স্টাফ রিপোর্টার
‘হ্যালো, সুলতানপুর ইউপি সদস্য শামীম আহমদ বলছেন?’ ফোনের এক প্রান্ত থেকে প্রশ্ন। অপর প্রান্ত থেকে উত্তর, ‘হ্যাঁ আমি শামীম মেম্বার বলছি’। ফোন দেওয়া ব্যক্তি নিজেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রজেক্ট মনিটরিং অফিসার এম.এ.সাখাওয়াত পরিচয় দিয়ে ০১৭৭৮-৫২২৯৮৪ নাম্বারে কথা শুরু করেন। তিনি বলেন, ১নং ওয়ার্ডের আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করার জন্য যে তালিকা আপনি প্রেরণ করেছেন তা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ৫০ হাজার টাকা দিয়ে কেটে তার ওয়ার্ডে নিয়ে যাচ্ছে। আমি সিলেটের লোক হিসেবে বিষয়টি ভালো চোঁখে দেখিনি। তাই জকিগঞ্জ প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক কর্তৃক প্রচারিত ম্যাগাজিনে নাম্বারটি পেয়ে আপনাকে ফোন দিলাম। আপনি আপনার তালিকা যদি বহাল রাখতে চান তাহলে আমাদেরকে খরচপাতি দিতে হবে। আপনাকে ৮৫ হাজার টাকা করে ৪০টি ঘরের খরচ দেয়া হবে। আপনি তা থেকে টাকা রাখতে পারবেন।
প্রতিউত্তরে শামীম মেম্বার বলেন, আমি কোন ঘুষ নেইনা এবং দেইনা। গরীব লোকের জন্য আপনি উপকার করতে পারলে আমি আমার পক্ষ থেকে কিছু টাকা আপনাকে দিতে পারবো।
অপর প্রান্ত থেকে অফিসার বিকাশ নাম্বারে ১০ হাজার টাকা পাঠানোর জন্য বলেন। এত টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করে ইউপি সদস্য শামীম আহমদ খাঁন ৫ হাজার টাকা দিতে রাজী হন। জকিগঞ্জ বাজার থেকে টাকা বিকাশ করার মুহুর্তে এ প্রতিবেদকের সাথে দেখা হয় ইউপি সদস্য শামীম আহমদ খাঁনের। তিনি বিষয়টি জানালে এ প্রতিবেদক শামীম মেম্বারের বন্ধু পরিচয় দিয়ে কথা বলেন ওই অফিসারের সাথে। তখন নিজেকে একই পরিচয় দেন কথিত ওই অফিসার। তার সব কথা শুনে এ প্রতিবেদক নিজের পরিচয় দিলে কথিত এ অফিসার নিজের মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেন। তাই অল্পের জন্য রক্ষা পেয়ে যান সুলতানপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড সদস্য শামীম আহমদ খাঁন।
এ বিষয়ে জানতে জকিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ নাহিদুল করীম বলেন, এটা একটি প্রতারণা। দীর্ঘদিন থেকে একটি চক্র চেয়ারম্যান এবং মেম্বারদের সরলতার সুযোগে এসব করে আসছে। তিনি এ ধরণে ফোনে কান না দেওয়ার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ করেন।
‘হ্যালো, সুলতানপুর ইউপি সদস্য শামীম আহমদ বলছেন?’ ফোনের এক প্রান্ত থেকে প্রশ্ন। অপর প্রান্ত থেকে উত্তর, ‘হ্যাঁ আমি শামীম মেম্বার বলছি’। ফোন দেওয়া ব্যক্তি নিজেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের প্রজেক্ট মনিটরিং অফিসার এম.এ.সাখাওয়াত পরিচয় দিয়ে ০১৭৭৮-৫২২৯৮৪ নাম্বারে কথা শুরু করেন। তিনি বলেন, ১নং ওয়ার্ডের আশ্রয়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে গৃহহীন পরিবারকে পুনর্বাসন করার জন্য যে তালিকা আপনি প্রেরণ করেছেন তা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম ৫০ হাজার টাকা দিয়ে কেটে তার ওয়ার্ডে নিয়ে যাচ্ছে। আমি সিলেটের লোক হিসেবে বিষয়টি ভালো চোঁখে দেখিনি। তাই জকিগঞ্জ প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক কর্তৃক প্রচারিত ম্যাগাজিনে নাম্বারটি পেয়ে আপনাকে ফোন দিলাম। আপনি আপনার তালিকা যদি বহাল রাখতে চান তাহলে আমাদেরকে খরচপাতি দিতে হবে। আপনাকে ৮৫ হাজার টাকা করে ৪০টি ঘরের খরচ দেয়া হবে। আপনি তা থেকে টাকা রাখতে পারবেন।
প্রতিউত্তরে শামীম মেম্বার বলেন, আমি কোন ঘুষ নেইনা এবং দেইনা। গরীব লোকের জন্য আপনি উপকার করতে পারলে আমি আমার পক্ষ থেকে কিছু টাকা আপনাকে দিতে পারবো।
অপর প্রান্ত থেকে অফিসার বিকাশ নাম্বারে ১০ হাজার টাকা পাঠানোর জন্য বলেন। এত টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করে ইউপি সদস্য শামীম আহমদ খাঁন ৫ হাজার টাকা দিতে রাজী হন। জকিগঞ্জ বাজার থেকে টাকা বিকাশ করার মুহুর্তে এ প্রতিবেদকের সাথে দেখা হয় ইউপি সদস্য শামীম আহমদ খাঁনের। তিনি বিষয়টি জানালে এ প্রতিবেদক শামীম মেম্বারের বন্ধু পরিচয় দিয়ে কথা বলেন ওই অফিসারের সাথে। তখন নিজেকে একই পরিচয় দেন কথিত ওই অফিসার। তার সব কথা শুনে এ প্রতিবেদক নিজের পরিচয় দিলে কথিত এ অফিসার নিজের মোবাইল ফোন বন্ধ করে দেন। তাই অল্পের জন্য রক্ষা পেয়ে যান সুলতানপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড সদস্য শামীম আহমদ খাঁন।
এ বিষয়ে জানতে জকিগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ নাহিদুল করীম বলেন, এটা একটি প্রতারণা। দীর্ঘদিন থেকে একটি চক্র চেয়ারম্যান এবং মেম্বারদের সরলতার সুযোগে এসব করে আসছে। তিনি এ ধরণে ফোনে কান না দেওয়ার জন্য সকলের প্রতি অনুরোধ করেন।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !