স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার ১০৭নং শাহজালালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটি এমপির নাম ভাঙ্গিয়ে গঠনের অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে চলছে এলাকায় নানা আলোচনা ও সমালোচনা। উপজেলা চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য আহাদ আহমদ সহ বেশ কয়েকজন অভিভাবক। লিখিত অভিযোগে তারা বলেন, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রতারণা ও বেআইনী আশ্বাস প্রদান করে ম্যানেজিং কমিটি গঠন করেছেন। তিনি ম্যানেজিং কমিটি গঠনকালে অভিভাবকগণ মিটিংয়ে উপস্থিত হওয়ার পর একটি রেজিষ্টারী খাতা বের করে সবাইকে স্বাক্ষর দেওয়ার জন্য বললে সরল বিশ্বাসে মিটিংয়ের শুরুতে সকল অভিভাবকগণ স্বাক্ষর প্রদান করেন। স্বাক্ষর গ্রহণের পর প্রধান শিক্ষক অভিভাবকদের মধ্যে দুইজন পুরুষ ও দুইজন মহিলার নাম প্রস্তাবের জন্য বললে অভিভাবকগণ এই চারজনের নাম প্রস্তাব করেন। চারজন অভিভাবক সদস্য নির্বাচনের পর প্রধান শিক্ষক সবাইকে চলে যাওয়ার জন্য বলেন এবং এমপি মহোদয় সভাপতিসহ পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে তার মাধ্যমে অবগত করবেন বলে জানান। এ সময় অভিভাবকগণ অন্যান্য বিদ্যালয়ে এভাবে কমিটি গঠন করা হয়নি বলে প্রধান শিক্ষকের নিকট বললে তিনি, এসব আওয়ামীলীগ নেতাদের এবং এমপি মহোদয়ের ব্যাপার বলে জানান। তবে এমপির নাম ভাঙ্গিয়ে কমিটি গঠনের বিষয়টি অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক আব্দুল হামিদ লস্কর বলেন, প্রতিবারের ন্যায় আমি নির্বাচন ছাড়া সকলের মতামতের ভিত্তিতে ম্যানেজিং কমিটি গঠন করেছি। বিদ্যুৎসাহী সদস্যের বিষয়ে আমি এমপি মহোদয়ের বরাত দিয়েছি। কমিটি গঠনের বিষয়ে আমি এমপি মহোদয়ের বরাত দেইনি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রফিজ মিঞা বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান বরাবর অভিযোগ এসেছে। আমার নিকট তদন্তভার দিলে আমি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেব। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ বলেন, আমি শিক্ষা কর্মকর্তাকে সাথে নিয়ে সরেজমিন পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
জকিগঞ্জ উপজেলার ১০৭নং শাহজালালপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ম্যানেজিং কমিটি এমপির নাম ভাঙ্গিয়ে গঠনের অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে চলছে এলাকায় নানা আলোচনা ও সমালোচনা। উপজেলা চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য আহাদ আহমদ সহ বেশ কয়েকজন অভিভাবক। লিখিত অভিযোগে তারা বলেন, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রতারণা ও বেআইনী আশ্বাস প্রদান করে ম্যানেজিং কমিটি গঠন করেছেন। তিনি ম্যানেজিং কমিটি গঠনকালে অভিভাবকগণ মিটিংয়ে উপস্থিত হওয়ার পর একটি রেজিষ্টারী খাতা বের করে সবাইকে স্বাক্ষর দেওয়ার জন্য বললে সরল বিশ্বাসে মিটিংয়ের শুরুতে সকল অভিভাবকগণ স্বাক্ষর প্রদান করেন। স্বাক্ষর গ্রহণের পর প্রধান শিক্ষক অভিভাবকদের মধ্যে দুইজন পুরুষ ও দুইজন মহিলার নাম প্রস্তাবের জন্য বললে অভিভাবকগণ এই চারজনের নাম প্রস্তাব করেন। চারজন অভিভাবক সদস্য নির্বাচনের পর প্রধান শিক্ষক সবাইকে চলে যাওয়ার জন্য বলেন এবং এমপি মহোদয় সভাপতিসহ পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে তার মাধ্যমে অবগত করবেন বলে জানান। এ সময় অভিভাবকগণ অন্যান্য বিদ্যালয়ে এভাবে কমিটি গঠন করা হয়নি বলে প্রধান শিক্ষকের নিকট বললে তিনি, এসব আওয়ামীলীগ নেতাদের এবং এমপি মহোদয়ের ব্যাপার বলে জানান। তবে এমপির নাম ভাঙ্গিয়ে কমিটি গঠনের বিষয়টি অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক আব্দুল হামিদ লস্কর বলেন, প্রতিবারের ন্যায় আমি নির্বাচন ছাড়া সকলের মতামতের ভিত্তিতে ম্যানেজিং কমিটি গঠন করেছি। বিদ্যুৎসাহী সদস্যের বিষয়ে আমি এমপি মহোদয়ের বরাত দিয়েছি। কমিটি গঠনের বিষয়ে আমি এমপি মহোদয়ের বরাত দেইনি। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা রফিজ মিঞা বলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান বরাবর অভিযোগ এসেছে। আমার নিকট তদন্তভার দিলে আমি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেব। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ বলেন, আমি শিক্ষা কর্মকর্তাকে সাথে নিয়ে সরেজমিন পরিদর্শন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !