স্টাফ রিপোর্টার
পঞ্চম শ্রেণীর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা (পিইসি) ও ইবতেদায়ী পরীক্ষা অবশেষে উঠে যাচ্ছে। আগামী ২০১৭ সালের পর থেকে প্রাথমিক স্তরের এই সমাপনী পরীক্ষা থাকছে না। ২০১৮ সাল থেকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত উন্নীত হওয়ায় এই পরীক্ষা বাদ দেওয়া হবে। তবে, বহাল থাকছে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা। বর্তমান সরকার তার বিগত মেয়াদে ক্ষমতায় আসার প্রথম বছর ২০০৯ থেকে সারা দেশে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা চালু হয়। বর্তমানে এটাকে দেশের সব থেকে বড় পাবলিক পরীক্ষা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতি বছর পিইসিতে ৩০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকে। তবে ২০০৯ সাল থেকে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে এলেও জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এ প্রাথমিক স্তরে এ ধরনের পরীক্ষা অনুষ্ঠানের বিষয়ে কোনও সুপারিশ ছিল না। শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণিতে উন্নীত করার সুপারিশ করা হয়। যেটা সরকার পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করে আসছে। আগামী ২০১৮ সাল থেকে এটা পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়িত হবে বলে সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। গত ২০০৯ সাল থেকে সমাপনী পরীক্ষা চালুর পর থেকে বিভিন্ন মহল এর বিরোধিতা করে আসছিলেন। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাথায় পরীক্ষার বোঝা চাপিয়ে দেওয়ায় কঠোর সমালোচনা করেছেন তারা। এরইমধ্যে পরীক্ষা নিয়ে বিভিন্ন অব্যবস্থাপনা ও প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে সমালোচকদের পাল্লা আরও ভারী হয়ে উঠেছে। অবশ্য, সরকারের পক্ষ থেকে সমালোচনাকে পাত্তা না দিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীকে সরকারের ‘একটি বড় সাফল্য’ বলেই ফলাও করে প্রচার করা হচ্ছে।
পঞ্চম শ্রেণীর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা (পিইসি) ও ইবতেদায়ী পরীক্ষা অবশেষে উঠে যাচ্ছে। আগামী ২০১৭ সালের পর থেকে প্রাথমিক স্তরের এই সমাপনী পরীক্ষা থাকছে না। ২০১৮ সাল থেকে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত উন্নীত হওয়ায় এই পরীক্ষা বাদ দেওয়া হবে। তবে, বহাল থাকছে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা। বর্তমান সরকার তার বিগত মেয়াদে ক্ষমতায় আসার প্রথম বছর ২০০৯ থেকে সারা দেশে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা চালু হয়। বর্তমানে এটাকে দেশের সব থেকে বড় পাবলিক পরীক্ষা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রতি বছর পিইসিতে ৩০ লাখের বেশি শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকে। তবে ২০০৯ সাল থেকে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে এলেও জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এ প্রাথমিক স্তরে এ ধরনের পরীক্ষা অনুষ্ঠানের বিষয়ে কোনও সুপারিশ ছিল না। শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক শিক্ষাকে অষ্টম শ্রেণিতে উন্নীত করার সুপারিশ করা হয়। যেটা সরকার পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করে আসছে। আগামী ২০১৮ সাল থেকে এটা পূর্ণাঙ্গভাবে বাস্তবায়িত হবে বলে সরকারের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। গত ২০০৯ সাল থেকে সমাপনী পরীক্ষা চালুর পর থেকে বিভিন্ন মহল এর বিরোধিতা করে আসছিলেন। কোমলমতি শিক্ষার্থীদের মাথায় পরীক্ষার বোঝা চাপিয়ে দেওয়ায় কঠোর সমালোচনা করেছেন তারা। এরইমধ্যে পরীক্ষা নিয়ে বিভিন্ন অব্যবস্থাপনা ও প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে সমালোচকদের পাল্লা আরও ভারী হয়ে উঠেছে। অবশ্য, সরকারের পক্ষ থেকে সমালোচনাকে পাত্তা না দিয়ে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীকে সরকারের ‘একটি বড় সাফল্য’ বলেই ফলাও করে প্রচার করা হচ্ছে।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !