞ্জ উপজেলার নিজগ্রামে জায়গা-জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে আপন চাচাতো ভাইদের ধারালো অস্ত্রের উপর্যুপরী আঘাতে রক্তাক্ত জখম হয়েছেন মৃত আব্দুল হকের ছেলে আব্দুল মোমিন (৩০)। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে নিজ বাড়ির পাশেই। পরিবারের লোকজন আব্দুল মোমিনের শোর চিৎকার শুনে তাকে উদ্ধার করে সিলেট এম.এ.জি.ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়। বর্তমানে গুরুতর আহত অবস্থায় তিনি ঢাকা পঙ্গু হাসাপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনায় বুধবার গুরুতর আহত আব্দুল মোমিনের স্ত্রী সেলিনা বেগম বাদী হয়ে জকিগঞ্জ থানায় একটি মামালা দায়ের করেছেন। মামলা নং ১১, তারিখ-২১.০৩.২০১৮ইং। এতে আসামী করা হয়েছে একই বাড়ির তাদের আপন চাচাতো ভাই আব্দুল জলিলের ছেলে কাওছার আহমদ (২২), ওয়েছ আহমদ (৩৫), সাইফ আহমদ (৩০), একই গ্রামের শফিক মিয়ার ছেলে শাহিন আহমদ (২২), চুনু মিয়ার ছেলে জুনাইদ আহমদ (২০), পুটিজুরী গ্রামের মোস্তফা আহমদের ছেলে গুলজার হোসাইন (২০) ও বিয়ানীবাজার উপজেলা চারাবই গ্রামের আব্দুল কাদির (৪৫) কে। আসামীদের মধ্যে কাওছার আহমদ ও গুলজার হোসাইনকে পুলিশ তাৎক্ষণিক আটক করেছে।
গুরুতর আহত আব্দুল মোমিনের বোন তাহেরা বেগম জানান, আমার ভাই ঘরে মোবাইলের নেটওয়ার্ক না পেয়ে বাহিরে বের হয়ে ফোন করছিলেন। এমন সময় আসামীরা আমার ভাইকে ধরে নিয়ে বাড়ির পার্শ্ববর্তী একটি খালে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। এ সময় আমি ঘরের বারান্দায় ফোন করতে গিয়ে চিৎকার শুনে দৌড়ে গিয়ে ভাইকে রক্তাক্ত শরীরে দেখতে পাই। বর্তমানে আমার ভাই সংকটাপন্ন অবস্থায় ঢাকা পঙ্গ হাসাপাতালে ডাঃ ফরিদ আহমদ বাবু’র তত্বাবধানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে। তাঁর শারীরিক উন্নতির বিষয়ে এখনোও চিকিৎসকরা কিছুই বলতে পারছেননা। তবে তাঁরা আমার ভাই বেঁচে থাকার বিষয়ে মাত্র ৪০ পার্সেন্ট নিশ্চয়তা দিয়েছেন। তিনি দেশবাসী সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন।
নিজগ্রামের মাওলানা জয়নুল হক বলেন, আসামীদের উৎপাতে এলাকার জনসাধারণ অনেকটা জিম্মি হয়ে আছে। এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা না করা হলে এদের হাতে মানুষ প্রতিনিয়িত নির্যাতনের শিকার হবেন।
জায়গা-জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জের ধরে এমন ঘটনা ঘটেছে স্বীকার করে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, পরিবারিক বিরোধের বিষয়টি প্রাথমিকভাবে আমি শান্তিপূর্ণ সমাধানের চেষ্ঠা করে ব্যার্থ হয়ে দুই পক্ষের অভিযোগের ভিত্তিতে পাল্টাপাল্টি দু’টি মামলা রেকর্ড করি। এরপর দু’দিন যেতে না যেতে এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়েছে একটি পক্ষ। আব্দুল মোমিনকে কুপানোর ঘটনায় দায়েরকৃত পৃথক মামলায় ২জনকে আটক করা হয়েছে। বাকি আসামীদের ধরতে পুলিশ জোর তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !