স্টাফ রিপোর্টার
সিলেটের কোতোয়ালী থানায় ছাতক পৌরসভার মেয়র কালাম চৌধুরীর ভাই কামাল আহমদ চৌধুরীকে ধরে এনে থানায় নির্যাতনের ঘটনায় আলোচিত সেই ওসি আতাউর রহমানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সিলেট মহানগর হাকিম ১ম আদালতে আত্মসমর্পন করলে বিচারক শাহেদুল করিম তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। কারাগারে পাঠানো ওসি আতাউর রহমান জকিগঞ্জ পৌর এলাকার নওয়াগ্রাম (শেখ পাড়া)’র মরহুম আজই মিয়ার বড় ছেলে। তিনি গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে একজন ক্ষমতাধর ওসি হিসেবে সিলেট কোতোয়ালী থানায় কর্মরত ছিলেন। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র আলোচিত সেই আতাউর রহমানের আত্মসমর্পন ও জামিন নামঞ্জুর হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছে। জানা যায়, আসামী পক্ষে আদালতে শুনানীতে অংশ নেন এডভোকেট টিপু, জসিম উদ্দিন, নিজাম উদ্দিন ও ইশতিয়াক আহমদ চৌধুরী এবং বাদী পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট আবদুল খালিক। সূত্রে জানায়, গত বছরের ১৭ জুলাই আতাউর রহমান সিলেট কোতোয়ালী থানার ওসির দায়িত্বপালনকালে সুনামগঞ্জের ছাতক পৌরসভার মেয়র কালাম চৌধুরীর ভাই কামাল আহমদ চৌধুরীকে নগরীর নয়াসড়ক থেকে ধরে এনে থানায় নির্যাতন করেন। এ ঘটনায় কামাল আহমদ চৌধুরীর ছোট ভাই শামীম আহমদ চৌধুরী বাদী হয়ে ওসি আতাউর রহমানসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার প্রেক্ষিতে গত বছরের ২৭ জুলাই ওসি আতাউর রহমানসহ বাকি পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বহিস্কার করা হয়। এরপর থেকে বরখাস্তকৃত ওসি আতাউর রহমান পলাতক ছিলেন। আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে মালামাল ক্রোকের নির্দেশ দেন। কিন্তু আতাউর চাকুরিতে যোগদানের সময় যে ঠিকানা দিয়েছিলেন জকিগঞ্জের ওই ঠিকানায় গিয়ে পুলিশ তার কোন স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ খোঁজে পায়নি। এ বিষয়টি এলাকায় যখন আলোচনার ঝড় উঠেছে ঠিক এমনই মুহুর্তে তিনি আজ সোমবার আদালতে আত্মসমর্পন করলেন।
সিলেটের কোতোয়ালী থানায় ছাতক পৌরসভার মেয়র কালাম চৌধুরীর ভাই কামাল আহমদ চৌধুরীকে ধরে এনে থানায় নির্যাতনের ঘটনায় আলোচিত সেই ওসি আতাউর রহমানকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সিলেট মহানগর হাকিম ১ম আদালতে আত্মসমর্পন করলে বিচারক শাহেদুল করিম তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন। কারাগারে পাঠানো ওসি আতাউর রহমান জকিগঞ্জ পৌর এলাকার নওয়াগ্রাম (শেখ পাড়া)’র মরহুম আজই মিয়ার বড় ছেলে। তিনি গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে একজন ক্ষমতাধর ওসি হিসেবে সিলেট কোতোয়ালী থানায় কর্মরত ছিলেন। নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র আলোচিত সেই আতাউর রহমানের আত্মসমর্পন ও জামিন নামঞ্জুর হওয়ার সত্যতা নিশ্চিত করেছে। জানা যায়, আসামী পক্ষে আদালতে শুনানীতে অংশ নেন এডভোকেট টিপু, জসিম উদ্দিন, নিজাম উদ্দিন ও ইশতিয়াক আহমদ চৌধুরী এবং বাদী পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট আবদুল খালিক। সূত্রে জানায়, গত বছরের ১৭ জুলাই আতাউর রহমান সিলেট কোতোয়ালী থানার ওসির দায়িত্বপালনকালে সুনামগঞ্জের ছাতক পৌরসভার মেয়র কালাম চৌধুরীর ভাই কামাল আহমদ চৌধুরীকে নগরীর নয়াসড়ক থেকে ধরে এনে থানায় নির্যাতন করেন। এ ঘটনায় কামাল আহমদ চৌধুরীর ছোট ভাই শামীম আহমদ চৌধুরী বাদী হয়ে ওসি আতাউর রহমানসহ কয়েকজন পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার প্রেক্ষিতে গত বছরের ২৭ জুলাই ওসি আতাউর রহমানসহ বাকি পুলিশ সদস্যদের সাময়িক বহিস্কার করা হয়। এরপর থেকে বরখাস্তকৃত ওসি আতাউর রহমান পলাতক ছিলেন। আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে মালামাল ক্রোকের নির্দেশ দেন। কিন্তু আতাউর চাকুরিতে যোগদানের সময় যে ঠিকানা দিয়েছিলেন জকিগঞ্জের ওই ঠিকানায় গিয়ে পুলিশ তার কোন স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ খোঁজে পায়নি। এ বিষয়টি এলাকায় যখন আলোচনার ঝড় উঠেছে ঠিক এমনই মুহুর্তে তিনি আজ সোমবার আদালতে আত্মসমর্পন করলেন।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !