স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জে কলেজ ছাত্র ছয়ফুল আলম (১৮) নিখোঁজের দু’দিন পর সোমবার সকালে তার বাড়ির পাশের একটি নালা থেকে অর্ধ গলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সে জকিগঞ্জ উপজেলার ছালেহপুর গ্রামের আব্দুল খালিকের পূত্র ও ইছামতি ডিগ্রি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী। পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে, ছয়ফুল আলম শনিবার সকালে বাড়ি থেকে ঘুরতে বের হয়। এরপর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিলনা। সোমবার ভোরে নিহত ছয়ফুলের বাড়ির পাশের একটি নালা থেকে দূর্গন্ধ আসতে শুরু হলে লোকজন সেখানে গিয়ে কাদার ভিতরে তার লাশ দেখতে পান। বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মহসিন মর্তুজা চৌধুরী টিপুকে অবহিত করলে তিনি ঘটনাস্থলে এসে পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে সিলেট জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (জকিগঞ্জ-বিয়ানীবাজার সার্কেল) মোস্তাক সরকার ও জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদারের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্টা তৈরী করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওমেক হাসপাতালে প্রেরণ করেন। বিষয়ট্ িসত্যতা স্বীকার করে জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, নিহত কলেজ ছাত্র ছয়ফুল আলমের লাশ গলে যাওয়ায় শরীরে কোন আঘাত আছে কিনা সেটা চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। তবে এটা নিসন্দেহে হত্যাকান্ড। তবে তাৎক্ষণিক হত্যার রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি। ময়নাতদন্ত ও লাশ দাফনে পর নিহতের পরিবারের লোকজনদের সাথে নিয়ে এ হত্যাকান্ডের রহস্য বের করার চেষ্ঠা করবো। এ প্রসঙ্গে ইছামতি ডিগ্রী কলেজের প্রিন্সিপাল জালাল আহমদ বলেন, নিহত ছয়ফুল আলম তার কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। সে অত্যান্ত নম্্র ও ভদ্র স্বভাবের ছিল। কলেজের তার কারো সাথে বিরোধ নেই বলেও তিনি জানান।
জকিগঞ্জে কলেজ ছাত্র ছয়ফুল আলম (১৮) নিখোঁজের দু’দিন পর সোমবার সকালে তার বাড়ির পাশের একটি নালা থেকে অর্ধ গলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সে জকিগঞ্জ উপজেলার ছালেহপুর গ্রামের আব্দুল খালিকের পূত্র ও ইছামতি ডিগ্রি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থী। পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে, ছয়ফুল আলম শনিবার সকালে বাড়ি থেকে ঘুরতে বের হয়। এরপর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিলনা। সোমবার ভোরে নিহত ছয়ফুলের বাড়ির পাশের একটি নালা থেকে দূর্গন্ধ আসতে শুরু হলে লোকজন সেখানে গিয়ে কাদার ভিতরে তার লাশ দেখতে পান। বিষয়টি স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মহসিন মর্তুজা চৌধুরী টিপুকে অবহিত করলে তিনি ঘটনাস্থলে এসে পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে সিলেট জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (জকিগঞ্জ-বিয়ানীবাজার সার্কেল) মোস্তাক সরকার ও জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদারের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্টা তৈরী করে ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওমেক হাসপাতালে প্রেরণ করেন। বিষয়ট্ িসত্যতা স্বীকার করে জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হাওলাদার বলেন, নিহত কলেজ ছাত্র ছয়ফুল আলমের লাশ গলে যাওয়ায় শরীরে কোন আঘাত আছে কিনা সেটা চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। তবে এটা নিসন্দেহে হত্যাকান্ড। তবে তাৎক্ষণিক হত্যার রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি। ময়নাতদন্ত ও লাশ দাফনে পর নিহতের পরিবারের লোকজনদের সাথে নিয়ে এ হত্যাকান্ডের রহস্য বের করার চেষ্ঠা করবো। এ প্রসঙ্গে ইছামতি ডিগ্রী কলেজের প্রিন্সিপাল জালাল আহমদ বলেন, নিহত ছয়ফুল আলম তার কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী। সে অত্যান্ত নম্্র ও ভদ্র স্বভাবের ছিল। কলেজের তার কারো সাথে বিরোধ নেই বলেও তিনি জানান।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !