স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদকে বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি স্থগিত করেছে উচ্চ আদালত। আজ ৬ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে মহামান্য হাইকোর্টের বিচারপতি মিফতা উদ্দিন চৌধুরী রুমি ও কাজী ইজহারুল হক আকন্দর নেতৃত্বাধীন ডিভিশন ব্যাঞ্চ উভয় পক্ষের শুনানী গ্রহণ করে এ আদেশ দেন। জানা যায়, গত ২৩ সেপ্টেম্বর তারিখে সিনিয়র সহকারি সচিব লুৎফুন নাহার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ফৌজদারী মামলায় দাখিলকৃত অভিযোগপত্র বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক গৃহিত হওয়ায় এবং তাঁর দ্বারা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান-এর ক্ষমতা প্রয়োগ স্বার্থহানিকর ও প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণ মতে সমীচীন নয় মর্মে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট প্রতিয়মান হওয়ায় ইকবাল আহমদকে বরখাস্ত করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ইকবাল আহমদ কোন কারণ দর্শানো ব্যাতিরেকে এ প্রজ্ঞাপনটির আইনগত বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে প্রজ্ঞাপনের কার্যক্রমের স্থগিতাদেশ কামনা করে মহামান্য হাইকোর্টে রীট মামলা দায়ের করেন। উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি এডভোকেট দিদার আলম কল্লোল ও সরকার পক্ষে স্থগিতাদেশের বিরোধীতা করেন বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের নেতৃত্বে একদল ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল।
জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদকে বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ কর্তৃক সাময়িক বরখাস্তের বিষয়টি স্থগিত করেছে উচ্চ আদালত। আজ ৬ অক্টোবর মঙ্গলবার সকালে মহামান্য হাইকোর্টের বিচারপতি মিফতা উদ্দিন চৌধুরী রুমি ও কাজী ইজহারুল হক আকন্দর নেতৃত্বাধীন ডিভিশন ব্যাঞ্চ উভয় পক্ষের শুনানী গ্রহণ করে এ আদেশ দেন। জানা যায়, গত ২৩ সেপ্টেম্বর তারিখে সিনিয়র সহকারি সচিব লুৎফুন নাহার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ফৌজদারী মামলায় দাখিলকৃত অভিযোগপত্র বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক গৃহিত হওয়ায় এবং তাঁর দ্বারা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান-এর ক্ষমতা প্রয়োগ স্বার্থহানিকর ও প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণ মতে সমীচীন নয় মর্মে যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট প্রতিয়মান হওয়ায় ইকবাল আহমদকে বরখাস্ত করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ইকবাল আহমদ কোন কারণ দর্শানো ব্যাতিরেকে এ প্রজ্ঞাপনটির আইনগত বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে প্রজ্ঞাপনের কার্যক্রমের স্থগিতাদেশ কামনা করে মহামান্য হাইকোর্টে রীট মামলা দায়ের করেন। উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি এডভোকেট দিদার আলম কল্লোল ও সরকার পক্ষে স্থগিতাদেশের বিরোধীতা করেন বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমের নেতৃত্বে একদল ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !