রহমত আলী হেলালী
জকিগঞ্জে সামাজিক সকল বাঁধা উপেক্ষা করে দিনদিনই এগিয়ে যাচ্ছে নারীরা। এক সময় এ উপজেলার নারীরা ঘরমুখি থাকলেও সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সামাজিক কর্মকান্ডে তারা এখন জড়িয়ে পড়েছেন। গত ২৬ শে মার্চ মধ্যরাতে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পন করতে চলে আসেন নারীরা। পুরুষের সাথে পাল্লা দিয়ে মহান স্বাধীনতা দিবসের প্রথম প্রহরে নারীরাও উপজেলা পরিষদ শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন। জকিগঞ্জ নারী উন্নয়ন ফোরামের সৌজন্যে পুষ্পস্তবক অর্পনকালে উপস্থিত ছিলেন জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাজনা সুলতানা হক চৌধুরী, জকিগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর জোসনা খানম, হোসনে জাহান রিনা ও জকিগঞ্জ উপজেলা মহিলালীগের সাধারন সম্পাদিকা শ্যামলী আক্তার প্রমূখ। এ প্রসঙ্গে কয়েকজন নারী নেত্রী বলেন, জকিগঞ্জের নারীরা এখন অনেক এগিয়ে। আমরা বেশ কয়েক বছর থেকে মহান স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ও ভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পন করে আসছি। তবে নব্বইয়ের দশকের স্মৃতিচারণ করে নারীনেত্রী সাজনা সুলতানা হক চৌধুরী বলেন, ‘যখন আমি সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ি তখন আমাকে নিয়ে নানা অপপ্রচার চালানো হয়েছে। সভা-সমাবেশে আমাকে দেখে অনেকেই বলেছেন আমার ‘চরিত্র’ খারাপ। তবে এক সময় যারা চরিত্র নিয়ে অপবাদ দিত, তারাই এখন আমাকে দেখে সালাম দেয়।’ তিনি আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেন, জকিগঞ্জের নারীরা এখন অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। মধ্যরাতে শহীদ মিনারে নারীরা ফুল দিতে আসলেও কেউ কিছু বলছে না এবং বলবেও না।
জকিগঞ্জে সামাজিক সকল বাঁধা উপেক্ষা করে দিনদিনই এগিয়ে যাচ্ছে নারীরা। এক সময় এ উপজেলার নারীরা ঘরমুখি থাকলেও সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সামাজিক কর্মকান্ডে তারা এখন জড়িয়ে পড়েছেন। গত ২৬ শে মার্চ মধ্যরাতে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পন করতে চলে আসেন নারীরা। পুরুষের সাথে পাল্লা দিয়ে মহান স্বাধীনতা দিবসের প্রথম প্রহরে নারীরাও উপজেলা পরিষদ শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন। জকিগঞ্জ নারী উন্নয়ন ফোরামের সৌজন্যে পুষ্পস্তবক অর্পনকালে উপস্থিত ছিলেন জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাজনা সুলতানা হক চৌধুরী, জকিগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর জোসনা খানম, হোসনে জাহান রিনা ও জকিগঞ্জ উপজেলা মহিলালীগের সাধারন সম্পাদিকা শ্যামলী আক্তার প্রমূখ। এ প্রসঙ্গে কয়েকজন নারী নেত্রী বলেন, জকিগঞ্জের নারীরা এখন অনেক এগিয়ে। আমরা বেশ কয়েক বছর থেকে মহান স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ও ভাষা দিবসের প্রথম প্রহরে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পন করে আসছি। তবে নব্বইয়ের দশকের স্মৃতিচারণ করে নারীনেত্রী সাজনা সুলতানা হক চৌধুরী বলেন, ‘যখন আমি সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ি তখন আমাকে নিয়ে নানা অপপ্রচার চালানো হয়েছে। সভা-সমাবেশে আমাকে দেখে অনেকেই বলেছেন আমার ‘চরিত্র’ খারাপ। তবে এক সময় যারা চরিত্র নিয়ে অপবাদ দিত, তারাই এখন আমাকে দেখে সালাম দেয়।’ তিনি আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেন, জকিগঞ্জের নারীরা এখন অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। মধ্যরাতে শহীদ মিনারে নারীরা ফুল দিতে আসলেও কেউ কিছু বলছে না এবং বলবেও না।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !