মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
হাসিনা মাই,
ছিঠির ফয়লা গাউ-গেরামর আাজার আাজার হতভাগা, আউয়া-জাউয়া অশিক্ষিত জনগণর ফক্ষ থাকি আমি বেহায়া বেইজ্জত, জনম দুঃখী, কপাল ফুড়া, আদুম ছুদুম, জকিগঞ্জী চাচার সালাম নিবায়। আশা করি আফনে বেশ নিরাপদে আছইন।
পর সমাচার মাই গো,
আমরার জকিগঞ্জর হালত এখন বেশ বেহাল্লত। গাউ গেরামে একের পর এক ডাকাতি অর। ডাকাতি থামানির কোন উফায় নাই। বীর সাহসে ডাকাইত অখল মানুষর ঘরের ভিতরে হামাইয়া আত-ফাউ বান্দিয়া মালামাল লইয়া যার। কেউ লড়া-ছড়া করলে গুল্লি করের। ইতা কারণে জকিগঞ্জর গাউ গেরামর মানুষ এখন ঢড়াইতে ঢড়াইতে শেষ।
মাই গো,
এইভাবে ডাকাতি অইলে এক দুই মাসর ভিতরে জকিগঞ্জ খালি করিলিবা। গরীব এই উপজেলার মানুষ বিদেশ-বাদেশ গিয়া যা রুজি রোজগার করছলা তা আর থাকতো নায়। ডাকাইত অখলে নিয়া মানুষে মাথার গাম মাটিত ফালাইয়া যা রুজি করছলা তা সামলাইবা।
মাই গো,
এই অবস্থায় আমরা কোন সাহসে গাউ গেরামও থাকতাম? ডাকাতি অইলে পুলিশে মানুষ ধরে কিন্তু ডাকাতি তো আর থামেনা। কয়দিন পরে পরে পত্রপত্রিকাত দেখি ডাকাইত সর্দার গ্রেফতার। দেখিয়া পয়লা পয়লা খুশি অইলেও পরে দেখি ইতায় কোন খাম অইছেনা।
মাই গো,
আইজ পর্যন্ত এই বছরর প্রায় ৫/৬টা ডকাতির ঘটনার কোন এখটারও মালামাল উদ্ধার বা ক্লু পুলিশে বারখরতে পারছেনা। ইতা লইয়া গাউ গেরামর আউয়া জাউয়া মানুষ অখলে পথে ঘাটে মাতামাতি কররা।
মাই গো,
আমার মনে অয়, আসলে পুলিশে এখন পর্যন্ত জকিগঞ্জ যারা বর্তমানে ডাকাতির লগে জড়িত তারার একজনরেও গ্রেফতার করতে পারছেনা। ডাকাইত অখলর নতুন নতুন গ্র“প অইলেও পুলিশে হিতা না ফাইয়া পুরনা ডাকাইত অখলরে ধরের।
মাই গো,
কেউ কেউ খইরা গাউ গেরামর বিভিন্ন লেবেল লইয়া থাকা বেকার ফুয়া ফাংড়াইন্তে বাইরা এলাকার ডাকাইত অখলর লগে মিলিয়া ইতা খররা। যার কারণে এই সকল ডাকাইত অখলের চিহ্নিত করা কঠিন অর। আবার অনেক লেবেলধারী ডাকাইত অখলে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি, মেম্বার, চেয়ারম্যান ও পুলিশর লগে ভালা সম্পর্ক রাখিয়া ফাঁকে দিয়া এই সব ডাকাতি করের। এতে তারারে কেউ সন্দেহ করের না বা ঢড়াইয়া মাতের না।
মাই গো,
আমার মনে অয়, আফনে এই বিষয়ে একটু খেয়াল দেওয়া উচিত। নতুবা মানুষর জান মালর নিরাপত্তা থাকতো নায়। আমি আশা রাখমু আফনে প্রকৃত ডাকাইত অখলরে চিহ্নিত করিয়া ধরার লাগি পুলিশ অখলরে নির্দেশ দিবা।
ইতি
আফনার ফুরনা ফাগল
জকিগঞ্জী চাচা
হাসিনা মাই,
ছিঠির ফয়লা গাউ-গেরামর আাজার আাজার হতভাগা, আউয়া-জাউয়া অশিক্ষিত জনগণর ফক্ষ থাকি আমি বেহায়া বেইজ্জত, জনম দুঃখী, কপাল ফুড়া, আদুম ছুদুম, জকিগঞ্জী চাচার সালাম নিবায়। আশা করি আফনে বেশ নিরাপদে আছইন।
পর সমাচার মাই গো,
আমরার জকিগঞ্জর হালত এখন বেশ বেহাল্লত। গাউ গেরামে একের পর এক ডাকাতি অর। ডাকাতি থামানির কোন উফায় নাই। বীর সাহসে ডাকাইত অখল মানুষর ঘরের ভিতরে হামাইয়া আত-ফাউ বান্দিয়া মালামাল লইয়া যার। কেউ লড়া-ছড়া করলে গুল্লি করের। ইতা কারণে জকিগঞ্জর গাউ গেরামর মানুষ এখন ঢড়াইতে ঢড়াইতে শেষ।
মাই গো,
এইভাবে ডাকাতি অইলে এক দুই মাসর ভিতরে জকিগঞ্জ খালি করিলিবা। গরীব এই উপজেলার মানুষ বিদেশ-বাদেশ গিয়া যা রুজি রোজগার করছলা তা আর থাকতো নায়। ডাকাইত অখলে নিয়া মানুষে মাথার গাম মাটিত ফালাইয়া যা রুজি করছলা তা সামলাইবা।
মাই গো,
এই অবস্থায় আমরা কোন সাহসে গাউ গেরামও থাকতাম? ডাকাতি অইলে পুলিশে মানুষ ধরে কিন্তু ডাকাতি তো আর থামেনা। কয়দিন পরে পরে পত্রপত্রিকাত দেখি ডাকাইত সর্দার গ্রেফতার। দেখিয়া পয়লা পয়লা খুশি অইলেও পরে দেখি ইতায় কোন খাম অইছেনা।
মাই গো,
আইজ পর্যন্ত এই বছরর প্রায় ৫/৬টা ডকাতির ঘটনার কোন এখটারও মালামাল উদ্ধার বা ক্লু পুলিশে বারখরতে পারছেনা। ইতা লইয়া গাউ গেরামর আউয়া জাউয়া মানুষ অখলে পথে ঘাটে মাতামাতি কররা।
মাই গো,
আমার মনে অয়, আসলে পুলিশে এখন পর্যন্ত জকিগঞ্জ যারা বর্তমানে ডাকাতির লগে জড়িত তারার একজনরেও গ্রেফতার করতে পারছেনা। ডাকাইত অখলর নতুন নতুন গ্র“প অইলেও পুলিশে হিতা না ফাইয়া পুরনা ডাকাইত অখলরে ধরের।
মাই গো,
কেউ কেউ খইরা গাউ গেরামর বিভিন্ন লেবেল লইয়া থাকা বেকার ফুয়া ফাংড়াইন্তে বাইরা এলাকার ডাকাইত অখলর লগে মিলিয়া ইতা খররা। যার কারণে এই সকল ডাকাইত অখলের চিহ্নিত করা কঠিন অর। আবার অনেক লেবেলধারী ডাকাইত অখলে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি, মেম্বার, চেয়ারম্যান ও পুলিশর লগে ভালা সম্পর্ক রাখিয়া ফাঁকে দিয়া এই সব ডাকাতি করের। এতে তারারে কেউ সন্দেহ করের না বা ঢড়াইয়া মাতের না।
মাই গো,
আমার মনে অয়, আফনে এই বিষয়ে একটু খেয়াল দেওয়া উচিত। নতুবা মানুষর জান মালর নিরাপত্তা থাকতো নায়। আমি আশা রাখমু আফনে প্রকৃত ডাকাইত অখলরে চিহ্নিত করিয়া ধরার লাগি পুলিশ অখলরে নির্দেশ দিবা।
ইতি
আফনার ফুরনা ফাগল
জকিগঞ্জী চাচা
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !