স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের এলংজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। চার জন অভিভাবক সদস্য নির্বাচনের লক্ষে মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৩৭৬ জন অভিভাবকের মধ্যে ৩২০ জন অভিভাবক ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। তন্মেধ্যে বৈধ ভোট ২৮৬ ও অবৈধ ভোট ৩৪টি। গোপন ব্যালেটের মাধ্যমে এ নির্বাচনে ফুটবল প্রতীক নিয়ে ফারুক আহমদ মারুফ ৭৬টি ভোট, মই প্রতীক নিয়ে আব্দুছ ছালাম ৭৭টি ভোট, বই প্রতীক নিয়ে সাজনা বেগম ৬৯টি ভোট ও কলস প্রতীক নিয়ে ফাতেমা আক্তার ৬৭টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। অপর প্রার্থী আব্দুর রউফ রেহান চেয়ার প্রতীক নিয়ে ৬৫টি ভোট, বম্মেজয় বাবু ছাতা প্রতীক নিয়ে ৬২টি ভোট, আছমা বেগম হাস প্রতীক নিয়ে ৬৬টি ভোট ও রিমা বেগম মাছ প্রতীক নিয়ে ৬৫টি ভোট পেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ৬নং এলংজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালিকের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস। রিটাণিং অফিসার ছিলেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রফিজ মিঞা। এর আগে বিদ্যুৎসাহী সদস্য হিসেবে মনোনীত হন তরুণ সমাজসেবী আহসান হাবীব লায়েক ও তাহেরা আক্তার। এ প্রসঙ্গে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস বলেন, কোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রিটাণিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ রফিজ মিঞা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, অভিভাবকদের সর্বোচ্চ ভোট প্রাপ্ত চারজনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
জকিগঞ্জ উপজেলার সুলতানপুর ইউনিয়নের এলংজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নানা জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। চার জন অভিভাবক সদস্য নির্বাচনের লক্ষে মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ৩৭৬ জন অভিভাবকের মধ্যে ৩২০ জন অভিভাবক ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। তন্মেধ্যে বৈধ ভোট ২৮৬ ও অবৈধ ভোট ৩৪টি। গোপন ব্যালেটের মাধ্যমে এ নির্বাচনে ফুটবল প্রতীক নিয়ে ফারুক আহমদ মারুফ ৭৬টি ভোট, মই প্রতীক নিয়ে আব্দুছ ছালাম ৭৭টি ভোট, বই প্রতীক নিয়ে সাজনা বেগম ৬৯টি ভোট ও কলস প্রতীক নিয়ে ফাতেমা আক্তার ৬৭টি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। অপর প্রার্থী আব্দুর রউফ রেহান চেয়ার প্রতীক নিয়ে ৬৫টি ভোট, বম্মেজয় বাবু ছাতা প্রতীক নিয়ে ৬২টি ভোট, আছমা বেগম হাস প্রতীক নিয়ে ৬৬টি ভোট ও রিমা বেগম মাছ প্রতীক নিয়ে ৬৫টি ভোট পেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ৬নং এলংজুরী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল মালিকের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নির্বাচনে প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস। রিটাণিং অফিসার ছিলেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রফিজ মিঞা। এর আগে বিদ্যুৎসাহী সদস্য হিসেবে মনোনীত হন তরুণ সমাজসেবী আহসান হাবীব লায়েক ও তাহেরা আক্তার। এ প্রসঙ্গে প্রিজাইডিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা বীরেন্দ্র চন্দ্র দাস বলেন, কোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রিটাণিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ রফিজ মিঞা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, অভিভাবকদের সর্বোচ্চ ভোট প্রাপ্ত চারজনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !