স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ইলেকট্রিশিয়ানদের ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতি অভিযোগ উঠেছে। প্রতিকার চেয়ে সোমবার বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন জকিগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা। জকিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও জকিগঞ্জ উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যানবৃন্দের সুপারিশকৃত এ অভিযোগপত্রে বলা হয়, সিলেট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর আওতাধীন জকিগঞ্জ জোনাল অফিসের আওতায় ২৮৬টি গ্রাম ও প্রায় ৩৮ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। তন্মধ্যে ১৫/২০ হাজার হত দারিদ্র্য গ্রাহক এখনও বিদ্যুৎ থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। অভিযোগে আরও বলা হয়, মাঠ পর্যায়ে কর্মরত ইলেকট্রিশিয়ানরা ৩টি পয়েন্টে কাজ করে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা মজুরী পান। অথচ জকিগঞ্জ জোনাল অফিসের অধীনে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ইলেকট্রিশিয়ান রয়েছেন ১২ জন। তাদের মধ্যে ২জন সরকারি চাকুরীজীবী, ২ জন সিলেট নগরীতে ব্যবসা বাণিজ্যের সাথে জড়িত ও ১ জন বছরের অধিকাংশ সময় ভারতে থাকেন। বাকি ৭ জন জোনাল অফিসের একটি কক্ষে সারাদিন বসে থাকেন। লাইসেন্সপ্রাপ্ত এসকল ইলেকট্রিশিয়ানরা কোন কাজ না করে সারা দিন মক্কেলের অপেক্ষায় থাকেন। এ বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে কর্মরত ইলেকট্রিশিয়ানরা বলেন, আমরা অতি কষ্টের বিনিময়ে মাঠে কাজ করে মিটারের জন্য ওয়্যারিং এর কাগজপত্র জমা দিতে গেলে ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা তাদের ঘুষ দিতে হয় ও জামানতের ৬৫০টাকা আলাদা দিতে হয়। তাদের চাহিদা মোতাবেক টাকা পরিশোধ না করিলে পরিদর্শন রিপোর্টে সাক্ষর দিতে অনীহা প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে জানতে জকিগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম ইছহাক মিয়াকে ফোন দিলে তিনি রিসিভ করেননি।
জকিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ইলেকট্রিশিয়ানদের ব্যাপক অনিয়ম-দুর্নীতি অভিযোগ উঠেছে। প্রতিকার চেয়ে সোমবার বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন জকিগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দারা। জকিগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ও জকিগঞ্জ উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যানবৃন্দের সুপারিশকৃত এ অভিযোগপত্রে বলা হয়, সিলেট পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর আওতাধীন জকিগঞ্জ জোনাল অফিসের আওতায় ২৮৬টি গ্রাম ও প্রায় ৩৮ হাজার গ্রাহক রয়েছেন। তন্মধ্যে ১৫/২০ হাজার হত দারিদ্র্য গ্রাহক এখনও বিদ্যুৎ থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। অভিযোগে আরও বলা হয়, মাঠ পর্যায়ে কর্মরত ইলেকট্রিশিয়ানরা ৩টি পয়েন্টে কাজ করে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা মজুরী পান। অথচ জকিগঞ্জ জোনাল অফিসের অধীনে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ইলেকট্রিশিয়ান রয়েছেন ১২ জন। তাদের মধ্যে ২জন সরকারি চাকুরীজীবী, ২ জন সিলেট নগরীতে ব্যবসা বাণিজ্যের সাথে জড়িত ও ১ জন বছরের অধিকাংশ সময় ভারতে থাকেন। বাকি ৭ জন জোনাল অফিসের একটি কক্ষে সারাদিন বসে থাকেন। লাইসেন্সপ্রাপ্ত এসকল ইলেকট্রিশিয়ানরা কোন কাজ না করে সারা দিন মক্কেলের অপেক্ষায় থাকেন। এ বিষয়ে মাঠ পর্যায়ে কর্মরত ইলেকট্রিশিয়ানরা বলেন, আমরা অতি কষ্টের বিনিময়ে মাঠে কাজ করে মিটারের জন্য ওয়্যারিং এর কাগজপত্র জমা দিতে গেলে ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা তাদের ঘুষ দিতে হয় ও জামানতের ৬৫০টাকা আলাদা দিতে হয়। তাদের চাহিদা মোতাবেক টাকা পরিশোধ না করিলে পরিদর্শন রিপোর্টে সাক্ষর দিতে অনীহা প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে জানতে জকিগঞ্জ জোনাল অফিসের ডিজিএম ইছহাক মিয়াকে ফোন দিলে তিনি রিসিভ করেননি।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !