স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ সদর ইউনিয়নের হোসনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা (ভারপ্রাপ্ত) বেদনা বেগম কাঁদলে এবং কাঁদালেন। শনিবার দুপুরে হোসনাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সমাপনী পরীক্ষার্থীদের বিদায়ী অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে কথা বলতে গিয়ে তিনি হঠাৎ কেঁদে উঠেন। তাঁর কান্নায় বিদায়ী শিক্ষার্থীরা হাউ মাউ করে কাঁদতে শুরু করে। শিক্ষিকা এবং শিক্ষার্থীদের এমন আবেগঘন কান্নায় তখন স্তব্ধ হয়ে উঠে পুরো অনুষ্ঠান। অতিথিদের চোঁখেও তখন কান্নার আভাস চলে আসে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের এমন মধুর সম্পর্ক দেখে হতবাক হয়ে পড়েন অতিথিদের অনেকেই।
এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জকিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব খলিল উদ্দিন। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে হবে। পড়ার সময় পড়া এবং খেলার সময় খেলা এ বিষয়টিকে মনে রাখতে হবে। নিজেদেরকে এগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করতে হবে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু যদি গোপালগঞ্জের একটি প্রত্যান্ত অঞ্চলে জন্ম গ্রহণ করে ‘বঙ্গবন্ধু’ হতে পেরেছেন, তাহলে তোমরা চেষ্ঠা করলে এগিয়ে যেতে পারবে দূর বহুদূর। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জকিগঞ্জ উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা আশরাফুল আলম সিরাজী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জকিগঞ্জ নিউজ টুয়েন্টিফোর ডট কমের সম্পাদক ও সহকারি অধ্যাপক এম. আব্দুল্লাহ আল মামুন, জকিগঞ্জ প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক রহমত আলী হেলালী ও ফোর ব্রাদর্স এন্টারপ্রাইজের পরিচালক বিশিষ্ট সমাজসেবী মঈন উদ্দিন মনই। লেখক ও ছড়াকার রুহুল আমীন ছালিকের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র ক্বেরাত পাঠ করেন বিদায়ী শিক্ষার্থী লিপি আক্তার ও গীতা পাঠ করেন শুভ রায়। বক্তব্য রাখেন তরুণ কবি ও লেখক হাবিবুল্লাহ মিছবাহ্, শিক্ষক কামাল আহমদ, উজ্জলা রাণী বিশ্বাস, পারুল বেগম, জাহানারা আক্তার, রাহেনা বেগম, অভিভাবক ইয়াহিয়া উদ্দিন ও বিদায়ী শিক্ষার্থী মেহদী হোসাইন প্রমূখ। অনুৃষ্ঠান শেষে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমাজসেবী মঈন উদ্দিন মনইর সৌজন্যে একটি ফাইল ও স্কেল প্রদান করেন অতিথিবৃন্দ।
এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জকিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব খলিল উদ্দিন। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ায় মনোযোগী হতে হবে। পড়ার সময় পড়া এবং খেলার সময় খেলা এ বিষয়টিকে মনে রাখতে হবে। নিজেদেরকে এগিয়ে নেয়ার চেষ্টা করতে হবে। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু যদি গোপালগঞ্জের একটি প্রত্যান্ত অঞ্চলে জন্ম গ্রহণ করে ‘বঙ্গবন্ধু’ হতে পেরেছেন, তাহলে তোমরা চেষ্ঠা করলে এগিয়ে যেতে পারবে দূর বহুদূর। প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন জকিগঞ্জ উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা আশরাফুল আলম সিরাজী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জকিগঞ্জ নিউজ টুয়েন্টিফোর ডট কমের সম্পাদক ও সহকারি অধ্যাপক এম. আব্দুল্লাহ আল মামুন, জকিগঞ্জ প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক রহমত আলী হেলালী ও ফোর ব্রাদর্স এন্টারপ্রাইজের পরিচালক বিশিষ্ট সমাজসেবী মঈন উদ্দিন মনই। লেখক ও ছড়াকার রুহুল আমীন ছালিকের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র ক্বেরাত পাঠ করেন বিদায়ী শিক্ষার্থী লিপি আক্তার ও গীতা পাঠ করেন শুভ রায়। বক্তব্য রাখেন তরুণ কবি ও লেখক হাবিবুল্লাহ মিছবাহ্, শিক্ষক কামাল আহমদ, উজ্জলা রাণী বিশ্বাস, পারুল বেগম, জাহানারা আক্তার, রাহেনা বেগম, অভিভাবক ইয়াহিয়া উদ্দিন ও বিদায়ী শিক্ষার্থী মেহদী হোসাইন প্রমূখ। অনুৃষ্ঠান শেষে বিদায়ী শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমাজসেবী মঈন উদ্দিন মনইর সৌজন্যে একটি ফাইল ও স্কেল প্রদান করেন অতিথিবৃন্দ।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !