স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ-কালিগঞ্জ সড়কের বাল্লাহ এলাকায় গত ১৮ জানুয়ারি সোমবার বেলা পৌনে দুইটার সময় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মাজেদা আক্তার অপি (৯) নামের এক স্কুল ছাত্রী নিহত হয়েছে। সে বাল্লাহ গ্রামের আব্দুল বাছিতের মেয়ে ও বাল্লাহ আদর্শ রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী। এ ঘটনায় ঘাতক চালক মাহতাব আহমদকে আটক করেছে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, বাল্লাহ আদর্শ রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিরতীর সময়ে মেয়েটি রাস্তার পাঁশে দাঁড়িয়ে ছিল। এমন সময় নুসরাত পরিবহণ নামের একটি সিএনজি তাকে ধাক্কা দিয়ে চাকার নীচে ফেলে পিষ্ট করে। সিএনজি চালক মাহতাব আহমদ তাৎক্ষণিক মেয়েটিকে নিয়ে জকিগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতাল থেকে সিএনজিসহ চালক মাহতাব আহমদকে আটক করে। এ বিষয়ে নিহত স্কুল ছাত্রীর পিতা আব্দুল বাছিত বলেন, আমার নিষ্পাপ মেয়েকে চালক হত্যা করেছে। আমি এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। এ প্রসঙ্গে সিলেট জেলা ছাত্রলীগ নেতা সাবেল মোঃ রেজা বলেন, অনভিজ্ঞ ড্রাইভার আর রেজিষ্টেশন বিহীন গাড়ির কারণে এমন মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। এলাকাবাসী এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার চায়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল কাদির বলেন, নির্মম একটি ঘটনা ঘটিয়ে মালিক পক্ষ অনেকটা বেপরোয়া। তারা সন্ধা পর্যন্ত নিহত স্কুল ছাত্রীর পরিবারের নিকট কোন দুঃখ প্রকাশ বা যোগাযোগ করেনি। তাই ওইদিন রাতেই জকিগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করছে নিহত স্কুল ছাত্রীর পরিবার। এদিকে মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত স্কুল ছাত্রী মাজেদা আক্তার অপির মৃত্যুর সংবাদের তার সহপাঠি ও এলাকাবাসীর মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। পরদিন মঙ্গলবার সন্ধায় ময়নাতদন্ত শেষে মাজেদা আক্তার অপিকে বাড়িতে নিয়ে আসলে স্বজনদের কান্না আর আহাজারিতে এলাকার বাতাস ভারি হয়ে উঠে। সচেতন মহলের অনেকে মনে করেন, জকিগঞ্জে ঘন ঘন সড়ক দূর্ঘটানার ফলে মনে হচ্ছে, চালকদের হাতে মানুষ মারার যন্ত্র তুলে দেওয়্ াহয়েছে। নতুবা কিছুদিন পর পর সড়ক দুর্ঘটনায় এভাবে মানুষ প্রাণ হারাবে কেন। প্রশাসন সকল প্রকার যানবাহনের অদক্ষ-অযোগ্য চালকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিলে তা কিছুটা হলেও কমে আসবে বলে তারা মনে করেন।
জকিগঞ্জ-কালিগঞ্জ সড়কের বাল্লাহ এলাকায় গত ১৮ জানুয়ারি সোমবার বেলা পৌনে দুইটার সময় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মাজেদা আক্তার অপি (৯) নামের এক স্কুল ছাত্রী নিহত হয়েছে। সে বাল্লাহ গ্রামের আব্দুল বাছিতের মেয়ে ও বাল্লাহ আদর্শ রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী। এ ঘটনায় ঘাতক চালক মাহতাব আহমদকে আটক করেছে পুলিশ। স্থানীয়রা জানান, বাল্লাহ আদর্শ রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিরতীর সময়ে মেয়েটি রাস্তার পাঁশে দাঁড়িয়ে ছিল। এমন সময় নুসরাত পরিবহণ নামের একটি সিএনজি তাকে ধাক্কা দিয়ে চাকার নীচে ফেলে পিষ্ট করে। সিএনজি চালক মাহতাব আহমদ তাৎক্ষণিক মেয়েটিকে নিয়ে জকিগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ হাসপাতাল থেকে সিএনজিসহ চালক মাহতাব আহমদকে আটক করে। এ বিষয়ে নিহত স্কুল ছাত্রীর পিতা আব্দুল বাছিত বলেন, আমার নিষ্পাপ মেয়েকে চালক হত্যা করেছে। আমি এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। এ প্রসঙ্গে সিলেট জেলা ছাত্রলীগ নেতা সাবেল মোঃ রেজা বলেন, অনভিজ্ঞ ড্রাইভার আর রেজিষ্টেশন বিহীন গাড়ির কারণে এমন মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। এলাকাবাসী এর দৃষ্টান্তমূলক বিচার চায়। স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুল কাদির বলেন, নির্মম একটি ঘটনা ঘটিয়ে মালিক পক্ষ অনেকটা বেপরোয়া। তারা সন্ধা পর্যন্ত নিহত স্কুল ছাত্রীর পরিবারের নিকট কোন দুঃখ প্রকাশ বা যোগাযোগ করেনি। তাই ওইদিন রাতেই জকিগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করছে নিহত স্কুল ছাত্রীর পরিবার। এদিকে মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত স্কুল ছাত্রী মাজেদা আক্তার অপির মৃত্যুর সংবাদের তার সহপাঠি ও এলাকাবাসীর মাঝে শোকের ছায়া নেমে আসে। পরদিন মঙ্গলবার সন্ধায় ময়নাতদন্ত শেষে মাজেদা আক্তার অপিকে বাড়িতে নিয়ে আসলে স্বজনদের কান্না আর আহাজারিতে এলাকার বাতাস ভারি হয়ে উঠে। সচেতন মহলের অনেকে মনে করেন, জকিগঞ্জে ঘন ঘন সড়ক দূর্ঘটানার ফলে মনে হচ্ছে, চালকদের হাতে মানুষ মারার যন্ত্র তুলে দেওয়্ াহয়েছে। নতুবা কিছুদিন পর পর সড়ক দুর্ঘটনায় এভাবে মানুষ প্রাণ হারাবে কেন। প্রশাসন সকল প্রকার যানবাহনের অদক্ষ-অযোগ্য চালকদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিলে তা কিছুটা হলেও কমে আসবে বলে তারা মনে করেন।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !