স্টাফ রিপোর্টার
‘কোন মেস্তরী নাও বানাইলো কেমন দেখা যায়/ ঝিলমিল ঝিলমিল করে রে ময়ূর পঙ্খি নায়’...। সুরমা নদীর পানিতে গতকাল ৭ সেপ্টেম্বর সোমবার এমনই ঝিলমিল ঝিলমিল করেছে অনেক নাও (নৌকা)। সিলেট জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা এই রঙিন নাওগুলো ও মাঝিমাল্লাদের রংবেরঙের বৈঠার ছলাৎ ছলাৎ শব্দে সুরমা নদীর পানিতে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছিল। জকিগঞ্জ উপজেলার আটগ্রাম বাজার ও কানাইঘাট উপজেলার কাড়াবাল্লা গ্রামের বুক চিরে বয়ে যাওয়া সুরমা নদীতে প্রতি বছরের ন্যায় এবারও ঐতিহ্যবাহী এ নৌকাবাইচের আয়োজন করেছিল আটগ্রাম-কাড়াবাল্লা ক্রীড়া সংস্থা। সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, ঢোল-করতালি ও মন্দিরার ঝুমঝুম তালে গতকাল দুপুর থেকে মুখরিত হয়ে উঠে ঐতিহ্যের সুরমা নদী। শৌখিন নৌকার মাঝিমাল্লারা সুরমা নদীর প্রতিযোগিতার স্থানটিতে বাজনার তালে তালে নৌকা নিয়ে দুপুর থেকেই ঘুরেছেন। এদিকে দুপুর থেকেই সিলেটের প্রত্যান্ত অঞ্চল থেকে নৌকাবাইচ

চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষকলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য শিল্পপতি ও সমাজসেবী আলহাজ্ব আব্দুল মোমিন চৌধুরী, জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি লোকমান উদ্দিন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা মোস্তাকিম হায়দার, জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী মহিলালীগের সভানেত্রী সাজনা সুলতানা হক চৌধুরী, জকিগঞ্জ থানার ওসি (ইনচার্জ) সফিকুর রহমান খাঁন, ওসি (তদন্ত) সওকত হোসেন, সুলতানপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ চৌধুরী একল ও কোম্পানীগঞ্জের ইউনিয়ন চেয়ারম্যান এখলাসুর রহমান। আমন্ত্রিত মেহমান হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক নাসিম আহমদ, আব্দুল আহাদ, সাপ্তাহিক জকিগঞ্জ সংবাদের প্রধান সম্পাদক রহমত আলী হেলালী, অনলাইন জকিগঞ্জ বার্তার সম্পাদক এনামুল হক মুন্না, ছিদ্দিকুর রহমান শিক্ষা ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বুরহান উদ্দিন রনি, প্রবীণ আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল কাদির চৌধুরী মাখন, উপজেলা জাতীয় পার্টি নেতা নুমান উদ্দিন চৌধুরী, সিলেট মহানগর যুবলীগ নেতা আতিকুর রহমান মনি, উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগের আহবায়ক মখলিছুর রহমান মেখন, সদস্য সচিব আব্দুল গফুর, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা কেফায়াতুল কিবরিয়া চৌধুরী, শেখ আব্দুল করিম, উপজেলা যুবলীগ নেতা সওদাগর সেলিম, হিফজুর রহমান, আওয়ামীলীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ, ছাত্রলীগ নেতা সুলতান সালাহ উদ্দিন জালাল, আশরাফুল আম্বিয়া, মোস্তফা আহমদ, মেহদী হেলাল, বাবর হোসাইন চৌধুরী, মোস্তাফিজুর রহমান ও কামিল আহমদ তাপাদার প্রমূখ। এছাড়া আয়োজক কমিটির নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা বীরমুক্তিযোদ্ধা সহিদ আহমদ চৌধুরী, জমির আলী মেম্বার, আব্দুর রাজ্জাক সহ সভাপতি আব্দুর রহমান মেম্বার, খলিলুর রহমান, সাধারন সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা মাসুক আহমদ চৌধুরী, সহ সাধারন সম্পাদক সালেহ আহমদ কবির, কোষাধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান, সাংগঠনিক সম্পাদক জামাল আহমদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাশেম রাজা, ক্রীড়া সম্পাদক মাহতাব উদ্দিন মেম্বার, প্রচার সম্পাদক লোকমান আহমদ, সহ প্রচার সম্পাদক বেলাল আহমদ, দপ্তর সম্পাদক শাকির আহমদ চৌধুরী, সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম ও আব্দুল খালিক কালু প্রমুখ। খেলার প্রথম পুরস্কার ছিল একটি গরু, দ্বিতীয় পুরস্কার ছিল একটি ২১ ইঞ্চি রঙ্গিন টেলিভিশন ও তৃতীয় পুরস্কার ছিল একটি ১৪ ইঞ্চি রঙ্গিন টেলিভিশন।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !