
..........হাফিজ আহমদ মজুমদার
স্টাফ রিপোর্টার
পূবালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সাবেক সাংসদ বিশিষ্ট শিল্পপতি হাফিজ আহমদ মজুমদার বলেছেন, শিক্ষা হচ্ছে সমস্ত উন্নয়নের হাতিয়ার। আর শিক্ষক হচ্ছেন শিক্ষার প্রাণ। যে কোনো পেশার চেয়ে শিক্ষকতা পেশা মহান। একজন শিল্পপতি হওয়ার চেয়ে একজন শিক্ষক হওয়া অনেক বেশি সম্মান ও মর্যাদার। তিনি গত ১৯ এপ্রিল শনিবার জকিগঞ্জ গার্লস হাই স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষিক ফখরুন্নেছা খানমের অবসর জনিত বিদায়ী সংর্বধনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি সীমান্তিকের চীপ পেট্রন রুপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. আহমদ আল কবিরের সভাপতিত্বে ও বিদ্যালয়ের শিক্ষক এখলাসুর রহমানের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুস সালাম, প্রফেসর আব্দুল জব্বার, জকিগঞ্জ মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রধান শিক্ষক মাহতাব উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক দিলাল আহমদ, কালের কন্ঠ প্রতিনিধি আল মামুন, প্রধান শিক্ষক আ ফ ম অহিদ উদ্দিন ও বিদায়ী প্রধান শিক্ষিকা ফখরুন্নেছা খানম। উপস্থিত ছিলেন গণিপুর কামালগঞ্জ স্কুল এন্ড কলেজের সভাপতি জেলা আওয়ামীলীগ নেতা লোকমান উদ্দীন চৌধূরী, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোস্তাকিম হয়দর, সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাজনা সুলতানা হক চৌধুরী, লুৎফুর স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মাজেদ আহমদ, গনিপুর স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আজির উদ্দীন, মহানগর যুবলীগের আলম খান মুক্তি, জেলা যুবলীগের আফসার উদ্দীন, কুতুব উদ্দীন, হাফিজ মজুমদার শিক্ষা ট্রাষ্টের ট্রাষ্টি মোঃ খায়রুল আলম, পৌর কাউন্সিলার ময়নুল হক রাজু, আবু জাফর মো. রায়হান, মাসুম বিল্লাহ, সীমান্তিকের সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমদ, আব্দুল হালিম, ইমাম উদ্দিন, সাপ্তাহিক জকিগঞ্জ সংবাদ পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক আহমদুল হক চৌধূরী বেলাল, সাংবাদিক এনামুল হক মোন্না, হাফিজ মজুমদার ট্রাষ্টের সহকারী সচিব শুভ্র কান্তি দাস চন্দন, আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল মালেক চৌধূরী, জেলা ছাত্রলীগ নেতা সাজু ইবনে হান্নান খান, সীমান্তিকের আব্দুল হাই, আক্তার হোসেন রাজু ও ইউপি সদস্য ইউনুছ আলী প্রমুখ। মানপত্র পাঠ করে দশম শ্রেনীর ছাত্রী শামছুন নাহার ঝুনা কবিতা আবৃতি করে দশম শ্রেনীর ছাত্রী রুজিনা আক্তার ওপি, জাসমিন আক্তার, জাসমিন বেগম, প্রাক্তন ছাত্রী আবিদা আরিফ ও হুছনা বেগম। প্রতিক্রিয়ায় ফখরুন্নেছা খানম বলেন-মানুষের ভালোবাসা আর সম্মানই জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন মনে হয়। জকিগঞ্জের মতো জায়গায় নারীদের জন্য পৃথক একটি প্রতিষ্ঠান আমি সকলের সহযোগিতায় করতে পেরেছি। প্রতিষ্ঠানের অনেক কাজ এখনো অসমাপ্ত রয়েছে। বিদ্যালয়ের নব নির্মিত ভবনটি ‘ফখরুন্নেসা ভবন’ নামকরণে অথিতিদের প্রস্তাবকে করতালি দিয়ে স্বাগত জানানো হয়। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী ও বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে ফখরুন্নেছা খানমকে ক্রেস্ট ও উপহার সামগ্রী তুলে দেয়া হয়।
0 মন্তব্য:
Speak up your mind
Tell us what you're thinking... !