স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলার আমলশীদ সীমান্তে গতকাল ৫ ফেব্র“য়ারি শুক্রবার সকাল ১০ টার দিকে আমলশীদ গ্রামের মোঃ সাজ্জাদুর রহমানের বাড়ির পুকুর খনন করার সময় একটি মর্টারের অবিস্ফোরিত গোলা উদ্ধার করা হয়েছে। বিজিবি সূত্র জানায়, ৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনস্থ আমলশীদ বিওপির নিকট সীমান্ত হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আমলশীদ গ্রামের মৃত সিদ্দিক আলীর ছেলে মোঃ সাজ্জাদুর রহমানের বাড়ীতে পুকুর খনন করার সময় র্২র্ মর্টারের একটি অবিস্ফোরিত গোলা পাওয়া যায়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি আমলশীদ বিওপিকে অবহিত করলে বিষয়টি ৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল শাহ আলম চৌধুরী, বিজিবিএম, পিবিজিএম এর পরামর্শক্রমে বোমাটি যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করে একটি নিরাপদ স্থানে রাখা হয়েছে। ধারণা করা যাচ্ছে যে ২০০৬ সালে বিজিবি-বিএসএফ গুলি বিনিময়কালে বিএসএফ কর্তৃক নিক্ষিপ্ত উক্ত গোলাটি পুকুরে পড়ে অবিস্ফোরিত থেকে যায়। বোমাটি নিক্রিয় করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
জকিগঞ্জ উপজেলার আমলশীদ সীমান্তে গতকাল ৫ ফেব্র“য়ারি শুক্রবার সকাল ১০ টার দিকে আমলশীদ গ্রামের মোঃ সাজ্জাদুর রহমানের বাড়ির পুকুর খনন করার সময় একটি মর্টারের অবিস্ফোরিত গোলা উদ্ধার করা হয়েছে। বিজিবি সূত্র জানায়, ৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনস্থ আমলশীদ বিওপির নিকট সীমান্ত হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে আমলশীদ গ্রামের মৃত সিদ্দিক আলীর ছেলে মোঃ সাজ্জাদুর রহমানের বাড়ীতে পুকুর খনন করার সময় র্২র্ মর্টারের একটি অবিস্ফোরিত গোলা পাওয়া যায়। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি আমলশীদ বিওপিকে অবহিত করলে বিষয়টি ৪১ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেঃ কর্নেল শাহ আলম চৌধুরী, বিজিবিএম, পিবিজিএম এর পরামর্শক্রমে বোমাটি যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করে একটি নিরাপদ স্থানে রাখা হয়েছে। ধারণা করা যাচ্ছে যে ২০০৬ সালে বিজিবি-বিএসএফ গুলি বিনিময়কালে বিএসএফ কর্তৃক নিক্ষিপ্ত উক্ত গোলাটি পুকুরে পড়ে অবিস্ফোরিত থেকে যায়। বোমাটি নিক্রিয় করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !