স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ থানায় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় এক প্রেমিক যুগলের বিয়ে সম্পন্ন করেছে পুলিশ। শুক্রবার ৩ লক্ষ টাকার কাবিননামা মূলে এ বিয়ে সম্পন্ন করেন ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার। জানা গেছে, জকিগঞ্জ উপজেলার দরিয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল জলিলের মেয়ে সালমা বেগম (১৯) এর সাথে পাশ্ববর্তী সোনাসার গ্রামের বাসিন্দা আতাউর রহমানের ছেলে জাকির হোসেন (২৫) এর মধ্যে মন দেয়ানেয়া চলে আসছিল দীর্ঘ ৩ বছর থেকে। গত বৃহস্পতিবার রাত অনুমান ১০টার দিকে প্রেমিক জাকির তার প্রেমিকা সালমার বাড়িতে গেলে স্থানীয়রা তাদের আটক করে। এরপর তাদের উভয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে যেনে তাদের বিয়ে দিতে চাইলে তারা তাতে সম্মত হয়। কিন্তু মোহরানা নিয়ে তর্কবির্তর্কের সৃষ্টি হলে এলাকাবাসী প্রেমিক যুগলকে থানায় নিয়ে আসেন। পরে প্রেমিক-প্রেমিকা পরিবারের উপস্থিতিতে জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার উভয় পরিবারের সম্মতিক্রমে ৩ লক্ষ টাকা মোহরানা সাব্যস্ত করে কাজী ঢেকে বিয়ে পড়িয়ে দেন। এ সময় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিতিতে উভয়পক্ষের মধ্যে মিষ্টি মুখ করানো হয়।
জকিগঞ্জ থানায় এলাকাবাসীর সহযোগিতায় এক প্রেমিক যুগলের বিয়ে সম্পন্ন করেছে পুলিশ। শুক্রবার ৩ লক্ষ টাকার কাবিননামা মূলে এ বিয়ে সম্পন্ন করেন ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার। জানা গেছে, জকিগঞ্জ উপজেলার দরিয়াপুর গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল জলিলের মেয়ে সালমা বেগম (১৯) এর সাথে পাশ্ববর্তী সোনাসার গ্রামের বাসিন্দা আতাউর রহমানের ছেলে জাকির হোসেন (২৫) এর মধ্যে মন দেয়ানেয়া চলে আসছিল দীর্ঘ ৩ বছর থেকে। গত বৃহস্পতিবার রাত অনুমান ১০টার দিকে প্রেমিক জাকির তার প্রেমিকা সালমার বাড়িতে গেলে স্থানীয়রা তাদের আটক করে। এরপর তাদের উভয়ের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে যেনে তাদের বিয়ে দিতে চাইলে তারা তাতে সম্মত হয়। কিন্তু মোহরানা নিয়ে তর্কবির্তর্কের সৃষ্টি হলে এলাকাবাসী প্রেমিক যুগলকে থানায় নিয়ে আসেন। পরে প্রেমিক-প্রেমিকা পরিবারের উপস্থিতিতে জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার উভয় পরিবারের সম্মতিক্রমে ৩ লক্ষ টাকা মোহরানা সাব্যস্ত করে কাজী ঢেকে বিয়ে পড়িয়ে দেন। এ সময় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিতিতে উভয়পক্ষের মধ্যে মিষ্টি মুখ করানো হয়।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !