আহসান হাবীব লায়েক, সুলতানপুর থেকে:
জকিগঞ্জ বাজারের সভা-সমাবেশ গুলোতে যে চিরচেনা মুখটিকে পাখা হাতে শান্তির হাওয়া দিতে প্রতিনিয়ত দেখা যেত সেই সখই মিয়া (৭০) আর নেই। বুধবার (৩০ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে তিনি ফলাহাট গ্রামের নিজ বাড়িতে আকষ্মিকভাবে ইন্তেকাল করেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাহি রাজিউন)। বাদ আসর স্থানীয় থানাবাজার লতিফিয়া ফুরকানিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে জানাজা শেষে তাকে স্থানীয় গোরস্থানে দাফন করা হয়। তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এলাকার অনেকেই জানান, নৃশংসভাবে নিহত লাকি হোটেলের মালিক কামাল আহমদের মর্মান্তিক মৃত্যুর বিষয়টি জানতে পেরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। দীর্ঘদিনের পরিচিত নিহত কামাল আহমদের মৃত্যুর সংবাদটি তার মনে দাগ কেটেছে বলে ধারণা করছেন এলাকাবাসী। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মানুষিকভাবে কিছুটা অসুস্থ সেই সখই মিয়াকে উপজেলার সকল শ্রেণী পেশার মানুষ ‘অটোমেটিক’ নামে চিনতো। তার নাম ঠিকানা অনেকের জানা না থাকলেও ব্যক্তি ‘অটোমেটিক’ সবাই চিনেন। তিনি জকিগঞ্জ বাজারের লাকি হোটেলের ভিতরে প্রতিদিন বসে থাকলেও কোন সভা-সমাবেশ দেখলেই পাখা নিয়ে দৌড়ে চলে যেতেন মঞ্চে থাকা বক্তার পাশে। সেখানে দাঁড়িয়ে সভা চলাকালীন সময়ে তিনি অবিরাম হাত পাখা দিয়ে বাতাস দিতেন। তার এ আচরণে সকল দলের নেতাকর্মীরা ছিল মুগ্ধ। অনেকেই খুশি হয়ে তাকে ৫/১০ টাকা উপহার হিসেবে দিতেন। তার এ মৃত্যুর খবরে এলাকার সর্ব মহলের শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
জকিগঞ্জ বাজারের সভা-সমাবেশ গুলোতে যে চিরচেনা মুখটিকে পাখা হাতে শান্তির হাওয়া দিতে প্রতিনিয়ত দেখা যেত সেই সখই মিয়া (৭০) আর নেই। বুধবার (৩০ আগস্ট) দুপুর ১২টার দিকে তিনি ফলাহাট গ্রামের নিজ বাড়িতে আকষ্মিকভাবে ইন্তেকাল করেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাহি রাজিউন)। বাদ আসর স্থানীয় থানাবাজার লতিফিয়া ফুরকানিয়া দাখিল মাদ্রাসা মাঠে জানাজা শেষে তাকে স্থানীয় গোরস্থানে দাফন করা হয়। তার মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে এলাকার অনেকেই জানান, নৃশংসভাবে নিহত লাকি হোটেলের মালিক কামাল আহমদের মর্মান্তিক মৃত্যুর বিষয়টি জানতে পেরে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। দীর্ঘদিনের পরিচিত নিহত কামাল আহমদের মৃত্যুর সংবাদটি তার মনে দাগ কেটেছে বলে ধারণা করছেন এলাকাবাসী। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মানুষিকভাবে কিছুটা অসুস্থ সেই সখই মিয়াকে উপজেলার সকল শ্রেণী পেশার মানুষ ‘অটোমেটিক’ নামে চিনতো। তার নাম ঠিকানা অনেকের জানা না থাকলেও ব্যক্তি ‘অটোমেটিক’ সবাই চিনেন। তিনি জকিগঞ্জ বাজারের লাকি হোটেলের ভিতরে প্রতিদিন বসে থাকলেও কোন সভা-সমাবেশ দেখলেই পাখা নিয়ে দৌড়ে চলে যেতেন মঞ্চে থাকা বক্তার পাশে। সেখানে দাঁড়িয়ে সভা চলাকালীন সময়ে তিনি অবিরাম হাত পাখা দিয়ে বাতাস দিতেন। তার এ আচরণে সকল দলের নেতাকর্মীরা ছিল মুগ্ধ। অনেকেই খুশি হয়ে তাকে ৫/১০ টাকা উপহার হিসেবে দিতেন। তার এ মৃত্যুর খবরে এলাকার সর্ব মহলের শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !