জুবায়ের আহমদ, লামারগ্রাম মাদ্রাসা:
প্রথমবারের মতো সারা দেশের ন্যায় অভিন্ন প্রশ্নপত্রের মাধ্যমে কওমী মাদ্রাসা কেন্দ্রিক ৬টি বোর্ডের সম্মিলিত নিয়ন্ত্রক কমিশন আল হাইআতুল উল্ইয়া লিল জামিয়াতিল কাওমিয়া বাংলাদেশ-এর অধীনে দাওরায়ে হাদীস (মাস্টার্স) পরীক্ষায় জকিগঞ্জ উপজেলার ৪টি প্রতিষ্ঠান থেকে অর্ধশত ছাত্র/ছাত্রী অংশ নিয়েছেন। সারাদেশে গত ১৫ মে সোমবার থেকে ২২৩টি পরীক্ষা কেন্দ্রে একযোগে কওমী মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদীসের সার্টিফিকেট পরীক্ষা শুরু হয়েছে এবং শেষ হবে ২৫ মে বৃহস্পতিবার। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হবে দুপুর সাড়ে ১২টায়। প্রথম দিনে হাদীসশাস্ত্রের সিহাহ সিত্তা তথা সর্বোচ্চ মানের ৬টি কিতাবের প্রথম কিতাব বুখারী শরীফ দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা হয়েছে। ১০টি বিষয়ে মোট এক হাজার নম্বরের পরীক্ষা দিতে হচ্ছে পরীক্ষার্থীদের। ইতিমধ্যে তিরমিযী শরীফ (প্রথম পত্র), তওহাভী শরীফ, মুসলিম শরীফ (প্রথম পত্র), বুখারী শরীফ (প্রথম পত্র), মুসলিম শরীফ (দ্বিতীয় পত্র), নাসায়ী শরীফ ও ইবনে মাজাহ শরীফ এর পরীক্ষা সমাপ্ত হয়েছে। এছাড়া ২৩ মে আবু দাউদ শরীফ (দ্বিতীয় পত্র), ২৪ মে তিরমিযী শরীফ (দ্বিতীয় পত্র) ও শামায়েলে তিরমিযী, ২৫ মে মুয়াত্তা ইমাম মালিক ও মুয়াত্তা ইমাম মোহাম্মদ বিষয়ে পরীক্ষা হবে। ‘আল হাইআতুল উল্ইয়া লিল জামিয়াতিল কাওমিয়া বাংলাদেশ’এর আওতায় এ বছর দাওরায় হাদীস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কওমি শিক্ষার্থীরা মাস্টার্সের (ইসলামিক স্টাডিজ এবং আরবী) সমমানের সনদ পাবেন। জকিগঞ্জ উপজেলার ৪টি দাওরায়ে হাদীস মাদ্রাসা যথাক্রমে: জামেয়া মোহাম্মদিয়া হাড়িকান্দি, জামেয়া ইসলামিয়া দারুসসুন্নাহ মুহাম্মদিয়া লামারগ্রাম, জামেয়া ইসলামিয়া ফয়জে আম মুনশীবাজার ও জামেয়া মাদানীয়া ক্বাসিমুল উলুম শাহবাগ মাদ্রাসা থেকে ৫০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। তন্মধ্যে হাড়িকান্দি জামেয়া থেকে শুধুমাত্র ছাত্র ৪ জন, লামারগ্রাম জামেয়া থেকে শুধুমাত্র ছাত্র ১২ জন, মুনশীবাজার জামেয়া থেকে ছাত্র ৯ জন ও ছাত্রী ৩ জন, মোট ১২ জন এবং শাহবাগ জামেয়া থেকে ছাত্র ৭ জন ও ছাত্রী ১৫ জন, মোট ২২ জন অংশ নিয়েছেন। তাদের বেশীর ভাগই সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলার গহরপুর মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছেন। কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ জানান, সারাদেশের ন্যায় এ কেন্দ্রে অত্যন্ত সুশৃঙ্খল পরিবেশে সুন্দরভাবে পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষার্থীরাও বেশ উৎসব মুখর পরিবেশে পরীক্ষা দিচ্ছেন। কওমি মাদ্রাসায় ধর্মীয় ও আদর্শিক শিক্ষা দেওয়া হয় বলেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ছাড়াও সুষ্ঠু পরিবেশে সুন্দরভাবে পরীক্ষা গ্রহণ করতে কোন অসুবিধা হচ্ছেনা। আদর্শিক শিক্ষার জন্য এটা নজির সৃষ্টি করেছে বলেও তিনি জানান।
উল্লেখ্য যে, গত ১১ এপ্রিল গণভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে কওমি মাদ্রাসার সনদের স্বীকৃতির ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৩ এপ্রিল কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসের সনদকে মাস্টার্স ইসলামিক স্টাডিজ এবং আরবি এর সমমান ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে।
প্রথমবারের মতো সারা দেশের ন্যায় অভিন্ন প্রশ্নপত্রের মাধ্যমে কওমী মাদ্রাসা কেন্দ্রিক ৬টি বোর্ডের সম্মিলিত নিয়ন্ত্রক কমিশন আল হাইআতুল উল্ইয়া লিল জামিয়াতিল কাওমিয়া বাংলাদেশ-এর অধীনে দাওরায়ে হাদীস (মাস্টার্স) পরীক্ষায় জকিগঞ্জ উপজেলার ৪টি প্রতিষ্ঠান থেকে অর্ধশত ছাত্র/ছাত্রী অংশ নিয়েছেন। সারাদেশে গত ১৫ মে সোমবার থেকে ২২৩টি পরীক্ষা কেন্দ্রে একযোগে কওমী মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদীসের সার্টিফিকেট পরীক্ষা শুরু হয়েছে এবং শেষ হবে ২৫ মে বৃহস্পতিবার। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হবে দুপুর সাড়ে ১২টায়। প্রথম দিনে হাদীসশাস্ত্রের সিহাহ সিত্তা তথা সর্বোচ্চ মানের ৬টি কিতাবের প্রথম কিতাব বুখারী শরীফ দ্বিতীয় পত্র পরীক্ষা হয়েছে। ১০টি বিষয়ে মোট এক হাজার নম্বরের পরীক্ষা দিতে হচ্ছে পরীক্ষার্থীদের। ইতিমধ্যে তিরমিযী শরীফ (প্রথম পত্র), তওহাভী শরীফ, মুসলিম শরীফ (প্রথম পত্র), বুখারী শরীফ (প্রথম পত্র), মুসলিম শরীফ (দ্বিতীয় পত্র), নাসায়ী শরীফ ও ইবনে মাজাহ শরীফ এর পরীক্ষা সমাপ্ত হয়েছে। এছাড়া ২৩ মে আবু দাউদ শরীফ (দ্বিতীয় পত্র), ২৪ মে তিরমিযী শরীফ (দ্বিতীয় পত্র) ও শামায়েলে তিরমিযী, ২৫ মে মুয়াত্তা ইমাম মালিক ও মুয়াত্তা ইমাম মোহাম্মদ বিষয়ে পরীক্ষা হবে। ‘আল হাইআতুল উল্ইয়া লিল জামিয়াতিল কাওমিয়া বাংলাদেশ’এর আওতায় এ বছর দাওরায় হাদীস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ কওমি শিক্ষার্থীরা মাস্টার্সের (ইসলামিক স্টাডিজ এবং আরবী) সমমানের সনদ পাবেন। জকিগঞ্জ উপজেলার ৪টি দাওরায়ে হাদীস মাদ্রাসা যথাক্রমে: জামেয়া মোহাম্মদিয়া হাড়িকান্দি, জামেয়া ইসলামিয়া দারুসসুন্নাহ মুহাম্মদিয়া লামারগ্রাম, জামেয়া ইসলামিয়া ফয়জে আম মুনশীবাজার ও জামেয়া মাদানীয়া ক্বাসিমুল উলুম শাহবাগ মাদ্রাসা থেকে ৫০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছেন। তন্মধ্যে হাড়িকান্দি জামেয়া থেকে শুধুমাত্র ছাত্র ৪ জন, লামারগ্রাম জামেয়া থেকে শুধুমাত্র ছাত্র ১২ জন, মুনশীবাজার জামেয়া থেকে ছাত্র ৯ জন ও ছাত্রী ৩ জন, মোট ১২ জন এবং শাহবাগ জামেয়া থেকে ছাত্র ৭ জন ও ছাত্রী ১৫ জন, মোট ২২ জন অংশ নিয়েছেন। তাদের বেশীর ভাগই সিলেটের বালাগঞ্জ উপজেলার গহরপুর মাদ্রাসা কেন্দ্রে পরীক্ষা দিচ্ছেন। কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ জানান, সারাদেশের ন্যায় এ কেন্দ্রে অত্যন্ত সুশৃঙ্খল পরিবেশে সুন্দরভাবে পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষার্থীরাও বেশ উৎসব মুখর পরিবেশে পরীক্ষা দিচ্ছেন। কওমি মাদ্রাসায় ধর্মীয় ও আদর্শিক শিক্ষা দেওয়া হয় বলেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ছাড়াও সুষ্ঠু পরিবেশে সুন্দরভাবে পরীক্ষা গ্রহণ করতে কোন অসুবিধা হচ্ছেনা। আদর্শিক শিক্ষার জন্য এটা নজির সৃষ্টি করেছে বলেও তিনি জানান।
উল্লেখ্য যে, গত ১১ এপ্রিল গণভবনে আনুষ্ঠানিকভাবে কওমি মাদ্রাসার সনদের স্বীকৃতির ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী। এরপর শিক্ষা মন্ত্রণালয় ১৩ এপ্রিল কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসের সনদকে মাস্টার্স ইসলামিক স্টাডিজ এবং আরবি এর সমমান ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !