স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার ১নং বারহাল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না করে এ টাকা দিয়ে জামাত শিবিরের লালন পালনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার (২৮ আগস্ট) সিলেটের জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিতভাবে এমনটাই অভিযোগ করেছেন বারহাল ইউনিয়নের পূর্ব নিদনপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ আব্দুর রব। অভিযোগে তিনি বলেন, বারহাল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জামাত নেতা মোস্তাক আহমদ চৌধ্রুী সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না করে টাকা আত্মসাত করে আত্মসাতকৃত টাকা দিয়ে জামাত-শিবির লালন পালন সহ সর্বদা সরকারের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার কাজে লিপ্ত রয়েছেন। অভিযোগে আরো বলা হয়, ১নং বারহাল ইউপি বিগত ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে কাবিটা উন্নয়ন খাত বাবৎ প্রথম পর্যায়ের ৩ লক্ষ ৫২ হাজার ৭ শত ৮৮ টাকা ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ৩ লক্ষ ৭ হাজার ২ শত ৪২ টাকা বারাদ্ধ পায়। ইউপি চেয়ারম্যান প্রথম পর্যায়ের বরাদ্ধ প্রাপ্ত ৩ লক্ষ ৫২ হাজার ৭ শত ৮৮ টাকা ব্যায়ে ‘শাহগলী-লক্ষীবাজার রাস্তায় মাটি দ্বারা উন্নয়ন’ প্রকল্প গ্রহণ করেন। চেয়ারম্যান নিজে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি হয়ে এ প্রকল্পের অনুমান ৫ থেকে ৬ হাজার ঘনফুট মাটির কাজ করে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও তার অফিস সহকারির সাথে আতাত করে সমূহ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন। অপর দিকে ইউপি চেয়ারম্যান দ্বিতীয় পর্যায়ে ৩ লক্ষ ৭ হাজার ২ শত ৪২ টাকা বারাদ্ধ পেয়ে ইউনিয়ন পরিষদে আলোচনা ব্যতিরেকেই পরিষদ সদস্যদের অগোচরে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তাকে দিয়ে ‘শাহগলী-লক্ষীবাজার রাস্তার কালভার্ট হতে হাওরমুখী রাস্তার উন্নয়ন’ প্রকল্পে বরাদ্ধ দিয়ে প্রকল্প অনুমোদন করে দেন। এ প্রকল্পে ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী নিজে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি হয়ে জকিগঞ্জ উপজেলা উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও তার অফিস সহকারিদের সাথে যোগসাজসে প্রকল্পের বিন্দুমাত্র কোন কাজ না করে সমূহ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন। এছাড়া ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচী দ্বিতীয় পর্যায়ের তালিকার ‘নুরনগর দক্ষিণ রাস্তা মাটি দ্বারা উন্নয়ন’ ২নং প্রকল্পের ৪০টি কার্ডের বিপরীতে শ্রমিক মজুরী বাবৎ ৩ লক্ষ ২০ হাজার টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। কিন্তু ইউনিয়ন চেয়ারম্যান উক্ত প্রকল্পের কোন প্রকার কাজ না করে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও বারহাল ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত তদারকি কর্মকর্তার সাথে মিলে সমূহ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন। তবে এ অভিযোগকে সম্পূর্ণ মিথ্যা, বাটোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবী করে ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী বলেন, সরকারি টাকায় জামাত-শিবির লালন পালন করার প্রশ্নই আসেনা। আমি আওয়ামীলীগের লোকজনকে ভালোবাসি। বিগত ইউপি নির্বাচনে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার সত্বেও আওয়ামীলীগের লোকজন আমাকে সহযোগিতা করেছেন। প্রকল্প আত্মসাতের বিষয়ে তিনি বলেন, উল্লেখিত প্রকল্প সমূহের কাজ যথাযথভাবে হয়েছে। এ সকল প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি আমি না হলেও কাজ যথা নিয়মে হয়েছে। শুধু তাই নয়, বারহাল ইউনিয়নের সব ক’টি প্রকল্পের কাজ শতভাগ হয়েছে।
জকিগঞ্জ উপজেলার ১নং বারহাল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর বিরুদ্ধে সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না করে এ টাকা দিয়ে জামাত শিবিরের লালন পালনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। সোমবার (২৮ আগস্ট) সিলেটের জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিতভাবে এমনটাই অভিযোগ করেছেন বারহাল ইউনিয়নের পূর্ব নিদনপুর গ্রামের বাসিন্দা মোঃ আব্দুর রব। অভিযোগে তিনি বলেন, বারহাল ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জামাত নেতা মোস্তাক আহমদ চৌধ্রুী সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ না করে টাকা আত্মসাত করে আত্মসাতকৃত টাকা দিয়ে জামাত-শিবির লালন পালন সহ সর্বদা সরকারের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করার কাজে লিপ্ত রয়েছেন। অভিযোগে আরো বলা হয়, ১নং বারহাল ইউপি বিগত ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয় থেকে কাবিটা উন্নয়ন খাত বাবৎ প্রথম পর্যায়ের ৩ লক্ষ ৫২ হাজার ৭ শত ৮৮ টাকা ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ৩ লক্ষ ৭ হাজার ২ শত ৪২ টাকা বারাদ্ধ পায়। ইউপি চেয়ারম্যান প্রথম পর্যায়ের বরাদ্ধ প্রাপ্ত ৩ লক্ষ ৫২ হাজার ৭ শত ৮৮ টাকা ব্যায়ে ‘শাহগলী-লক্ষীবাজার রাস্তায় মাটি দ্বারা উন্নয়ন’ প্রকল্প গ্রহণ করেন। চেয়ারম্যান নিজে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি হয়ে এ প্রকল্পের অনুমান ৫ থেকে ৬ হাজার ঘনফুট মাটির কাজ করে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও তার অফিস সহকারির সাথে আতাত করে সমূহ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন। অপর দিকে ইউপি চেয়ারম্যান দ্বিতীয় পর্যায়ে ৩ লক্ষ ৭ হাজার ২ শত ৪২ টাকা বারাদ্ধ পেয়ে ইউনিয়ন পরিষদে আলোচনা ব্যতিরেকেই পরিষদ সদস্যদের অগোচরে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তাকে দিয়ে ‘শাহগলী-লক্ষীবাজার রাস্তার কালভার্ট হতে হাওরমুখী রাস্তার উন্নয়ন’ প্রকল্পে বরাদ্ধ দিয়ে প্রকল্প অনুমোদন করে দেন। এ প্রকল্পে ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী নিজে প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি হয়ে জকিগঞ্জ উপজেলা উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও তার অফিস সহকারিদের সাথে যোগসাজসে প্রকল্পের বিন্দুমাত্র কোন কাজ না করে সমূহ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন। এছাড়া ২০১৬-১৭ অর্থ বছরের অতি দরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচী দ্বিতীয় পর্যায়ের তালিকার ‘নুরনগর দক্ষিণ রাস্তা মাটি দ্বারা উন্নয়ন’ ২নং প্রকল্পের ৪০টি কার্ডের বিপরীতে শ্রমিক মজুরী বাবৎ ৩ লক্ষ ২০ হাজার টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। কিন্তু ইউনিয়ন চেয়ারম্যান উক্ত প্রকল্পের কোন প্রকার কাজ না করে উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা ও বারহাল ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত তদারকি কর্মকর্তার সাথে মিলে সমূহ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করেন। তবে এ অভিযোগকে সম্পূর্ণ মিথ্যা, বাটোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবী করে ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী বলেন, সরকারি টাকায় জামাত-শিবির লালন পালন করার প্রশ্নই আসেনা। আমি আওয়ামীলীগের লোকজনকে ভালোবাসি। বিগত ইউপি নির্বাচনে আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার সত্বেও আওয়ামীলীগের লোকজন আমাকে সহযোগিতা করেছেন। প্রকল্প আত্মসাতের বিষয়ে তিনি বলেন, উল্লেখিত প্রকল্প সমূহের কাজ যথাযথভাবে হয়েছে। এ সকল প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি আমি না হলেও কাজ যথা নিয়মে হয়েছে। শুধু তাই নয়, বারহাল ইউনিয়নের সব ক’টি প্রকল্পের কাজ শতভাগ হয়েছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !