স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জে যখন ক্রিকেট আর ফুটবল খেলার জোয়াড়ে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ খেলাধুলা ঠিক তখনই সিলেট জেলা ক্রিড়া পরিদপ্তরের উদ্যোগে আয়োজন করা হয় গ্রামীণ খেলাধুলার প্রতিযোগিতা। জকিগঞ্জের প্রত্যান্ত অঞ্চলের এক সময়ের জনপ্রিয় দাড়িয়াবান্ধা, কানামাছি ও ভো-ভোসহ বেশ কয়েকটি খেলার প্রতিযোগিতা গত ১৩ জানুয়ারী বুধবার জকিগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। খেলার উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ মোবাশশেরুল ইসলাম। দিনব্যাপী খেলা শেষে বিকেলে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার প্রদান করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা ক্রীড়া অফিসার মনোরঞ্জন দে, অনলাইন জকিগঞ্জ বার্তার সম্পাদক এনামুল হক মুন্না, জকিগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক জামাল আহমদ, সাজ্জাদ মজুমদার বিদ্যানিকেতনের সহকারি প্রধান শিক্ষক অসীম কুমার ভৌমিক, শিক্ষক ফনিন্দ্র ভূষন বিশ্বাস, তহিন আহমদ ও অসিত রায় প্রমূখ। পুরস্কার প্রদানকালে উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ বলেন, শরীর ও মন ভালো রাখতে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম। ভ্রাতৃত্ববোধ ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি সৃষ্ঠিতে খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তবে তা হতে হবে লেখা-পড়ার পাশাপাশি। কোন ভাবেই লেখা-পড়ার চেয়ে খেলাধুলাকে অগ্রাধিকার দেয়া যাবে না। খেলা শেষে শতশত প্রতিযোগিদের মধ্যে ৭১জন পুরস্কার প্রাপ্ত হন। বিজয়ীদের মধ্যে নির্ধারীত পুরস্কার ছাড়্ওা গেঞ্জি ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
জকিগঞ্জে যখন ক্রিকেট আর ফুটবল খেলার জোয়াড়ে হারিয়ে যাচ্ছে গ্রামীণ খেলাধুলা ঠিক তখনই সিলেট জেলা ক্রিড়া পরিদপ্তরের উদ্যোগে আয়োজন করা হয় গ্রামীণ খেলাধুলার প্রতিযোগিতা। জকিগঞ্জের প্রত্যান্ত অঞ্চলের এক সময়ের জনপ্রিয় দাড়িয়াবান্ধা, কানামাছি ও ভো-ভোসহ বেশ কয়েকটি খেলার প্রতিযোগিতা গত ১৩ জানুয়ারী বুধবার জকিগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। খেলার উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ মোবাশশেরুল ইসলাম। দিনব্যাপী খেলা শেষে বিকেলে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার প্রদান করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা ক্রীড়া অফিসার মনোরঞ্জন দে, অনলাইন জকিগঞ্জ বার্তার সম্পাদক এনামুল হক মুন্না, জকিগঞ্জ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিক্ষক জামাল আহমদ, সাজ্জাদ মজুমদার বিদ্যানিকেতনের সহকারি প্রধান শিক্ষক অসীম কুমার ভৌমিক, শিক্ষক ফনিন্দ্র ভূষন বিশ্বাস, তহিন আহমদ ও অসিত রায় প্রমূখ। পুরস্কার প্রদানকালে উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ বলেন, শরীর ও মন ভালো রাখতে খেলাধুলার গুরুত্ব অপরিসীম। ভ্রাতৃত্ববোধ ও সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি সৃষ্ঠিতে খেলাধুলার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তবে তা হতে হবে লেখা-পড়ার পাশাপাশি। কোন ভাবেই লেখা-পড়ার চেয়ে খেলাধুলাকে অগ্রাধিকার দেয়া যাবে না। খেলা শেষে শতশত প্রতিযোগিদের মধ্যে ৭১জন পুরস্কার প্রাপ্ত হন। বিজয়ীদের মধ্যে নির্ধারীত পুরস্কার ছাড়্ওা গেঞ্জি ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !