স্টাফ রিপোর্টার
সিলেট জেলা পরিষদের অর্থায়নে জকিগঞ্জের কাস্টমঘাটে নতুন একটি গোলঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ভ্রমণ পিপাশুদের বিনোদনের জন্য নতুন এ গোলঘর আশার আলো তৈরী করেছে। কেননা প্রতিদিন সকাল থেকে কাস্টমঘাট দিয়ে ভারত থেকে বিভিন্ন মালামাল আমদানী-রপ্তানী হয়। বিকেলে ছোট-বড় সকলেই জমজমাট আড্ডা বসায় কুশিয়ারার তীরে কাস্টম প্রাঙ্গনে। আর এ স্থানে পুরাতন ৩টি গোলঘরের সাথে নতুন করে বসার আরেকটি জায়গা করে দেওয়ায় সব বয়সের মানুষ-ই আনন্দিত। সচেতন মহল মনে করেন, জকিগঞ্জ উপজেলার মধ্যে পৌর শহরের কাস্টম ঘাট ক্রমেই হয়ে উঠবে একটি ব্যতিক্রমধর্মী দর্শনীয় স্থান। এখানে বিকালে পাখির কিচির মিচির আর মুক্ত বাতাসে মন ভরে উঠে আগতদের। তাই পরিকল্পিতভাবে এ জায়গাকে নিয়ে এগিয়ে গেলে এক সময় তা হয়ে উঠবে পূর্ব সিলেটের সবচেয়ে আলোচিত পর্যটন স্পট। সূত্র জানায়, প্রায় সাড়ে ৩লক্ষ টাকা ব্যয়ে এ গোলঘর নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মাণকালে ভারত তাতে বাঁধা দেয়। পরে বিজিবি-বিএসএফ’র পতাকা বৈঠকের পর সেটি নির্মাণের অনুমতি পাওয়া যায়।
সিলেট জেলা পরিষদের অর্থায়নে জকিগঞ্জের কাস্টমঘাটে নতুন একটি গোলঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ভ্রমণ পিপাশুদের বিনোদনের জন্য নতুন এ গোলঘর আশার আলো তৈরী করেছে। কেননা প্রতিদিন সকাল থেকে কাস্টমঘাট দিয়ে ভারত থেকে বিভিন্ন মালামাল আমদানী-রপ্তানী হয়। বিকেলে ছোট-বড় সকলেই জমজমাট আড্ডা বসায় কুশিয়ারার তীরে কাস্টম প্রাঙ্গনে। আর এ স্থানে পুরাতন ৩টি গোলঘরের সাথে নতুন করে বসার আরেকটি জায়গা করে দেওয়ায় সব বয়সের মানুষ-ই আনন্দিত। সচেতন মহল মনে করেন, জকিগঞ্জ উপজেলার মধ্যে পৌর শহরের কাস্টম ঘাট ক্রমেই হয়ে উঠবে একটি ব্যতিক্রমধর্মী দর্শনীয় স্থান। এখানে বিকালে পাখির কিচির মিচির আর মুক্ত বাতাসে মন ভরে উঠে আগতদের। তাই পরিকল্পিতভাবে এ জায়গাকে নিয়ে এগিয়ে গেলে এক সময় তা হয়ে উঠবে পূর্ব সিলেটের সবচেয়ে আলোচিত পর্যটন স্পট। সূত্র জানায়, প্রায় সাড়ে ৩লক্ষ টাকা ব্যয়ে এ গোলঘর নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মাণকালে ভারত তাতে বাঁধা দেয়। পরে বিজিবি-বিএসএফ’র পতাকা বৈঠকের পর সেটি নির্মাণের অনুমতি পাওয়া যায়।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !