স্টাফ রিপোর্টার
জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ এনে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এম.এ.জি. বাবর ও সিহাব উদ্দিন নামের এক আওয়ামীলীগ নেতা। গত ৭ মে এ অভিযোগপত্রটি স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবরে দাখিল করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে ওই মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব লুৎফুন নাহার গত ২৭ মে স্থানীয় সরকার সিলেটের উপপরিচালকের নিকট তা তদন্তের জন্য প্রেরণ করেন। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় এখন বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্ঠি হয়েছে। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, ইকবাল আহমদ একজন বিএনপি নেতা ও বিএনপির এক সময়ের দাপুটে নেতা হারিছ চৌধুরীর অত্যান্ত ঘনিষ্টজন হিসেবে এলাকায় পরিচিত। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে তিরস্কার করে কথা-বার্তা বলেন। এনিয়ে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে নানা ক্ষোভ বিরাজ করছে। নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ইকবাল আহমদ সরকারী নিয়ম কানুনের তোয়াক্কা না করে উপজেলা পরিষদের গাড়ি দলীয় কর্মকান্ড তথা সরকার বিরোধী কর্মকান্ডে ব্যবহার করে আসছেন। তিনি দলীয়, ব্যক্তিগত ও সরকার বিরোধী প্রচারণার কাজে গাড়ি ব্যবহার করলেও লগ বইয়ে তিনি ভিন্ন কিছু লিখতে ড্রাইভারকে বাধ্য করেন। পার্শ্ববর্তী বিয়ানীবাজার উপজেলায় অবস্থিত তার ডায়গনষ্টিক সেন্টারের মালামাল আনা-নেওয়া ও তা দেখা শুনার কাজে মধ্যরাত পর্যন্ত সরকারী গাড়ি ব্যবহার করেন। এছাড়া অভিযোগপত্রে বিগত ৫ জানুয়ারী জকিগঞ্জে বিএনপি-জামায়াত জোটের মিছিল থেকে নিরীহ মানুষের উপর হামলা ও ভাঙ্গচুরের ঘটনায় তাকে নেতৃত্বদাতা হিসেবে উল্লেখ করে বলা হয়, তিনি এমন নাশকতার সাথে জড়িত থাকার পরও এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় তাকে অজ্ঞাত কারণে আসামী করা হয়নি। তার বিরুদ্ধে আনীত এ সকল অভিযোগের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত দাবী করে তাকে বরখাস্তসহ বেশ কয়েকটি দাবী উত্থাপন করেন ওই দুই আওয়ামীগ নেতা। এ প্রসঙ্গে অভিযোগকারী এম.এ.জি.বাবর বলেন, আমি বেশ কয়েকটি সুস্পষ্ট প্রমাণসহ মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দাখিল করেছি। আশা করছি সুষ্ট তদন্ত হলে আমার অভিযোগের সব ক’টি বিষয়ের সত্যতা প্রমাণিত হবে। কেননা ইকবাল আহমদ ছাত্র বেলা থেকে অনিয়মের সাথে জড়িত। তিনি এসএসসি পরীক্ষার জাল সার্টিফিকেট দিয়ে মদনমোহন কলেজে ভর্তি হয়ে ধরা পড়েছিলেন। এছাড়া আমি অভিযোগপত্র দাখিলের পর থেকে ইকবাল আহমদ আমাকে হয়রানী ও সমাজে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন। নানা ফন্দি একেঁ আমাকে হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্থ করার অপচেষ্ঠা চালাচ্ছেন। বিষয়টি অত্যান্ত দুঃখজনক বলে আমি মনে করি। তবে এ সকল অভিযোগ প্রসঙ্গে উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ‘অধম ও উত্তম’ নামক কবিতা থেকে ‘কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায়’ উল্লেখ করে বলেন, বাবর ছোটকাল থেকেই উশৃংখল প্রকৃতির লোক। তাঁর কারণে নব্বইয়ের দশকে অনেক ছাত্র ছাত্রলীগ ছেড়ে ছাত্রদলে গিয়েছিল। কিছুদিন পূর্বে তার ঠিকাদারী কাজে অনিয়মের বিষয়ে কথা বলায় সে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছে। আর এসকল চক্রান্তে মূলে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের ইন্দন রয়েছে। তিনি এসকল অভিযোগ মিথ্যা দাবী করে বলেন, জনগণের জন্য যা করার তা করবো। কোন দুর্নীতিবাজের কথায় জনগণের অধিকার আদায়ে পিছপা হবনা।
জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ এনে স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ে অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন জকিগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এম.এ.জি. বাবর ও সিহাব উদ্দিন নামের এক আওয়ামীলীগ নেতা। গত ৭ মে এ অভিযোগপত্রটি স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বরাবরে দাখিল করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে ওই মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব লুৎফুন নাহার গত ২৭ মে স্থানীয় সরকার সিলেটের উপপরিচালকের নিকট তা তদন্তের জন্য প্রেরণ করেন। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় এখন বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্ঠি হয়েছে। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, ইকবাল আহমদ একজন বিএনপি নেতা ও বিএনপির এক সময়ের দাপুটে নেতা হারিছ চৌধুরীর অত্যান্ত ঘনিষ্টজন হিসেবে এলাকায় পরিচিত। তিনি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে তিরস্কার করে কথা-বার্তা বলেন। এনিয়ে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে নানা ক্ষোভ বিরাজ করছে। নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে ইকবাল আহমদ সরকারী নিয়ম কানুনের তোয়াক্কা না করে উপজেলা পরিষদের গাড়ি দলীয় কর্মকান্ড তথা সরকার বিরোধী কর্মকান্ডে ব্যবহার করে আসছেন। তিনি দলীয়, ব্যক্তিগত ও সরকার বিরোধী প্রচারণার কাজে গাড়ি ব্যবহার করলেও লগ বইয়ে তিনি ভিন্ন কিছু লিখতে ড্রাইভারকে বাধ্য করেন। পার্শ্ববর্তী বিয়ানীবাজার উপজেলায় অবস্থিত তার ডায়গনষ্টিক সেন্টারের মালামাল আনা-নেওয়া ও তা দেখা শুনার কাজে মধ্যরাত পর্যন্ত সরকারী গাড়ি ব্যবহার করেন। এছাড়া অভিযোগপত্রে বিগত ৫ জানুয়ারী জকিগঞ্জে বিএনপি-জামায়াত জোটের মিছিল থেকে নিরীহ মানুষের উপর হামলা ও ভাঙ্গচুরের ঘটনায় তাকে নেতৃত্বদাতা হিসেবে উল্লেখ করে বলা হয়, তিনি এমন নাশকতার সাথে জড়িত থাকার পরও এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় তাকে অজ্ঞাত কারণে আসামী করা হয়নি। তার বিরুদ্ধে আনীত এ সকল অভিযোগের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত দাবী করে তাকে বরখাস্তসহ বেশ কয়েকটি দাবী উত্থাপন করেন ওই দুই আওয়ামীগ নেতা। এ প্রসঙ্গে অভিযোগকারী এম.এ.জি.বাবর বলেন, আমি বেশ কয়েকটি সুস্পষ্ট প্রমাণসহ মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ দাখিল করেছি। আশা করছি সুষ্ট তদন্ত হলে আমার অভিযোগের সব ক’টি বিষয়ের সত্যতা প্রমাণিত হবে। কেননা ইকবাল আহমদ ছাত্র বেলা থেকে অনিয়মের সাথে জড়িত। তিনি এসএসসি পরীক্ষার জাল সার্টিফিকেট দিয়ে মদনমোহন কলেজে ভর্তি হয়ে ধরা পড়েছিলেন। এছাড়া আমি অভিযোগপত্র দাখিলের পর থেকে ইকবাল আহমদ আমাকে হয়রানী ও সমাজে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য উঠে পড়ে লেগেছেন। নানা ফন্দি একেঁ আমাকে হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্থ করার অপচেষ্ঠা চালাচ্ছেন। বিষয়টি অত্যান্ত দুঃখজনক বলে আমি মনে করি। তবে এ সকল অভিযোগ প্রসঙ্গে উপজেলা চেয়ারম্যান ইকবাল আহমদ কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের ‘অধম ও উত্তম’ নামক কবিতা থেকে ‘কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায়’ উল্লেখ করে বলেন, বাবর ছোটকাল থেকেই উশৃংখল প্রকৃতির লোক। তাঁর কারণে নব্বইয়ের দশকে অনেক ছাত্র ছাত্রলীগ ছেড়ে ছাত্রদলে গিয়েছিল। কিছুদিন পূর্বে তার ঠিকাদারী কাজে অনিয়মের বিষয়ে কথা বলায় সে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছে। আর এসকল চক্রান্তে মূলে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের ইন্দন রয়েছে। তিনি এসকল অভিযোগ মিথ্যা দাবী করে বলেন, জনগণের জন্য যা করার তা করবো। কোন দুর্নীতিবাজের কথায় জনগণের অধিকার আদায়ে পিছপা হবনা।
হালা এখটা আস্তা বলদ কুরবানি অইত নায় তারে দিয়া।
উত্তর দিনমুছুন