স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার ৮নং কসকনকপুর ইউনিয়নে হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ে চলছে স্বঘোষিত নিয়মে। নিয়মনীতি আর মানবিকতা ভূলন্ঠিত হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের কাছে। সাধারণ মানুষ হোল্ডিং ট্যাক্সের জালে জড়িয়ে গেলেও নিরব কর্তৃপক্ষ। সিলেট বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ দিলেও তদন্তে চলছে গড়িমসি।
রোববার বিকালে জকিগঞ্জ প্রেসক্লারে সংবাদ সম্মেলন করে এমনটাই অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। কসকনকপুর নাগরিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি আব্দুস সাত্তার মঈন লিখিত বক্তব্যে বলেন, ৮নং কসকনকপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হঠাৎ করে বিগত মাস থেকে সর্ব সাধারণের উপর প্রতি ঘরে কয়েক হাজার টাকার বকেয়া হোল্ডিং টেক্স আদায়ের নামে একটি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে অতিরিক্ত ট্যাক্স আদায় করছেন। এ সম্পর্কে এলাকার কেউ অবগত নন। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার বিধি বহির্ভূত ভাবে ২০১৪ সালের মনগড়া একটি হোল্ডিং ট্যাক্স তালিকা প্রনয়ণ ক্রমে অন্য একটি সংস্থা কর্তৃক ট্যাক্স আদায় করছেন। স্থানীয় ইউপি সদস্য/সদস্যা বা কোন জনসাধারণ এ তালিকা প্রস্তুতের বিষয়ে অবগত নন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, অবৈধ তালিকা প্রনয়ণ ও বর্তমানে বকেয়া আদায়ের অজুহাতে অন্য একটি সংস্থা কর্তৃক জনসাধারণকে বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রদান ছাড়াও ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জন্ম, মৃত্যু ও নাগরিক সনদপত্র সহ অন্যান্য সনদ প্রদান থেকে বঞ্চিত করার ভয় দেখিয়ে অবৈধ তালিকার ট্যাক্স আদায় করা হচ্ছে। এনিয়ে জনমনে ক্ষোভ ও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। তিনি এলাকার লোকজনকে নিয়ে এ ধরণের কার্যক্রমের কঠোর সমালোচনা করে তা জরুরী ভিত্তিতে বন্ধের জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানান।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কসকনকপুর নাগরিক ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি মাওলানা রশীদ আহমদ, সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ আব্দুল হামিদ, মোঃ মোস্তফা কামাল, নাগরিক ঐক্য পরিষদের মোঃ আনোয়ার হোসেন, আহমদ আল মজির, আব্দুল মানিক তাপাদার, নিয়াগুল গ্রামের মোঃ আব্দুল মালিক, মোঃ খলিলুর রহমান, মোঃ আব্দুর রহমান, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মতিন, পূর্ব কসকনকপুর গ্রামের মোঃ মুহিবুর রহমান, জুনেদ আহমদ, মামরখানী গ্রামের মোঃ আব্দুল মুন্তাকিম, মোঃ এনামুল হক, মোঃ জসিম উদ্দিন, শফিকুর রহমান, আব্দুল জলিল (তেরা), শুনা মিয়া, হাছন আহমদ, আব্দুল বাছিত, জমির উদ্দিন, হাবিবুর রহমান, পুকরাগ্রামের আজির উদ্দিন ও সাজাপুর গ্রামের মস্তুফা আহমদ প্রমূখ।
সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জকিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্রীকান্ত পাল, যুগ্ম সম্পাদক রহমত আলী হেলালী, কোষাধ্যক্ষ এনামুল হক মুন্না, সিনিয়র সদস্য আল মামুন, রিপন আহমদ ও আল হাছিব তাপাদার।
জকিগঞ্জ উপজেলার ৮নং কসকনকপুর ইউনিয়নে হোল্ডিং ট্যাক্স আদায়ে চলছে স্বঘোষিত নিয়মে। নিয়মনীতি আর মানবিকতা ভূলন্ঠিত হচ্ছে অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের কাছে। সাধারণ মানুষ হোল্ডিং ট্যাক্সের জালে জড়িয়ে গেলেও নিরব কর্তৃপক্ষ। সিলেট বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ দিলেও তদন্তে চলছে গড়িমসি।
রোববার বিকালে জকিগঞ্জ প্রেসক্লারে সংবাদ সম্মেলন করে এমনটাই অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী। কসকনকপুর নাগরিক ঐক্য পরিষদের সভাপতি আব্দুস সাত্তার মঈন লিখিত বক্তব্যে বলেন, ৮নং কসকনকপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হঠাৎ করে বিগত মাস থেকে সর্ব সাধারণের উপর প্রতি ঘরে কয়েক হাজার টাকার বকেয়া হোল্ডিং টেক্স আদায়ের নামে একটি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে অতিরিক্ত ট্যাক্স আদায় করছেন। এ সম্পর্কে এলাকার কেউ অবগত নন। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার বিধি বহির্ভূত ভাবে ২০১৪ সালের মনগড়া একটি হোল্ডিং ট্যাক্স তালিকা প্রনয়ণ ক্রমে অন্য একটি সংস্থা কর্তৃক ট্যাক্স আদায় করছেন। স্থানীয় ইউপি সদস্য/সদস্যা বা কোন জনসাধারণ এ তালিকা প্রস্তুতের বিষয়ে অবগত নন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, অবৈধ তালিকা প্রনয়ণ ও বর্তমানে বকেয়া আদায়ের অজুহাতে অন্য একটি সংস্থা কর্তৃক জনসাধারণকে বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রদান ছাড়াও ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জন্ম, মৃত্যু ও নাগরিক সনদপত্র সহ অন্যান্য সনদ প্রদান থেকে বঞ্চিত করার ভয় দেখিয়ে অবৈধ তালিকার ট্যাক্স আদায় করা হচ্ছে। এনিয়ে জনমনে ক্ষোভ ও প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। তিনি এলাকার লোকজনকে নিয়ে এ ধরণের কার্যক্রমের কঠোর সমালোচনা করে তা জরুরী ভিত্তিতে বন্ধের জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানান।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কসকনকপুর নাগরিক ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুফতি মাওলানা রশীদ আহমদ, সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ আব্দুল হামিদ, মোঃ মোস্তফা কামাল, নাগরিক ঐক্য পরিষদের মোঃ আনোয়ার হোসেন, আহমদ আল মজির, আব্দুল মানিক তাপাদার, নিয়াগুল গ্রামের মোঃ আব্দুল মালিক, মোঃ খলিলুর রহমান, মোঃ আব্দুর রহমান, আব্দুল মান্নান, আব্দুল মতিন, পূর্ব কসকনকপুর গ্রামের মোঃ মুহিবুর রহমান, জুনেদ আহমদ, মামরখানী গ্রামের মোঃ আব্দুল মুন্তাকিম, মোঃ এনামুল হক, মোঃ জসিম উদ্দিন, শফিকুর রহমান, আব্দুল জলিল (তেরা), শুনা মিয়া, হাছন আহমদ, আব্দুল বাছিত, জমির উদ্দিন, হাবিবুর রহমান, পুকরাগ্রামের আজির উদ্দিন ও সাজাপুর গ্রামের মস্তুফা আহমদ প্রমূখ।
সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জকিগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্রীকান্ত পাল, যুগ্ম সম্পাদক রহমত আলী হেলালী, কোষাধ্যক্ষ এনামুল হক মুন্না, সিনিয়র সদস্য আল মামুন, রিপন আহমদ ও আল হাছিব তাপাদার।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !